মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)
مشكاة المصابيح للتبريزي
৫- নামাযের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ৪ টি
অনুসন্ধান করুন
হাদীস নংঃ ১২০৫

পরিচ্ছেদঃ ৩১. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - রাতের সালাত
১২০৫। হযরত আবু যর গেফারী (রাঃ) বলেন, একদা রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) রাতে (নামায পড়িতে) দাঁড়াইলেন এবং একটি মাত্র আয়াত পড়িতে পড়িতে সোবেহ করিয়া ফেলিলেন। আয়াতটি হইল এই—
“(খোদা!) যদি তুমি তাহাদের শাস্তি দাও (তাহা তুমি করিতে পার। কেননা,) তাহারা তোমার দাস, আর যদি তুমি তাহাদের ক্ষমা কর (তাহা তুমি করিতে পার। কেননা,) তুমি হইতেছ পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাবান।” –নাসায়ী ও ইবনে মাজাহ্
“(খোদা!) যদি তুমি তাহাদের শাস্তি দাও (তাহা তুমি করিতে পার। কেননা,) তাহারা তোমার দাস, আর যদি তুমি তাহাদের ক্ষমা কর (তাহা তুমি করিতে পার। কেননা,) তুমি হইতেছ পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাবান।” –নাসায়ী ও ইবনে মাজাহ্

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ১২০৬

পরিচ্ছেদঃ ৩১. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - রাতের সালাত
১২০৬। হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ তোমাদের কেহ যখন ফজরের দুই রাকআত সুন্নত পড়ে, তখন সে যেন আপন ডান পার্শ্বে ভর করিয়া শুইয়া পড়ে। — তিরমিযী ও আবু দাউদ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ১২০৭

পরিচ্ছেদঃ ৩১. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - রাতের সালাত
১২০৭। হযরত মাসরূক তাবেয়ী বলেন, একদা আমি হযরত আয়েশা (রাঃ)-কে জিজ্ঞাসা করিলাম, কোন্ আমল (কার্য) রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)-এর নিকট অধিকতর পছন্দনীয় ছিল? তিনি বলিলেন, যাহা সর্বদা করা হয়। অতঃপর আমি জিজ্ঞাসা করিলাম, তিনি রাতে কখন (এবাদতের জন্য) উঠিতেন? তিনি বলিলেন, যখন মোরগের আওয়ায শুনিতেন। —মোত্তাঃ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ১২০৮

পরিচ্ছেদঃ ৩১. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - রাতের সালাত
১২০৮। হযরত আনাস (রাঃ) বলেন, আমরা রাতে যখন রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)-কে নামাযে দেখিতে ইচ্ছা করিতাম তখন তাঁহাকে নামাযেই দেখিতাম, আর যখন নিদ্রায় দেখিতে ইচ্ছা করিতাম তখন নিদ্রায়ই দেখিতাম। —নাসায়ী

তাহকীক:
তাহকীক চলমান