আল মুওয়াত্তা-ইমাম মুহাম্মাদ রহঃ
موطأ الإمام مالك برواية الإمام محمد بن الحسن الشيباني
১৫- ক্রয় - বিক্রয়ের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ২ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং:৮১২
উমরা (জীবনস্বত্ব) এবং সুকনা (বাসস্থান)।
৮১২। জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেনঃ কোন ব্যক্তিকে জীবনস্বত্ব দেয়া হলে, তা তার জন্য ও তার উত্তরাধিকারীদের জন্য । তা যাকে দেয়া হয়েছে তারই থেকে যাবে, দানকারীর হাতে আর ফিরে আসবে না। কেননা সে এমনভাবে একটি স্বত্ব দান করেছে, যাতে গ্রহীতার উত্তরাধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
بَابُ: الْعُمْرَى وَالسُّكْنَى
أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، أَخْبَرَنَا ابْنُ شِهَابٍ، عَنْ أَبِي سَلَمَةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، أَنّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: «أَيُّمَا رَجُلٍ أُعْمِرَ عُمْرَى لَهُ وَلِعَقِبِهِ فَإِنَّهَا لِلَّذِي يُعْطَاهَا، لا تَرْجِعُ إِلَى الَّذِي أَعْطَاهَا، لأَنَّهُ أَعْطَى عَطَاءً وَقَعَتِ الْمَوَارِثُ فِيهِ»

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৮১৩
উমরা (জীবনস্বত্ব) এবং সুকনা (বাসস্থান)।
৮১৩। নাফে (রাহঃ) বলেন, আব্দুল্লাহ ইবনে উমার (রাযিঃ) উম্মুল মুমিনীন হযরত হাফসা (রাযিঃ)-র ঘরের ওয়ারিস হলেন। তিনি নিজের ঘরটি যায়েদ ইবনুল খাত্তাবের কন্যাকে তার জীবদ্দশা পর্যন্ত দিয়ে গিয়েছিলেন। যায়েদের কন্যা মারা যাওয়ার পর, আব্দুল্লাহ ইবনে উমার (রাযিঃ) ঘরটি নিজ দখলে নিলেন। তিনি মনে করেন, এই ঘর এখন তারই।
ইমাম মুহাম্মাদ (রাহঃ) বলেন, আমরা এ হাদীস অনুযায়ী আমল করি। জীবনস্বত্ব হচ্ছে এক প্রকারের হেবা (দান)। তা যাকে দেয়া হয়, তারই হয়ে যায়। আর বাসস্থান দেয়া হলে তা ধার বা কর্জ হিসাবে গণ্য হয় এবং তা মূল মালিকের নিকট বা তার ওয়ারিসদের অধিকারে ফিরে আসতে পারে । ইমাম আবু হানীফা (রাহঃ) এবং অন্যান্য ফিকহবিদ সাধারণের এই মত । উমরা বা জীবনস্বত্ব এই যে, বলা হলো, এটা তার জন্য এবং তার ওয়ারিসদের জন্য।**
ইমাম মুহাম্মাদ (রাহঃ) বলেন, আমরা এ হাদীস অনুযায়ী আমল করি। জীবনস্বত্ব হচ্ছে এক প্রকারের হেবা (দান)। তা যাকে দেয়া হয়, তারই হয়ে যায়। আর বাসস্থান দেয়া হলে তা ধার বা কর্জ হিসাবে গণ্য হয় এবং তা মূল মালিকের নিকট বা তার ওয়ারিসদের অধিকারে ফিরে আসতে পারে । ইমাম আবু হানীফা (রাহঃ) এবং অন্যান্য ফিকহবিদ সাধারণের এই মত । উমরা বা জীবনস্বত্ব এই যে, বলা হলো, এটা তার জন্য এবং তার ওয়ারিসদের জন্য।**
أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، أَخْبَرَنَا نَافِعٌ، أَنَّ ابْنَ عُمَرَ، «وَرَّثَ حَفْصَةَ دَارَهَا، وَكَانَتْ حَفْصَةُ قَدْ أَسْكَنَتْ بِنْتَ زَيْدِ بْنِ الْخَطَّابِ مَا عَاشَتْ، فَلَمَّا تُوُفِّيَتْ بِنْتُ زَيْدِ بْنِ الْخَطَّابِ قَبَضَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ عُمَرَ الْمَسْكَنَ، وَرَأَى أَنَّهُ لَهُ» .
قَالَ مُحَمَّدٌ: وَبِهَذَا نَأْخُذُ، الْعُمْرَى هِبَةٌ، فَمَنْ أُعْمِرَ شَيْئًا فَهُوَ لَهُ، وَالسُّكْنَى لَهُ عَارِيَةٌ تُرْجَعُ إِلَى الَّذِي أَسْكَنَهَا، وَإِلَى وَارِثِهِ مِنْ بَعْدِهِ، وَهُوَ قَوْلُ أَبِي حَنِيفَةَ، وَالْعَامَّةِ مِنْ فُقَهَائِنَا.
وَالْعُمْرَى أَنْ قَالَ هِيَ لَهُ وَلِعَقِبِهِ، أَوْ لَمْ يَقُلْ وَلِعَقِبِهِ فَهُوَ سَوَاءٌ
قَالَ مُحَمَّدٌ: وَبِهَذَا نَأْخُذُ، الْعُمْرَى هِبَةٌ، فَمَنْ أُعْمِرَ شَيْئًا فَهُوَ لَهُ، وَالسُّكْنَى لَهُ عَارِيَةٌ تُرْجَعُ إِلَى الَّذِي أَسْكَنَهَا، وَإِلَى وَارِثِهِ مِنْ بَعْدِهِ، وَهُوَ قَوْلُ أَبِي حَنِيفَةَ، وَالْعَامَّةِ مِنْ فُقَهَائِنَا.
وَالْعُمْرَى أَنْ قَالَ هِيَ لَهُ وَلِعَقِبِهِ، أَوْ لَمْ يَقُلْ وَلِعَقِبِهِ فَهُوَ سَوَاءٌ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান