وَرَسُوۡلًا اِلٰی بَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ ۬ۙ اَنِّیۡ قَدۡ جِئۡتُکُمۡ بِاٰیَۃٍ مِّنۡ رَّبِّکُمۡ ۙ اَنِّیۡۤ اَخۡلُقُ لَکُمۡ مِّنَ الطِّیۡنِ کَہَیۡـَٔۃِ الطَّیۡرِ فَاَنۡفُخُ فِیۡہِ فَیَکُوۡنُ طَیۡرًۢا بِاِذۡنِ اللّٰہِ ۚ وَاُبۡرِیٴُ الۡاَکۡمَہَ وَالۡاَبۡرَصَ وَاُحۡیِ الۡمَوۡتٰی بِاِذۡنِ اللّٰہِ ۚ وَاُنَبِّئُکُمۡ بِمَا تَاۡکُلُوۡنَ وَمَا تَدَّخِرُوۡنَ ۙ فِیۡ بُیُوۡتِکُمۡ ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیَۃً لَّکُمۡ اِنۡ کُنۡتُمۡ مُّؤۡمِنِیۡنَ ۚ
উচ্চারণ
ওয়া রাছূলান ইলা-বানীইছরাঈলা আন্নী কাদ জি’তুকুম বিআ-য়াতিম মিররাব্বিকুম আন্নী-আখলুকুলাকুম মিনাত্তীনি কাহাইআতিত্তাইরি ফাআনফুখু ফীহি ফাইয়াকূনু তাইরাম বিইযনিল্লা-হি ওয়াউবরিউল আকমাহা ওয়াল আবরাসা ওয়া উহয়িল মাওতাবিইযনিল্লা-হি ওয়া উনাব্বিউকুম বিমা-তা’কুলূনা ওয়ামা-তাদ্দাখিরূনা ফী বুইঊতিকুম ইন্না ফী যা-লিকা লাআ-য়াতাল্লাকুম ইন কুনতুম ম’ুমিনীন।
মুফতী তাকী উসমানী
এবং তাঁকে বনী ইসরাঈলের নিকট রাসূল বানিয়ে পাঠাবেন। (সে মানুষকে বলবে), আমি তোমাদের কাছে তোমাদের প্রতিপালকের পক্ষ হতে নিদর্শন নিয়ে এসেছি, (আর সে নিদর্শন এই) যে, আমি তোমাদের সামনে কাদা দ্বারা এক পাখির আকৃতি তৈরি করব, তারপর তাতে ফু দেব, ফলে তা আল্লাহর হুকুমে পাখি হয়ে যাবে এবং আমি আল্লাহর হুকুমে জন্মান্ধ ও কুষ্ঠ রোগীকে নিরাময় করে দেব, মৃতদেরকে জীবিত করব আল্লাহর হুকুমে এবং তোমরা নিজ গৃহে যা খাও কিংবা মওজুদ কর, তা সব তোমাদেরকে জানিয়ে দেব। ২৬ তোমরা মুমিন হয়ে থাকলে এসব বিষয়ের মধ্যে তোমাদের জন্য (যথেষ্ট) নিদর্শন রয়েছে।
তাফসীরে মুফতি তাকি উসমানী
২৬. এগুলো ছিল মুজিযা, যা আল্লাহ তাআলা হযরত ঈসা আলাইহিস সালামকে তাঁর নবুওয়াতের নিদর্শনস্বরূপ দান করেছিলেন এবং তিনি এগুলো করে দেখিয়েছিলেন। (এর প্রত্যেকটিতেই তিনি মাধ্যম মাত্র, প্রকৃত কর্তা আল্লাহ তাআলাই, যে কারণে তিনি প্রত্যেকটি কাজে بِاِذْنِ الله (আল্লাহর হুকুম) কথাটি যোগ করে দিয়েছেন, যাতে কেউ তার প্রতি ঈশ্বরত্ব আরোপ করে শিরকে লিপ্ত না হয়ে পড়ে, যেমনটা সেন্ট পৌলের অনুসারী বর্তমান খৃস্টান সম্প্রদায় হয়ে পড়েছে। -অনুবাদক)