یٰۤاَیُّہَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَا یَسۡخَرۡ قَوۡمٌ مِّنۡ قَوۡمٍ عَسٰۤی اَنۡ یَّکُوۡنُوۡا خَیۡرًا مِّنۡہُمۡ وَلَا نِسَآءٌ مِّنۡ نِّسَآءٍ عَسٰۤی اَنۡ یَّکُنَّ خَیۡرًا مِّنۡہُنَّ ۚ وَلَا تَلۡمِزُوۡۤا اَنۡفُسَکُمۡ وَلَا تَنَابَزُوۡا بِالۡاَلۡقَابِ ؕ بِئۡسَ الِاسۡمُ الۡفُسُوۡقُ بَعۡدَ الۡاِیۡمَانِ ۚ وَمَنۡ لَّمۡ یَتُبۡ فَاُولٰٓئِکَ ہُمُ الظّٰلِمُوۡنَ
তাফসীরে মুফতি তাকি উসমানী
৫. যেসব কারণে সমাজে ঝগড়া-বিবাদ দেখা দেয়, এ আয়াতসমূহে সেগুলো পূর্ণাঙ্গরূপে উল্লেখ করা হয়েছে। তার মধ্যে একটি হল কাউকে কোন খারাপ নাম দিয়ে দেওয়া, যা তার জন্য পীড়াদায়ক হয়। আল্লাহ তাআলা বলছেন, এরূপ করা গুনাহ আর এটা যে করবে সে নিজে গুনাহগার (ফাসেক) হয়ে যাবে। তার নাম পড়ে যাবে যে, সে একজন ফাসেক (গুনাহগার)। ঈমান আনার পর কোন মুসলিমের ফাসেক নামে অভিহিত হওয়াটা খুবই খারাপ কথা। এর ফল দাড়াবে এই যে, তুমি তো অন্যকে মন্দ নাম দিচ্ছিলে অথচ নিজেই একটা মন্দ নামে অভিহিত হয়ে গেলে।