মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)

مشكاة المصابيح للتبريزي

৫- নামাযের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস টি

অনুসন্ধান করুন

হাদীস নংঃ ১৪৩৭
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৪৭. প্রথম অনুচ্ছেদ - দু’ ঈদের সালাত
১৪৩৭। হযরত বারা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেনঃ যে নামাযের পূর্বে যবেহ করিল সে নিশ্চয় নিজের খাওয়ার জন্যই যবেহ করিল এবং যে নামাযের পরে যবেহ করিল তাহার কোরবানী পূর্ণ হইল এবং সে মুসলমানদের রীতির পাবন্দী করিল। — মোত্তাঃ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১৪৩৮
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৪৭. প্রথম অনুচ্ছেদ - দু’ ঈদের সালাত
১৪৩৮। হযরত ইবনে ওমর (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যবেহ করিতেন এবং নহর করিতেন ঈদগাহে। — বোখারী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১৪৩৯
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৪৭. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - দু’ ঈদের সালাত
১৪৩৯। হযরত আনাস (রাঃ) বলেন, নবী করীম (ﷺ) মদীনায় আগমন করিলেন; আর তখন তাহাদের এমন দুইটি দিন ছিল যাহাতে তাহারা খেলাধুলা করিত। হুযুর (ﷺ) জিজ্ঞাসা করিলেন, তোমাদের এই দুইটি দিন কি ? তাহারা বলিল, ইসলাম পূর্ব জাহেলিয়াত যুগে ইহাতে আমরা খেলাধুলা করিতাম। রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিলেনঃ আল্লাহ্ তা'আলা সে দুই দিনের পরিবর্তে সে দুই দিন অপেক্ষা উত্তম দুইটি দিন তোমাদিগকে দান করিয়াছেন— আযহার দিন এবং ফিতরের দিন। (সুতরাং তোমরা ঐ দুই দিন ত্যাগ কর।) — আবু দাউদ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১৪৪০
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৪৭. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - দু’ ঈদের সালাত
১৪৪০। হযরত বুরায়দা আসলামী (রাঃ) বলেন, নবী করীম (ﷺ) রোযার ঈদের দিনে নামাযে বাহির হইতেন না যাবৎ না কিছু খাইতেন এবং কোরবানীর ঈদে কিছু খাইতেন না যাবৎ না নামায পড়িতেন। —তিরমিযী, ইবনে মাজাহ্ ও দারেমী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১৪৪১
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৪৭. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - দু’ ঈদের সালাত
১৪৪১। হযরত কাসীর তাঁহার পিতা আব্দুল্লাহ্ হইতে, তিনি তাঁহার পিতা (সাহাবী আমর ইবনে আওফ মুযানী) হইতে বর্ণনা করেন, নবী করীম (ﷺ) দুই ঈদে প্রথম রাকআতে কেরাআতের পূর্বে সাতবার এবং দ্বিতীয় রাকআতে কেরাআতের পূর্বে পাঁচবার তকবীর বলিয়াছেন। – তিরমিযী, ইবনে মাজাহ্ ও দারেমী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১৪৪২
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৪৭. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - দু’ ঈদের সালাত
১৪৪২। হযরত ইমাম জা'ফর ছাদেক ইবনে মুহাম্মাদ (রঃ) মুরসালরূপে বর্ণনা করেন যে, নবী করীম (ﷺ) এবং হযরত আবু বকর ও ওমর (রাঃ) দুই ঈদ এবং 'এস্তেস্কা'-এর নামাযে সাতবার ও পাঁচবার তকবীর বলিয়াছেন এবং নামায পড়িয়াছেন খোতবার পূর্বে আর কেরাআত পড়িয়াছেন বড় করিয়া। — ইমাম শাফেয়ী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১৪৪৩
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৪৭. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - দু’ ঈদের সালাত
১৪৪৩। হযরত সা’ঈদ ইবনে আস (রাঃ) বলেন, আমি একবার আবু মুসা আশআরী ও হুযায়ফা ইবনে ইয়ামান-কে জিজ্ঞাসা করিলাম, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) কোরবানীর ঈদে ও রোযার ঈদে কিরূপে (কত) তকবীর বলিতেন? আবু মুসা (রাঃ) বলিলেন, চারি তকবীর বলিতেন যেরূপে তিনি জানাযায় তকবীর বলিতেন। ইহা শুনিয়া হুযায়ফা (রাঃ) বলিলেন, তিনি ঠিকই বলিয়াছেন। —আবু দাউদ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১৪৪৪
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৪৭. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - দু’ ঈদের সালাত
১৪৪৪। হযরত বারা ইবনে আযেব (রাঃ) হইতে বর্ণিত আছে, নবী করীম (ﷺ)-কে এক ঈদের দিনে একটি ধনুক দেওয়া হইল আর তিনি উহার উপর ভর দিয়া খোতবা দান করিলেন। – আবু দাউদ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১৪৪৫
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৪৭. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - দু’ ঈদের সালাত
১৪৪৫। তাবেয়ী হযরত আতা হইতে মুরসালরূপে বর্ণিত আছে, নবী করীম (ﷺ) যখন খোতবা দান করিতেন, আপন (বল্লমতুল্য) লাঠির উপর ভর দিতেন। —ইমাম শাফেয়ী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান