আল মুওয়াত্তা-ইমাম মুহাম্মাদ রহঃ
موطأ الإمام مالك برواية الإمام محمد بن الحسن الشيباني
৫- রোযার অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ২ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং:৩৪৭
কোন সময় পানাহার হারাম হয়?
৩৪৭। ইবনে উমার (রাযিঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ বিলাল রাত থাকতে আযান দেয় । অতএব তোমরা পানাহার করতে থাকো যে পর্যন্ত ইবনে উম্মে মাকতূম আযান না দেয়।
بَابُ: مَتَى يَحْرُمُ الطَّعَامُ عَلَى الصَّائِمِ
أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ دِينَارٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «أَنَّ بِلالا يُنَادِي بِلَيْلٍ، فَكُلُوا وَاشْرَبُوا حَتَّى يُنَادِيَ ابْنُ أُمِّ مَكْتُومٍ»

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৩৪৮
কোন সময় পানাহার হারাম হয়?
৩৪৮। যুহরী (রাহঃ)-ও সালেমের সূত্রে (আব্দুল্লাহ ইবনে উমারের) অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেছেন, আব্দুল্লাহ ইবনে উম্মে মাকতূম (রাযিঃ)-কে যতোক্ষণ না বলা হতো, “ভোর হয়েছে”, ততোক্ষণ তিনি আযান দিতেন না।
ইমাম মুহাম্মাদ (রাহঃ) বলেন, বিলাল (রাযিঃ) রমযান মাসে লোকদের সাহরী খেতে উঠানোর জন্য রাত থাকতে আযান দিতেন। আর আব্দুল্লাহ ইবনে উম্মে মাকতূম (রাযিঃ) সুবহে সাদেক উদয় হওয়ার পর ফজরের নামাযের জন্য আযান দিতেন। তাই রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ “ইবনে উম্মে মাকতূমের আযান দেয়া পর্যন্ত তোমরা পানাহার করতে থাকো”।**
ইমাম মুহাম্মাদ (রাহঃ) বলেন, বিলাল (রাযিঃ) রমযান মাসে লোকদের সাহরী খেতে উঠানোর জন্য রাত থাকতে আযান দিতেন। আর আব্দুল্লাহ ইবনে উম্মে মাকতূম (রাযিঃ) সুবহে সাদেক উদয় হওয়ার পর ফজরের নামাযের জন্য আযান দিতেন। তাই রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ “ইবনে উম্মে মাকতূমের আযান দেয়া পর্যন্ত তোমরা পানাহার করতে থাকো”।**
أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، حَدَّثَنَا الزُّهْرِيُّ، عَنْ سَالِمٍ، مِثْلَهُ، قَالَ: " وَكَانَ ابْنُ أُمِّ مَكْتُومٍ لا يُنَادِي حَتَّى يُقَالَ لَهُ: قَدْ أَصْبَحْتَ "، قَالَ مُحَمَّدٌ: كَانَ بِلالٌ يُنَادِي بِلَيْلٍ فِي شَهْرِ رَمَضَانَ لِسَحُورِ النَّاسِ، وَكَانَ ابْنُ أُمِّ مَكْتُومٍ يُنَادِي لِلصَّلاةِ بَعْدَ طُلُوعِ الْفَجْرِ، فَلِذَلِكَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: كُلُوا وَاشْرَبُوا حَتَّى يُنَادِيَ ابْنُ أُمِّ مَكْتُومٍ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান