আ-লু ইমরান

সূরা নং: ৩, আয়াত নং: ১৬১

তাফসীর
وَمَا کَانَ لِنَبِیٍّ اَنۡ یَّغُلَّ ؕ وَمَنۡ یَّغۡلُلۡ یَاۡتِ بِمَا غَلَّ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ ۚ ثُمَّ تُوَفّٰی کُلُّ نَفۡسٍ مَّا کَسَبَتۡ وَہُمۡ لَا یُظۡلَمُوۡنَ

উচ্চারণ

ওয়ামা-কা-না লিনাবিইয়িন আইঁ ইয়াগুল্লা ওয়ামাইঁ ইয়াগলুল ইয়া’তি বিমা-গাল্লা ইয়াওমাল কিয়া-মাতি ছু ম্মা তুওয়াফফা-কুল্লুনাফছিম মা-কাছাবাত ওয়াহুম লাইউজলামূন।

অর্থ

মুফতী তাকী উসমানী

এটা কোনও নবীর পক্ষে সম্ভব নয় যে, গনীমতের সম্পদে খেয়ানত করবে। ৭২ যে-কেউ খেয়ানত করবে, সে কিয়ামতের দিন সেই মাল নিয়ে উঠবে, যা সে খেয়ানতের মাধ্যমে হস্তগত করেছিল। অতঃপর প্রত্যেককে তার কৃতকর্মের পুরোপুরি প্রতিদান দেওয়া হবে এবং কারও প্রতি জুলুম করা হবে না।

তাফসীরে মুফতি তাকি উসমানী

৭২. এস্থলে এ কথা বলার কারণ সম্ভবত এই যে, গনীমতের মালামাল সংগ্রহের জন্য এত তাড়াহুড়া করার দরকার ছিল না। কেননা যুদ্ধে যে সম্পদ অর্জিত হত, তা যে-ই কুড়াক না কেন, শেষ পর্যন্ত নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামই শরয়ী বিধান অনুসারে তা বণ্টন করতেন। প্রত্যেকে তার অংশ যথাযথভাবে পেয়ে যেত। কেননা কোনও নবী গনীমতের মালে খেয়ানত করতে পারেন না।
﴾﴿