আল মুওয়াত্তা-ইমাম মুহাম্মাদ রহঃ
موطأ الإمام مالك برواية الإمام محمد بن الحسن الشيباني
৬- হজ্ব - উমরার অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ২ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং:৩৮৪
যে ব্যক্তি নামায পড়ার পর উটের পিঠে সওয়ার হয়ে ইহরাম বাঁধে।
৩৮৪ । ইবনে উমার (রাযিঃ) যুল-হুলায়ফার মসজিদে নামায পড়তেন। যখন তাঁর বাহন তাকে নিয়ে রওয়ানা হতো তখন তিনি ইহরাম বাঁধতেন।
بَابُ: الرَّجُلِ يُحْرِمُ فِي دُبُرِ الصَّلاةِ وَحَيْثُ يَنْبَعِثُ بِهِ بَعِيرُهُ
أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، أَخْبَرَنَا نَافِعٌ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، أَنَّ عُمَرَ كَانَ «يُصَلِّي فِي مَسْجِدِ ذِي الْحُلَيْفَةِ، فَإِذَا انْبَعَثَتْ بِهِ رَاحِلَتُهُ أَحْرَمَ»

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৩৮৫
যে ব্যক্তি নামায পড়ার পর উটের পিঠে সওয়ার হয়ে ইহরাম বাঁধে।
৩৮৫। সালেম ইবনে আব্দুল্লাহ (রাহঃ) থেকে তার পিতার সূত্রে বর্ণিত। তিনি তার পিতা আব্দুল্লাহ ইবনে উমার (রাযিঃ)-কে বলতে শুনেছেন, এই সেই জায়গা যে সম্পর্কে তোমরা রাসূলুল্লাহ ﷺ -এর প্রতি মিথ্যা আরোপ করে থাকো যে, তিনি এখান থেকে ইহরাম বেঁধেছেন । অথচ তিনি যুল-হুলায়ফার মসজিদের কাছে ইহরাম বেঁধেছেন।
ইমাম মুহাম্মাদ (রাহঃ) বলেন, আমরাও এই মত গ্রহণ করেছি। কোন ব্যক্তি ইচ্ছা করলে নামাযের পরও ইহরাম বাঁধতে পারে, আবার উটে (বা বাহনে) আরোহণ করেও ইহরাম বাঁধতে পারে। উভয়টিই উত্তম। ইমাম আবু হানীফা (রাহঃ) এবং আমাদের সকল ফিকহবিদের এই মত।
ইমাম মুহাম্মাদ (রাহঃ) বলেন, আমরাও এই মত গ্রহণ করেছি। কোন ব্যক্তি ইচ্ছা করলে নামাযের পরও ইহরাম বাঁধতে পারে, আবার উটে (বা বাহনে) আরোহণ করেও ইহরাম বাঁধতে পারে। উভয়টিই উত্তম। ইমাম আবু হানীফা (রাহঃ) এবং আমাদের সকল ফিকহবিদের এই মত।
أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، أَخْبَرَنَا مُوسَى بْنُ عُقْبَةَ، عَنْ سَالِمِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، أَنَّهُ سَمِعَ ابْنَ عُمَرَ، يَقُولُ: «بَيْدَاؤُكُمْ هَذِهِ الَّتِي تَكْذِبُونَ عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِيهَا، وَمَا أَهَلَّ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِلا مِنْ عِنْدَ الْمَسْجِدِ مَسْجِدِ ذِي الْحُلَيْفَةِ» ، قَالَ مُحَمَّدٌ: وَبِهَذَا نَأْخُذُ يُحْرِمُ الرَّجُلُ إِنْ شَاءَ فِي دُبُرِ صَلاتِهِ، وَإِنْ شَاءَ حِينَ يَنْبَعِثُ بِهِ بَعِيرُهُ، وَكُلٌّ حَسَنٌ وَهُوَ قَوْلُ أَبِي حَنِيفَةَ، وَالْعَامَّةِ مِنْ فُقَهَائِنَا

তাহকীক:
তাহকীক চলমান