আপনার জিজ্ঞাসা/মাসায়েল

মাসায়েল অনুসন্ধানের ফলাফল

মিনা” শব্দ দিয়ে ১০০ টি মাসায়েল পাওয়া গেছে

সকল মাসায়েল একত্রে দেখুন

১১৫৭

এক ব্যক্তি ১০ যিলহজ্ব সকালে মুযদালিফা থেকে মিনায় যাওয়ার সময় পায়ে আঘাত পায়। এক জায়গায় হোঁচট খেয়ে পা মচকে যায়। যার কারণে ঐ দিন মিনায় গিয়ে কংকর মারা তার জন্য সম্ভব ছিল না। তাই সে ঐ দিন তার এক সঙ্গীকে দিয়ে রমি করায়। সেদিন ওষুধ ও প্রয়োজনীয় চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়। পরের দিন এগারো তারিখ বিকেলে সে অনেকটা সুস্থ হয়ে যায় এবং ঐ দিনের রমি রাতের বেলা সে নিজেই গিয়ে আদায় করে।

প্রশ্ন হল, প্রথম দিন সে যে আরেকজনকে দিয়ে রমি করিয়েছে তা কি সহীহ হয়েছে? আর পরের দিন তো সে সুস্থ হয়ে গেছে। তাহলে কি ঐ দিনের রমি পরের দিন তাকে আবার করে নিতে হবে?

question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মাসিক আলকাউসার
২৮ অক্টোবর, ২০২০
৯২২

এ বছর হজে¦র সময় ফরজ তাওয়াফের পূর্বে আমার পা অনেকটা কেটে যায়। ফরজ তাওয়াফ করার সময় ক্ষত স্থান থেকে রক্ত গড়িয়ে পড়ে। তখন তাওয়াফ ছেড়ে দিয়ে ক্ষত স্থান ভালোভাবে ব্যান্ডেজ করে নতুন করে অযু করে তাওয়াফ করি। তাওয়াফের পর মীনায় চলে যাই। মীনায় যাওয়ার পর দেখি জামার পেছনে প্রায় এক বিঘত পরিমাণ জায়গায় রক্ত লেগে আছে। জামায় রক্ত কোন্ সময় লেগেছে তা নিশ্চিতভাবে জানা নেই। তবে আমার প্রবল ধারণা হল, তাওয়াফের সময় যখন রক্ত গড়িয়ে পড়েছিল তখন লেগেছে অথবা ব্যান্ডেজ করার সময় লেগেছে। কারণ ব্যান্ডেজ করার পর আর রক্ত বের হয়নি।

মুফতী সাহেবের কাছে প্রশ্ন হল, কাপড়ে রক্ত লেগে থাকলে ঐ কাপড় পরে তাওয়াফ করা সহীহ কি না? এবং ঐ কাপড় পরে তাওয়াফ করলে কোনো জরিমানা দিতে হবে কি না? আর উপরে বর্ণিত ঘটনায় আমার ঐ তাওয়াফ সহীহ হয়েছে কি না? এবং আমার উপর কোনো জরিমানা ওয়াজিব হয়েছে কি না? দ্রুত উত্তর জানিয়ে বাধিত করবেন।

 

 

question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মাসিক আলকাউসার
২৮ অক্টোবর, ২০২০
৪১৬

আল্লাহর রহমতে আমার গত বছর হজ্বে যাওয়ার সুযোগ হয়। ১২ই যিলহজ্ব মাগরীবের পর রাস্তায় এক বৃদ্ধের সাথে দেখা হয়। তিনি বললেন, বাবা, আমি রাস্তা হারিয়ে ফেলেছি। আমার বাসাটা একটু খুঁজে দেবে? তার বাসা খুঁজতে খুঁজতে আলাপচারিতায় জানতে পারলাম তিনি তখনও তাওয়াফে যিয়ারত করেননি। মিনা থেকে ১২ই যিলহজ্বের কংকর মারার পর কাফেলার সাথে মক্কার উদ্দেশ্যে বের হয়েছিলেন। কিন্তু ভিড়ে কাফেলা থেকে বিছিন্ন হয়ে যান। কাফেলাকে খুঁজে না পেয়ে শেষে একাই মাগরীবের সময় মক্কায় এসে পৌঁছান। আমি বললাম, ১২ই যিলহজ¦ সূর্যাস্তের আগে তাওয়াফ না করার কারণে আপনার উপর তো দম ওয়াজিব হয়ে গেছে। তিনি বললেন, আমি তো বিকালের আগেই তাওয়াফ করার জন্য বের হয়েছিলাম। কিন্তু পথ ও কাফেলা হারিয়ে ফেলায় দেরি হয়ে গেছে। এখন এশার সময়ই তাওয়াফ করে নিচ্ছি। তাহলেও কি আমার দম দিতে হবে?

মুফতী সাহেবের কাছে প্রশ্ন হল, এধরনের ক্ষেত্রেও কি দম ওয়াজিব হবে? কাফেলা খুঁজতে গিয়ে নির্দিষ্ট সময়ের মাঝে তাওয়াফে যিয়ারত না করতে পারলে যদি পরে করে নেওয়া হয় তাহলেও কি দম দিতে হবে?

question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মাসিক আলকাউসার
২৮ অক্টোবর, ২০২০
৭৯৬২
"আসসালামু আলাইকুম" হুজুর আমাদের মাসজিদে ফজরের জামাত শুরু হয় ৫:০০ টায় এখন আমি মাসজিদে উপস্থিত হয়েছি ৫:০৫ তম মিনটে গিয়ে দেখি জামাত চলতেছে প্রথম রাকাতের সুরা কেরাত প্রায় শেষ এইরোকম অবস্থা এখন আমি ফজরের ২ রাকাত সুন্নাত না পড়েই জামাতে অংশ গ্রহণ করি এতে করে সুন্নত পড়া হলো না । এখন আমার জানার বিষয় হলো এই সুন্নাত নামাযটা কখন কোন সময়ে পড়ব কি নিয়তে পড়ব কাজা নিয়তে না কি ফরজ নামাজের পূর্বেকার নিয়ম নিয়তে....??? অসুস্থতার কারণে অথবা হঠাৎ কোনো কারণে খালি গায়ে নামায পড়া যাবে কি...?? মাসজিদে লাইভ নয় রেকর্ড করা ভিডিও ওয়াজ শোনা যাবে কি...? গ্রাম গঞ্জে এমন কিছু প্রথা চালু হয়ে গিয়েছে যে এখনকার মা-চাচি-ভাবীরা এদেরকেও সঠিক/উচিৎ কথা বলতে গেলে দোষ হয় যাইহোক যেটা বলতেছিলাম মা-চাচি-ভাবীরা তাদের মোবাইলে মহিলা বক্তার তালিম ও ওয়াজ রেকর্ড করে উচ্চ আওয়াজে রাস্তাঘাটে অথবা কয়েকজন মহিলা একত্র হয়ে সেগুলো শুনতে থাকে ফলে ভিন্ন ছেলে-সন্তান অথবা বাব চাচা ভাই যারা আছে তারাও শুনতে পায় এতে কোনো সমস্যা আছে কি...? মহিলা বক্তার ওয়াজ শোনা যাবে কি...?? কোনো একদিন ঘুম থেকে উঠে দেখি সূর্য উঠতে আর মাত্র ১৫ মিনিট বাকি আছে এমতাবস্থায় আমি তাড়াহুড়া করে দাত ব্রাশ করে অযু শেষ করে দেখি ৭ মিনিট সময় আছে তাই আমি সুন্নত না পড়ে আগে ফরজ ২ রাকাত পড়া শেষ করে দেখি ঘরিতে সূর্য উদয়ের সময় হয়েছে তথা ৫:২৬ বেজে গেছে ক্যালেন্ডার অনুযায়ী এই সময় সূর্য উঠে ফলে নামায হয়েছে কি নাকি সেই দিনের নামাযটা পূনরায় কাযা আদায় করা লাগবে..??
question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মুসলিম বাংলা ইফতা বিভাগ
৭ আগস্ট, ২০২১
চৌহালি