আ-লু ইমরান

সূরা নং: ৩, আয়াত নং: ৩৯

তাফসীর
فَنَادَتۡہُ الۡمَلٰٓئِکَۃُ وَہُوَ قَآئِمٌ یُّصَلِّیۡ فِی الۡمِحۡرَابِ ۙ اَنَّ اللّٰہَ یُبَشِّرُکَ بِیَحۡیٰی مُصَدِّقًۢا بِکَلِمَۃٍ مِّنَ اللّٰہِ وَسَیِّدًا وَّحَصُوۡرًا وَّنَبِیًّا مِّنَ الصّٰلِحِیۡنَ

উচ্চারণ

ফানা-দাতহুল মালাইকাতু ওয়া হুওয়া কাইমুইঁ ইউসাললী ফিল মিহরা-বি আন্নাল্লা-হা ইউবাশশিরুকা বিইয়াহইয়া-মুসাদ্দিকাম বিকালিমাতিম মিনাল্লা-হি ওয়া ছাইয়িদাওঁ ওয়াহাসূরাওঁ ওয়ানাবিইয়াম মিনাসসা-লিহীন।

অর্থ

মুফতী তাকী উসমানী

সুতরাং (একদা) যাকারিয়া যখন ইবাদতখানায় সালাত আদায় করছিলেন, তখন ফিরিশতাগণ তাঁকে ডাক দিয়ে বলল, আল্লাহ আপনাকে ইয়াহইয়া (-এর জন্ম) সম্পর্কে সুসংবাদ দিচ্ছেন, (যিনি জন্মগ্রহণ করবেন) আল্লাহর এক কালিমার সমর্থকরূপে, ১৯ যিনি হবেন মানুষের নেতা, জিতেন্দ্রিয়, ২০ এবং পুণ্যবানদের অন্তর্ভুক্ত একজন নবী।

তাফসীরে মুফতি তাকি উসমানী

১৯. ‘আল্লাহর কালিমা’ দ্বারা হযরত ঈসা আলাইহিস সালামকে বোঝানো হয়েছে, যেমন এ সূরার শুরুতে স্পষ্ট করা হয়েছে। তাঁকে আল্লাহর কালিমা বলা হয় এ কারণে যে, তিনি বিনা পিতায় কেবল আল্লাহ তাআলার ‘কুন’ (হও) কালিমা (শব্দ) দ্বারা সৃষ্ট। হযরত ইয়াহইয়া আলাইহিস সালামের জন্ম হয়েছিল তাঁর আগে। ইয়াহইয়া আলাইহিস সালাম তাঁর আগমনের তাসদীক করেছিলেন।
﴾﴿