মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)

مشكاة المصابيح للتبريزي

৫- নামাযের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস টি

অনুসন্ধান করুন

হাদীস নংঃ ১৩১৩
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩৮. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - ইশরাক ও চাশ্‌তের সালাত
১৩১৩। হযরত আবুদ্দারদা ও আবু যর গেফারী (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) আল্লাহর পক্ষ হইতে বলিয়াছেনঃ আল্লাহ্ বলেনঃ হে আদম সন্তান! তুমি আমার জন্য চারি রাকআত নামায পড় দিনের প্রথমাংশে, আমি তোমার জন্য যথেষ্ট হইব উহার শেষাংশে। (অর্থাৎ, দিনের শেষাংশেই আমি তোমার মনস্কাম পূর্ণ করিব।)

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১৩১৪
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩৮. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - ইশরাক ও চাশ্‌তের সালাত
১৩১৪। তিরমিযী এ হাদীসকে আবুদ্দারদা ও আবু যর (রাঃ) হইতে, আবু দাউদ ও দারেমী নোআইম ইবনে হাম্মার গাতফানী হইতে এবং ইমাম আহমদ উপরোক্ত তিন ব্যক্তি হইতে বর্ণনা করিয়াছেন।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১৩১৫
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩৮. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - ইশরাক ও চাশ্‌তের সালাত
১৩১৫। হযরত বোরায়দা (রাঃ) বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)-কে বলিতে শুনিয়াছি, মানুষের মধ্যে তিন শত ষাটটি (প্রধান) গ্রন্থি রহিয়াছে। সুতরাং তাহার পক্ষে প্রত্যেক গ্রন্থির পরিবর্তেই একটি খয়রাত আবশ্যক। সাহাবীগণ বলিলেন, হে আল্লাহর নবী! এ সাধ্য কাহার আছে? হুযূর (ﷺ) উত্তর করিলেন, থুথু ইত্যাদি যাহা মসজিদে দেখিবে উহাকে দাফন করিয়া দিবে (অর্থাৎ, দূর করিবে) এবং কষ্টদায়ক বস্তু যাহা রাস্তায় দেখিবে উহা সরাইয়া দিবে (ইহা তোমার পক্ষে খয়রাত হইবে)। যদি ইহা করিবার সুযোগ না পাও, তবে যোহার সময় দুই রাকআত নামায তোমার পক্ষে যথেষ্ট হইবে। –আবু দাউদ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১৩১৬
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩৮. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - ইশরাক ও চাশ্‌তের সালাত
১৩১৬। হযরত আনাস (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ যে ব্যক্তি পূর্বাহ্নের বার রাকআত নামায পড়িবে, আল্লাহ্ তা'আলা তাহার জন্য বেহেশতে স্বর্ণের একটি কোঠা নির্মাণ করিবেন। -তিরমিযী ও ইবনে মাজাহ্
কিন্তু তিরমিযী বলেন, হাদীসটি গরীব। এ সনদ ছাড়া উহার অন্য কোন সনদ আমাদের জানা নাই।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১৩১৭
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩৮. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - ইশরাক ও চাশ্‌তের সালাত
১৩১৭। হযরত মুআয ইবনে আনাস জুহানী (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ যে ব্যক্তি ফজরের নামায হইতে অবসর গ্রহণ করিয়া যোহার নামায (এশরাক) পড়া পর্যন্ত আপন মোসাল্লায় বসিয়া থাকিবে এবং ভাল কথা ছাড়া কোন কথা বলিবে না, তাহার (সগীরা) গোনাহ্সমূহ মাফ করা হইবে, যদিও উহা সমুদ্রের ফেনা হইতেও অধিক হয়। – আবু দাউদ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান