আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
১০- জুমআর অধ্যায়
হাদীস নং:
আন্তর্জাতিক নং: ৯৩১
৫৮৭. ইমাম খুতবা দেওয়ার সময় যিনি মসজিদে আসবেন তার সংক্ষেপে দু’ রাকাআত নামায আদায় করা।
৮৮৪। আলী ইবনে আব্দুল্লাহ (রাহঃ) ......... জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, এক জুম’আর দিন নবী (ﷺ) খুতবা দেওয়ার সময় এক ব্যক্তি প্রবেশ করল। তিনি তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন, নামায আদায় করেছ কি? সে বলল, না, তিনি বললেনঃ উঠ, দু’রাকআত নামায আদায় করে নাও।*
*খুতবা শোনা ওয়াজিব। তাই ওয়াজিব বাদ দিয়ে নফল তথা দু' রাক'আত তাহিয়্যাতুল মসজিদ পড়ার যৌক্তিকতা থাকতে পারে না। তা ছাড়া খুতবা চলাকালীন কথা বলা, এমনকি সঙ্গীকে চুপ থাকতে বলা এবং বর্ণনান্তরে "ইমাম যখন খুতবা দিতে বের হন তখন কোনো নামায নেই এবং কথা নেই" এসব কারণে ইমাম মালিক (রাহঃ) ইমাম আবু হানীফা (রাহঃ) প্রমুখ আলোচ্য হাদীসে আমল করেন না। তবে মহানবী (ﷺ)-এর উক্ত নির্দেশনাকে এঁরা ব্যতিক্রম মনে করেন। অর্থাৎ হয়ত সংশ্লিষ্ট ঐ সাহাবীর ফজর কাযা হয়ে থাকবে অথবা তা প্রিয়নবী (ﷺ)-এর পূর্বের নির্দেশনা ছিল। পরবর্তীতে তা রহিত হয়ে গেছে। যা বিপরীতমুখী সহীহ হাদীসের বর্ণনা থেকে বুঝা যায়। (মূল বুখারী শরীফের আরবী টীকা, তাহাবী শরীফ ইত্যাদি দ্রষ্টব্য)।
*খুতবা শোনা ওয়াজিব। তাই ওয়াজিব বাদ দিয়ে নফল তথা দু' রাক'আত তাহিয়্যাতুল মসজিদ পড়ার যৌক্তিকতা থাকতে পারে না। তা ছাড়া খুতবা চলাকালীন কথা বলা, এমনকি সঙ্গীকে চুপ থাকতে বলা এবং বর্ণনান্তরে "ইমাম যখন খুতবা দিতে বের হন তখন কোনো নামায নেই এবং কথা নেই" এসব কারণে ইমাম মালিক (রাহঃ) ইমাম আবু হানীফা (রাহঃ) প্রমুখ আলোচ্য হাদীসে আমল করেন না। তবে মহানবী (ﷺ)-এর উক্ত নির্দেশনাকে এঁরা ব্যতিক্রম মনে করেন। অর্থাৎ হয়ত সংশ্লিষ্ট ঐ সাহাবীর ফজর কাযা হয়ে থাকবে অথবা তা প্রিয়নবী (ﷺ)-এর পূর্বের নির্দেশনা ছিল। পরবর্তীতে তা রহিত হয়ে গেছে। যা বিপরীতমুখী সহীহ হাদীসের বর্ণনা থেকে বুঝা যায়। (মূল বুখারী শরীফের আরবী টীকা, তাহাবী শরীফ ইত্যাদি দ্রষ্টব্য)।
