আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,
আমি কিছু বছর আগে একটি মানত করি,(মানত টা এমন ছিলো যে,এই কাজ টা আমার সাথে যেনো জীবনেও না হয়,তাহলে আমি কিছু দান করবো)তারপর সে মানত টা ফলে যায়,,আমি আর দান করি নি,,,এখন আমি চাচ্ছি এই মানত টা আমার সাথে না রাখতে,যেহেতু আমি মানত এ উল্লেখ করেছিলাম জীবনেও,আর আমি যা ভেবে ছিলাম দান করবো সেটা দান করলেই কি মানত চলে যাবে নাকি আরও কিছু করা লাগবে?
এখন আমি কি করলে এই মানত থাকবে না?

আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,
আমি উচ্চতর পড়াশোনা তাগিদে বর্তমানে ডর্টমুন্ড, জার্মানিতে বসবাস করতেছি। পড়াশোনা পাশাপাশি পার্ট্ট-টাইম চাকুরীর জন্য প্রচুর ব্যস্ততায় সময় অতিবাহিত হয়। মসজিদ দূরে হওয়ায় জুম্মা ছাড়া জামাতে শরিক হওয়া সম্ভব হয় না।

আমি বাংলাদেশ এ থাকতে হানাফি মাজহাব অনুসারী ছিলাম, ১) এখন ব্যস্ততার জন্য আসর নামায হানাফি মাজহাব এর ওয়াক্তের আগেই পরে ফেলা হয় অথবা দিন অনেক বড় হওয়ায়, বাহিরে বের হবার আগে অন্য মাজহাব অনুসারে আসর পরে বের হই কারন বাহিরে বের হইলে নামায না পরার আসংখা থাকে। আমার পাশের অধিকাংশ মানুষ এবং মসজিদে আসর নামায অন্যমাজহাব অনুসরণ করে। এক্ষেত্রে আমার নামায পরার সময় কি গ্রহনযোগ্য হবে?

২) সুবাহ সাদিক এর সময় নির্ধারণ এ এক এক এপ্স এক এক সময় নির্ধারণ করা নিয়ে বিপাকে আছি।
এই এপ্স সাথে (মুসলিম প্রো) ইংলিশ এপ্স এ ফজর শুরু আনুমানিক ৩ টা থেকে, কিন্তু অন্য একটি এপ্স এ ফজর শুরু ২ টা থেকে।
আবার (মুসলিমস ডে) বাংলা একটি এপ্স এতোদিন অনুসরণ করতাম এডবিহিন এর জন্য, অইটার ফজর শুরু ৪ টা থেকে। দুইটাই "ওয়ার্ড মুসলিম লিগ" এ ফিল্টার দেয়া।
(মুসলিমস ডে) বাংলা অইটার এশা শুরু রাত ১২ঃ৪০ যেখানে (মুসলিম প্রো) সহ এই এপ্স এ ১২ টার আগে।
ভিন্নতার কারন সম্পর্কে বিস্তারিত জানা দরকার, আমার পরিচিত অনেকেই এটা নিয়ে বিপাকে আছে।

জাজাকাল্লাহ খাইরান।

আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,
আহলে হাদীস ভাইয়েরা বলেন,যে ইমাম আবু হানীফা (রহ) হাদীস শাস্ত্রে দুর্বল ছিল।তিনি হাদীস শাস্ত্রে গ্রহন যোগ্য নয়।তাহলে কেন তোমরা ইমাম আবু হানীফা (রহ) এর মাজহাব অনুসরন কর?
তাদের এই বক্তব্য কিভাবে খন্ডন করবো?