মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)
مشكاة المصابيح للتبريزي
৪- পাক-পবিত্রতার অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ১০ টি
অনুসন্ধান করুন
হাদীস নংঃ ৩৯৬

পরিচ্ছেদঃ ৪. প্রথম অনুচ্ছেদ - উযূর নিয়ম-কানুন
৩৯৬। হযরত আব্দুল্লাহ ইবন যায়েদ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, (একদা) রাসূলুল্লাহ (ﷺ) অজু করলেন দুই দুইবার করে। -বুখারী

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৩৯৭

পরিচ্ছেদঃ ৪. প্রথম অনুচ্ছেদ - উযূর নিয়ম-কানুন
৩৯৭। হযরত ওছমান (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, একদা তিনি মাকায়েদ নামক স্থানে অজু করতে বসে বললেন, আমি কি তোমাদেরকে রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর অজু দেখাব না? অতঃপর তিনি তিনবার করে অজু করলেন। -মুসলিম

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৩৯৮

পরিচ্ছেদঃ ৪. প্রথম অনুচ্ছেদ - উযূর নিয়ম-কানুন
৩৯৮। হযরত আব্দুল্লাহ ইবন আমর (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, আমরা রাসূলে পাক (ﷺ)-এর সাথে মক্কা হতে মদীনায় ফেরার সময় পথে যখন একটি পানির কূপের নিকট পৌঁছলাম, তখন আমাদের মধ্যকার কিছু লোক আছরের ওয়াক্তে তাড়াতাড়ি অজু করতে গেলেন এবং তাড়াহুড়ার সাথে অজু করলেন। এর পর আমরা তাদের নিকট পৌঁছলাম। দেখা গেল তাদের পায়ের গোড়ালী শুকনো, তথায় পানি পৌঁছেনি। তা দেখে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেন, সর্বনাশ! এই গোড়ালীসমূহের এই লোকগুলো দোযখে যাবে। অজু করতে হবে পরিপূর্ণভাবে।

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৩৯৯

পরিচ্ছেদঃ ৪. প্রথম অনুচ্ছেদ - উযূর নিয়ম-কানুন
৩৯৯। হযরত মুগীরাহ ইবন শো'বা (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, একদা রাসূলুল্লাহ (ﷺ) অজু করলেন এবং মাসেহ করলেন মাথার অগ্রভাগে। আর পাগড়ীর উপর এবং মোজার উপর। -মুসলিম

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৪০০

পরিচ্ছেদঃ ৪. প্রথম অনুচ্ছেদ - উযূর নিয়ম-কানুন
৪০০। হযরত আয়েশা (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) যতদূর সম্ভব তাঁর প্রত্যেক কাজই ডানদিক হতে শুরু করা পছন্দ করতেন— পবিত্রতা অর্জন, চুল আঁচড়ানো এবং জুতা পরিধান সর্বক্ষেত্রে। - বুখারী, মুসলিম

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৪০১

পরিচ্ছেদঃ ৪. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - উযূর নিয়ম-কানুন
৪০১। হযরত আবু হুরায়রাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, যখন তোমরা কিছু পরিধান করে এবং যখন অজু করবে ডানদিক হতে শুরু করবে। —আহমদ, আবু দাউদ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৪০২

পরিচ্ছেদঃ ৪. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - উযূর নিয়ম-কানুন
৪০২। হযরত সাঈদ ইবন যায়দ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, অজু শুরু করার কালে যে ব্যক্তি বিসমিল্লাহ বলেনি তার অজু হয়নি। -তিরমিযী এবং ইবনে মাজাহ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৪০৩

পরিচ্ছেদঃ ৪. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - উযূর নিয়ম-কানুন
৪০৩। আহমাদ ও আবু দাউদে আবু হুরায়রাহ্ (রাঃ) হতে হাদীসটি বর্ণিত।

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৪০৪

পরিচ্ছেদঃ ৪. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - উযূর নিয়ম-কানুন
৪০৪। দারিমী আবু সা’ঈদ আল খুদরী (রাঃ) হতে ও তিনি তাঁর পিতা হতে বর্ণনা করেছেন। ইমাম আহমাদ প্রমুখ তাদের বর্ণনায় তার প্রথমে এ কথা বৃদ্ধি করেছেন যার উযূ নেই তার সালাত ও নেই, অর্থাৎ- উযূ ব্যতীত সালাত হয় না।

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৪০৫

পরিচ্ছেদঃ ৪. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - উযূর নিয়ম-কানুন
৪০৫। হযরত লাকীত ইবন ছাবেরাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, আমি রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-কে বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমাকে অজুর বিষয় বলুন। তিনি বললেন, অজুতে স্থানসমূহ পূর্ণভাবে ধৌত করবে। আঙ্গুলগুলোর মধ্যে খেলাল করবে এবং নাসিকা ছিদ্রে উত্তমরূপে পানি পৌঁছাব-রোযা না রাখা অবস্থায়। -আবু দাউদ, তিরমিযী, নাসায়ী

তাহকীক:
তাহকীক চলমান