اَوۡ کَالَّذِیۡ مَرَّ عَلٰی قَرۡیَۃٍ وَّہِیَ خَاوِیَۃٌ عَلٰی عُرُوۡشِہَا ۚ قَالَ اَنّٰی یُحۡیٖ ہٰذِہِ اللّٰہُ بَعۡدَ مَوۡتِہَا ۚ فَاَمَاتَہُ اللّٰہُ مِائَۃَ عَامٍ ثُمَّ بَعَثَہٗ ؕ قَالَ کَمۡ لَبِثۡتَ ؕ قَالَ لَبِثۡتُ یَوۡمًا اَوۡ بَعۡضَ یَوۡمٍ ؕ قَالَ بَلۡ لَّبِثۡتَ مِائَۃَ عَامٍ فَانۡظُرۡ اِلٰی طَعَامِکَ وَشَرَابِکَ لَمۡ یَتَسَنَّہۡ ۚ وَانۡظُرۡ اِلٰی حِمَارِکَ وَلِنَجۡعَلَکَ اٰیَۃً لِّلنَّاسِ وَانۡظُرۡ اِلَی الۡعِظَامِ کَیۡفَ نُنۡشِزُہَا ثُمَّ نَکۡسُوۡہَا لَحۡمًا ؕ فَلَمَّا تَبَیَّنَ لَہٗ ۙ قَالَ اَعۡلَمُ اَنَّ اللّٰہَ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌ
আও কাল্লাযী মাররা ‘আলা-কারইয়াতিওঁ ওয়াহিয়া খা-বিয়াতুন ‘আলা-‘উরুশিহা-কা-লা আন্না-ইউহয়ী হা-যিহিল্লা-হু বা‘দা মাওতিহা-ফাআমাতাহুল্লা-হু মিআতা ‘আমিন ছু ম্মা বা‘আছাহু কা-লা কাম লাবিছতা কা-লা লাবিছতুইয়াওমান আও বা‘দা ইয়াওমিন কা-লা ‘বাল্লাবিছতা মিআতা ‘আ-মিন ফানজু র ইলা-তা‘আ-মিকা ওয়াশারা-বিকা লাম ইয়াতাছান্নাহু ওয়ানজু র ইলা-হিমা-রিকা ওয়া লিনাজ‘আলাকা আয়াতাল লিন্না-ছি ওয়ানজু র ইলাল ‘ইজা-মি কাইফা নুনশিঝুহা- ছু ম্মা নাকছূহা-লাহমান ফালাম্মা-তাবাইয়ানা লাহু কালা আ‘লামুআন্নাল্লা-হা ‘আলা-কুল্লি শাইইন কাদীর।
অর্থঃ
মুফতী তাকী উসমানী
অথবা (তুমি) সেই রকম ব্যক্তি (-এর ঘটনা) সম্পর্কে (চিন্তা করেছ), যে একটি বসতির উপর দিয়ে এমন এক সময় গমন করছিল, যখন তা ছাদ উল্টে (থুবড়ে) পড়ে রয়েছিল। ১৯৬ সে বলল, আল্লাহ এ বসতিকে এর মৃত্যুর পর কিভাবে জীবিত করবেন? অনন্তর আল্লাহ তাকে একশ’ বছরের জন্য মৃত্যু দান করলেন এবং তারপর তাকে জীবিত করলেন। (অতঃপর) জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কত কাল যাবৎ (এ অবস্থায়) থেকেছ? সে বলল, এক দিন বা এক দিনের কিছু অংশ! আল্লাহ বললেন, না, বরং তুমি (এভাবে) একশ’ বছর থেকেছ। এবার নিজ পানাহার সামগ্রীর প্রতি লক্ষ্য করে দেখ তা একটুও পচেনি। আবার (অন্যদিকে) নিজ গাধাটিকে দেখ, (পচে গলে তার কী অবস্থা হয়েছে)। (আমি এটা করেছি) এজন্য যে, আমি তোমাকে মানুষের জন্য (নিজ কুদরতের) একটি নিদর্শন বানাতে চাই এবং (এবার নিজ গাধার) অস্থিসমূহ দেখ, আমি কিভাবে সেগুলোকে উত্থিত করি এবং তাতে গোশতের পোশাক পরাই। সুতরাং যখন সত্য তার সামনে সুস্পষ্ট হয়ে গেল, তখন সে বলে উঠল, আমার বিশ্বাস আছে আল্লাহ সব বিষয়ে ক্ষমতা রাখেন।