اَیَّامًا مَّعۡدُوۡدٰتٍ ؕ فَمَنۡ کَانَ مِنۡکُمۡ مَّرِیۡضًا اَوۡ عَلٰی سَفَرٍ فَعِدَّۃٌ مِّنۡ اَیَّامٍ اُخَرَ ؕ وَعَلَی الَّذِیۡنَ یُطِیۡقُوۡنَہٗ فِدۡیَۃٌ طَعَامُ مِسۡکِیۡنٍ ؕ فَمَنۡ تَطَوَّعَ خَیۡرًا فَہُوَ خَیۡرٌ لَّہٗ ؕ وَاَنۡ تَصُوۡمُوۡا خَیۡرٌ لَّکُمۡ اِنۡ کُنۡتُمۡ تَعۡلَمُوۡنَ
তাফসীরে মুফতি তাকি উসমানী
১২৯. প্রথম দিকে যখন রোযা ফরয করা হয়, তখন এই সুবিধাও দেওয়া হয়েছিল যে, কোনও ব্যক্তি রোযা না রেখে তার পরিবর্তে ফিদয়া দিতে পারবে। পরবর্তীতে ১৮৫ নং আয়াত নাযিল হয়, যা সামনে আসছে। সে আয়াত এ সুবিধা প্রত্যাহার করে নেয় এবং চূড়ান্ত নির্দেশ দিয়ে দেওয়া হয় যে, যে ব্যক্তিই রমযান মাস পাবে তাকে অবশ্যই রোযা রাখতে হবে। অবশ্য যারা অতি বৃদ্ধ, রোযা রাখার শক্তি নেই এবং ভবিষ্যতে রোযা রাখার মত শক্তি ফিরে আসারও কোনও আশা নেই, তাদের জন্য এ সুবিধা এখনও বাকি রাখা হয়েছে।