আল-আদাবুল মুফরাদ- ইমাম বুখারী রহঃ
الأدب المفرد للبخاري
আল-আদাবুল মুফরাদের পরিচ্ছেদসমূহ - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ৩ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং:৯৫৯
৪৩২- একজন অপরজনের মাথার উকুন বেছে দিবে কি?
৯৫৯. হযরত আনাস ইব্ন মালিক (রাযিঃ) বলেন, নবী করীম (ﷺ) প্রায়ই মিলহান-দুহিতা উম্মু হারামের ঘরে তাশরীফ নিতেন এবং তিনি (উম্মু হারাম) তাঁহাকে খাওয়াইতেন। তিনি ছিলেন উবাদা ইব্ন সামিতের পত্নী। একদা রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) তাশরীফ নিলেন এবং উম্মে হারাম তাঁহাকে খানা খাওয়াইলেন এবং অতঃপর তাঁহার মাথার উকুন বাছার মত চুল নাড়াচড়া করিতে লাগিলেন। রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)-এর ঘুম পাইল এবং (অল্পক্ষণ পরেই) তাঁহার ঘুম ভাঙিয়া গেল, তিনি তখন হাসিতে ছিলেন।
بَابُ هَلْ يَفْلِي أَحَدٌ رَأْسَ غَيْرِهِ؟
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللهِ بْنُ يُوسُفَ، قَالَ: أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، عَنْ إِسْحَاقَ بْنِ أَبِي طَلْحَةَ، أَنَّهُ سَمِعَ أَنَسَ بْنَ مَالِكٍ يَقُولُ: كَانَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم يَدْخُلُ عَلَى أُمِّ حَرَامِ ابْنَةِ مِلْحَانَ، فَتُطْعِمُهُ، وَكَانَتْ تَحْتَ عُبَادَةَ بْنِ الصَّامِتِ، فَأَطْعَمَتْهُ وَجَعَلَتْ تَفْلِي رَأْسَهُ، فَنَامَ ثُمَّ اسْتَيْقَظَ يَضْحَكُ.

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৯৬০
৪৩১- কারো হাই উঠলে যেন নিজ মুখে হাত দেয়।
৯৬০। আবু সাঈদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। নবী (ﷺ) বলেনঃ তোমাদের কারো হাই উঠলে সে যেন তার হাত দ্বারা তার মুখ চেপে ধরে। অন্যথায় শয়তান তাতে ঢুকে পড়ে। (মুসলিম, আবু দাউদ, আহমাদ, আবু আওয়ানা)
حَدَّثَنَا خَالِدُ بْنُ مَخْلَدٍ , قَالَ : حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ , قَالَ : حَدَّثَنِي سُهَيْلٌ , قَالَ : حَدَّثَنِي عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ أَبِي سَعِيدٍ ، عَنْ أَبِيهِ ، أَنّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ : " إِذَا تَثَاءَبَ أَحَدُكُمْ فَلْيُمْسِكْ بِيَدِهِ فَمَهُ ، فَإِنَّ الشَّيْطَانَ يَدْخُلُهُ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৯৬০
৪৩২- একজন অপরজনের মাথার উকুন বেছে দিবে কি?
৯৬০. হাসান (বাস্রী) (রাহঃ) বলেন, কায়স ইব্ন আসম সাদী (রাযিঃ) বর্ণনা করিয়াছেনঃ আমি (ﷺ)-এর খেদমতে উপস্থিত হইলাম। তখন তিনি বলিলেনঃ ইনি হইতেছেন তাঁবুবাসীদের সর্দার! আমি বলিলাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ্! আমার কী পরিমাণ মাল থাকিলে কোন যাচঞাকারী বা মেহমানের আমার উপর কোন হক অবশিষ্ট থাকিবে না? রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ চল্লিশটি (পশু সংখ্যা) উত্তম, আর উর্ধ্বতম সংখ্যা হইতেছে ষাট, আর দুই শতের মালিকদের তো বিপদ। অবশ্য যে ব্যক্তি উট বা বকুরী সাদাকা প্রদান করে তাহার পশু দ্বারা অপরের উপকার করে এবং হৃষ্টপুষ্ট পশু যবাই করে যাহাতে নিজেও খাইতে পারে এবং ভদ্র স্বভাবের অভাবীদিগকে এবং যাচঞাকারীদিগকেও খাওয়াইতে পারে (তাহার জন্য ভাবনার কোন কারণ নাই। কারণ সে মালের হক আদায় করিতেছে)। আমি বলিলাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ্! ইহা তো অতি উত্তম স্বভাব কিন্তু আমি যে প্রান্তরে বাস করি, সেখানে তো কেহ আমার পশুর প্রাচুর্যের কারণে আসে না, আমি তাহাকে খাওয়াইতে পারি! রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ তুমি কিরূপ পশু দান-খয়রাত করিয়া থাক? আমি বলিলাম, দাঁতাল ও দাঁতহীন উভয় প্রকারের পশুই দান করিয়া থাকি। মহানবী (ﷺ) বলিলেনঃ তুমি কিভাবে দুধপানের জন্য উষ্ট্রী ধার দিয়া থাক ? আমি বলিলাম, আমি শত সংখ্যক দান করিয়া থাকি। রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) জিজ্ঞাসা করিলেনঃ প্রজননের ব্যাপারে (যদি কেহ তোমার পশুপালের সাহায্য নিতে চায় তখন) তুমি কি করিয়া থাক? আমি বলিলাম, লোকজন তাহাদের গর্ভ গ্রহণকারিণী উটনী নিয়া আসে এবং আমার উষ্ট্রপালের মধ্যকার যে উষ্ট্রটিকে প্ররোচিত করিতে পারে, তাহা লইয়া যায় এবং যতদিন তাহার প্রয়োজন থাকে উহা তাহার কাছে রাখিয়া দেয়, প্রয়োজন শেষে আবার উহা ফিরাইয়া দিয়া যায়। তখন নবী করীম (ﷺ) বলিলেনঃ তোমার নিজের মাল তোমার কাছে অধিকতর প্রিয় নাকি তোমার উত্তরাধিকারীদের মালই তোমার কাছে অধিকতর প্রিয় ? রাবী বলেন, আমার মাল। রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) রলিলেন, তোমার মাল হইল ঐ মাল যাহা তুমি নিজে পানাহারের মাধ্যমে ভোগ করিয়া লও অথবা নিজে (আল্লাহ্র রাহে) দান করিয়া ফেল, তাহা ছাড়া অবশিষ্টসমূহ সম্পদই তোমার উত্তরাধিকারীদের মাল। (কারণ উহা শেষ পর্যন্ত তাহাদেরই দখলে আসিবে) তখন আমি বলিলাম, এইবার ফিরিয়া গেলে নিশ্চয়ই উহার সংখ্যা কমাইয়া ফেলিব।
অতঃপর (নবীজীর খেদমত হইতে প্রত্যাবর্তনের পর) যখন তাহার মৃত্যুর সময় আসন্ন হইয়া উঠিল, তিনি তাহার পুত্রদিগকে ডাকিয়া একত্র করিলেন এবং বলিলেনঃ বৎসগণ! তোমরা আমার উপদেশ শ্রবণ কর, কেননা আমার চাইতে তোমাদের অধিকতর মঙ্গলকামী উপদেশদাতা আর কাহাকেও পাইবে না। আমার মৃত্যুর পর আমার জন্য বিলাপ (করার ব্যবস্থা তোমরা) করিও না। কেননা রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)-এর ইন্তিকালের পর তাঁহার জন্য বিলাপ-এর ব্যবস্থা করা হয় নাই। আমি নবী করীম (ﷺ)-কে বিলাপের ব্যাপারে নিষেধ করিতে শুনিয়াছি। আর আমার কাফন দিবে সেই বস্ত্রে যে বস্ত্রে আমি নামায পড়িতাম। তোমাদের মধ্যকার বয়োজ্যেষ্ঠদিগকে সর্দার নির্বাচিত করিবে। কেননা যাবত তোমরা তোমাদের বয়োজ্যেষ্ঠদিগকে সর্দার বানাইতে থাকিবে, তাবৎ তোমাদের পিতৃপুরুষের প্রতিনিধিত্ব তোমাদের মধ্যে বর্তমান থাকিবে। আর যখন তোমরা তোমাদের মধ্যকার বয়ঃকনিষ্ঠদিগকে সর্দার নির্বাচিত করিবে, তখন লোকসমক্ষে তোমাদের পিতৃপুরুষের অবমাননা সূচিত হইবে এবং নিজেদের মধ্যে একে অপরকে যুহদ (সংসারের প্রতি অনাসক্তি)-এর প্রেরণা