আলফিয়্যাতুল হাদীস
রমজান মাসে দিনে রোজা রাখা ও রাতে তারাবিহ পড়ার ফজিলত -এর বিষয়সমূহ
২ টি হাদীস
মিশকাতুল মাসাবীহ
হাদীস নং:১৯৫৮
প্রথম অনুচ্ছেদ
১৯৫৮। হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেন যে ঈমানের সাথে ও সওয়াবের নিয়তে রমযানের রোযা রাখিবে তাহার পূর্বের (সগীরা) গোনাহসমূহ মাফ করা হইবে এবং যে ঈমানের সাথে ও সওয়াবের নিয়তে রমযানের রাত্রি এবাদতে কাটাইবে তাহার পূর্বের গোনাহসমূহ মাফ করা হইবে, আর যে ঈমানের সাথে ও সওয়াবের নিয়তে কদরের রাত্রি এবাদতে কাটাইবে তাহার পূর্বকৃত গোনাহসমূহ মাফ করা হইবে। —মোত্তাঃ
وَعَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَنْ صَامَ رَمَضَانَ إِيمَانًا وَاحْتِسَابًا غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ. وَمَنْ قَامَ رَمَضَانَ إِيمَانًا وَاحْتِسَابًا غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ. وَمَنْ قَامَ لَيْلَةَ الْقَدْرِ إِيمَانًا وَاحْتِسَابًا غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ»

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

মিশকাতুল মাসাবীহ
হাদীস নং:১৯৬৩
তৃতীয় অনুচ্ছেদ
১৯৬৩। হযরত আব্দুল্লাহ্ ইবনে আমর (রাঃ) হইতে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ রোযা এবং কুরআন (কিয়ামতে) আল্লাহর নিকট বন্দার জন্য সুপারিশ করিবে। রোযা বলিবে, আয় পরওয়ারদেগার! আমি তাহাকে দিনে তাহার খানা ও প্রবৃত্তি হইতে বাধা দিয়াছি। সুতরাং তাহার ব্যাপারে আমার সুপারিশ কবুল করুন এবং কুরআন বলিবে, আমি তাহাকে রাতে নিদ্রা হইতে বাধা দিয়াছি। সুতরাং তাহার ব্যাপারে আমার সুপারিশ কবুল করুন। অতএব, উভয়ের সুপারিশই কবুল করা হইবে। —বায়হাকী শোআবুল ঈমানে
وَعَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرٍو: أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: الصِّيَامُ وَالْقُرْآنُ يَشْفَعَانِ لِلْعَبْدِ يَقُولُ الصِّيَامُ: أَيْ رَبِّ إِنِّي مَنَعْتُهُ الطَّعَامَ وَالشَّهَوَاتِ بِالنَّهَارِ فَشَفِّعْنِي فِيهِ وَيَقُولُ الْقُرْآنُ: مَنَعْتُهُ النُّوْمَ بِاللَّيْلِ فَشَفِّعْنِي فِيهِ فيشفعان . رَوَاهُ الْبَيْهَقِيّ فِي شعب الْإِيمَان

তাহকীক:
তাহকীক চলমান