যোগাইও। নিজেদের সংসার ধর্ম সমুন্নত রাখিও, কেননা ইহাতে অন্যের দ্বারস্থ হইতে হয় না। তোমরা ভিক্ষাবৃত্তি হইতে অবশ্যই বিরত থাকিবে। কেননা উহা হইতেছে নিকৃষ্টতর পেশা। আর যখন তোমরা আমাকে দাফন করিবে, তখন আমার কবর মাটির সহিত মিলাইয়া সমান করিয়া দিবে। কেননা আমার এবং ঐ পার্শ্ববর্তী জনপদে বসবাসরত বকর ইব্ন ওয়ায়েল গোত্রের মধ্যে প্রায়ই মনোমালিন্য চলিত। পাছে তাহাদের মধ্যকার কোন নির্বোধ ব্যক্তি এমন কোন কর্ম করিয়া বসে, তোমাদের পক্ষ হইতে যাহার পাল্টা ব্যবস্থা তোমাদের দীন ধর্মের জন্য অনিষ্টকর হইয়া দাঁড়াইবে। ১
অতঃপর (নবীজীর খেদমত হইতে প্রত্যাবর্তনের পর) যখন তাহার মৃত্যুর সময় আসন্ন হইয়া উঠিল, তিনি তাহার পুত্রদিগকে ডাকিয়া একত্র করিলেন এবং বলিলেনঃ বৎসগণ! তোমরা আমার উপদেশ শ্রবণ কর, কেননা আমার চাইতে তোমাদের অধিকতর মঙ্গলকামী উপদেশদাতা আর কাহাকেও পাইবে না। আমার মৃত্যুর পর আমার জন্য বিলাপ (করার ব্যবস্থা তোমরা) করিও না। কেননা রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)-এর ইন্তিকালের পর তাঁহার জন্য বিলাপ-এর ব্যবস্থা করা হয় নাই। আমি নবী করীম (ﷺ)-কে বিলাপের ব্যাপারে নিষেধ করিতে শুনিয়াছি। আর আমার কাফন দিবে সেই বস্ত্রে যে বস্ত্রে আমি নামায পড়িতাম। তোমাদের মধ্যকার বয়োজ্যেষ্ঠদিগকে সর্দার নির্বাচিত করিবে। কেননা যাবত তোমরা তোমাদের বয়োজ্যেষ্ঠদিগকে সর্দার বানাইতে থাকিবে, তাবৎ তোমাদের পিতৃপুরুষের প্রতিনিধিত্ব তোমাদের মধ্যে বর্তমান থাকিবে। আর যখন তোমরা তোমাদের মধ্যকার বয়ঃকনিষ্ঠদিগকে সর্দার নির্বাচিত করিবে, তখন লোকসমক্ষে তোমাদের পিতৃপুরুষের অবমাননা সূচিত হইবে এবং নিজেদের মধ্যে একে অপরকে যুহদ (সংসারের প্রতি অনাসক্তি)-এর প্রেরণা যোগাইও। নিজেদের সংসার ধর্ম সমুন্নত রাখিও, কেননা ইহাতে অন্যের দ্বারস্থ হইতে হয় না। তোমরা ভিক্ষাবৃত্তি হইতে অবশ্যই বিরত থাকিবে। কেননা উহা হইতেছে নিকৃষ্টতর পেশা। আর যখন তোমরা আমাকে দাফন করিবে, তখন আমার কবর মাটির সহিত মিলাইয়া সমান করিয়া দিবে। কেননা আমার এবং ঐ পার্শ্ববর্তী জনপদে বসবাসরত বকর ইব্ন ওয়ায়েল গোত্রের মধ্যে প্রায়ই মনোমালিন্য চলিত। পাছে তাহাদের মধ্যকার কোন নির্বোধ ব্যক্তি এমন কোন কর্ম করিয়া বসে, তোমাদের পক্ষ হইতে যাহার পাল্টা ব্যবস্থা তোমাদের দীন ধর্মের জন্য অনিষ্টকর হইয়া দাঁড়াইবে। ১
حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ قَالَ: حَدَّثَنَا الْمُغِيرَةُ بْنُ سَلَمَةَ أَبُو هِشَامٍ الْمَخْزُومِيُّ - وَكَانَ ثِقَةً - قَالَ: حَدَّثَنَا الصَّعْقُ بْنُ حَزْنٍ قَالَ: حَدَّثَنِي الْقَاسِمُ بْنُ مُطَيَّبٍ، عَنِ الْحَسَنِ الْبَصْرِيِّ، عَنْ قَيْسِ بْنِ عَاصِمٍ السَّعْدِيِّ قَالَ: أَتَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ: «هَذَا سَيِّدُ أَهْلِ الْوَبَرِ» ، فَقُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، مَا الْمَالُ الَّذِي لَيْسَ عَلَيَّ فِيهِ تَبِعَةٌ مِنْ طَالِبٍ، وَلَا مِنْ ضَيْفٍ؟ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «نِعْمَ الْمَالُ أَرْبَعُونَ، وَالْأَكْثَرُ سِتُّونَ، وَوَيْلٌ لِأَصْحَابِ الْمِئِينَ إِلَّا مَنْ أَعْطَى الْكَرِيمَةَ، وَمَنَحَ [ص:329] الْغَزِيرَةَ، وَنَحَرَ السَّمِينَةَ، فَأَكَلَ وَأَطْعَمَ الْقَانِعَ وَالْمُعْتَرَّ» ، قُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، مَا أَكْرَمُ هَذِهِ الْأَخْلَاقِ، لَا يُحَلُّ بِوَادٍ أَنَا فِيهِ مِنْ كَثْرَةِ نَعَمِي؟ فَقَالَ: «كَيْفَ تَصْنَعُ بِالْعَطِيَّةِ؟» قُلْتُ: أُعْطِي الْبِكْرَ، وَأُعْطِي النَّابَ، قَالَ: «كَيْفَ تَصْنَعُ فِي الْمَنِيحَةِ؟» قَالَ: إِنِّي لَأَمْنَحُ النَّاقَةَ، قَالَ: «كَيْفَ تَصْنَعُ فِي الطَّرُوقَةِ؟» قَالَ: يَغْدُو النَّاسُ بِحِبَالِهِمْ، وَلَا يُوزَعُ رَجُلٌ مِنْ جَمَلٍ يَخْتَطِمُهُ، فَيُمْسِكُهُ مَا بَدَا لَهُ، حَتَّى يَكُونَ هُوَ يَرُدَّهُ، فَقَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «فَمَالُكَ أَحَبُّ إِلَيْكَ أَمْ مَالُ مَوَالِيكَ؟» قَالَ: مَالِي، قَالَ: «فَإِنَّمَا لَكَ مِنْ مَالِكَ مَا أَكَلْتَ فَأَفْنَيْتَ، أَوْ أَعْطَيْتَ فَأَمْضَيْتَ، وَسَائِرُهُ لِمَوَالِيكَ» ، فَقُلْتُ: لَا جَرَمَ، لَئِنْ رَجَعْتُ لَأُقِلَّنَّ عَدَدَهَا فَلَمَّا حَضَرَهُ الْمَوْتُ جَمَعَ بَنِيهِ فَقَالَ: يَا بَنِيَّ، خُذُوا عَنِّي، فَإِنَّكُمْ لَنْ تَأْخُذُوا عَنْ أَحَدٍ هُوَ أَنْصَحُ لَكُمْ مِنِّي: لَا تَنُوحُوا عَلَيَّ، فَإِنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَمْ يُنَحْ عَلَيْهِ، وَقَدْ سَمِعْتُ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَنْهَى عَنِ النِّيَاحَةِ، وَكَفِّنُونِي فِي ثِيَابِي الَّتِي كُنْتُ أُصَلِّي فِيهَا، وَسَوِّدُوا أَكَابِرَكُمْ، فَإِنَّكُمْ إِذَا سَوَّدْتُمْ أَكَابِرَكُمْ لَمْ يَزَلْ لِأَبِيكُمْ فِيكُمْ خَلِيفَةٌ، وَإِذَا سَوَّدْتُمْ أَصَاغِرَكُمْ هَانَ أَكَابِرُكُمْ عَلَى النَّاسِ، وزهدوا فيكم وَأَصْلِحُوا عَيْشَكُمْ، فَإِنَّ فِيهِ غِنًى عَنْ طَلَبِ النَّاسِ، وَإِيَّاكُمْ وَالْمَسْأَلَةَ، فَإِنَّهَا آخِرُ كَسْبِ الْمَرْءِ، وَإِذَا دَفَنْتُمُونِي فَسَوُّوا عَلَيَّ قَبْرِي، فَإِنَّهُ كَانَ يَكُونُ شَيْءٌ بَيْنِي وَبَيْنَ هَذَا الْحَيِّ مِنْ بَكْرِ بْنِ وَائِلٍ: خُمَاشَاتٌ، فَلَا آمَنُ سَفِيهًا أَنْ يَأْتِيَ أَمْرًا يُدْخِلُ عَلَيْكُمْ عَيْبًا فِي دِينِكُمْ. قَالَ عَلِيٌّ: فَذَاكَرْتُ أَبَا النُّعْمَانِ مُحَمَّدَ بْنَ الْفَضْلِ، فَقَالَ: أَتَيْتُ الصَّعْقَ بْنَ حَزْنٍ فِي هَذَا الْحَدِيثِ، فَحَدَّثَنَا عَنِ الْحَسَنِ، فَقِيلَ لَهُ: عَنِ الْحَسَنِ؟ قَالَ: لَا، يُونُسُ بْنُ عُبَيْدٍ، عَنِ الْحَسَنِ، قِيلَ لَهُ: سَمِعْتَهُ مِنْ يُونُسَ؟ قَالَ: لَا، حَدَّثَنِي الْقَاسِمُ [ص:330] بْنُ مُطَيَّبٍ، عَنْ يُونُسَ بْنِ عُبَيْدٍ، عَنِ الْحَسَنِ، عَنْ قَيْسٍ، فَقُلْتُ لِأَبِي النُّعْمَانِ: فَلِمَ تَحْمِلُهُ؟ قَالَ: لَا، ضَيَّعْنَاهُ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
