আল মুসনাদুস সহীহ- ইমাম মুসলিম রহঃ
৪- নামাযের অধ্যায়
হাদীস নং: ৯৪২
আন্তর্জাতিক নং: ৪৭১ - ২
৩৮. নামাযের রুকনসমূহ যথাযথ আদায় এবং তা সংক্ষিপ্ত অথচ পুর্নাঙ্গ করা
৯৪২। উবাইদুল্লাহ ইবনে মু’আয আল-আম্বারী (রাহঃ) ......... আল হাকাম (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইবনে আশ’আসের শাসনকালে জনৈক ব্যক্তি যার নাম তিনি উল্লেখ করেছিলেন কুফা বাসীদের উপর তার আধিপত্য স্থাপন করেছিল। তিনি আবু উবাইদা ইবনে আব্দুল্লাহকে নামাযে ইমামতি করতে নির্দেশ দিলেন। নামায আদায়কালে তিনি যখন রুকু থেকে মাথা উঠাতেন, তখন এ দুআটি পাঠ করা পরিমাণ সময় পর্যন্ত দাড়িয়ে থাকতেনঃ
اللَّهُمَّ رَبَّنَا لَكَ الْحَمْدُ مِلْءَ السَّمَوَاتِ وَمِلْءَ الأَرْضِ وَمِلْءَ مَا شِئْتَ مِنْ شَىْءٍ بَعْدُ أَهْلَ الثَّنَاءِ وَالْمَجْدِ لاَ مَانِعَ لِمَا أَعْطَيْتَ وَلاَ مُعْطِيَ لِمَا مَنَعْتَ وَلاَ يَنْفَعُ ذَا الْجَدِّ مِنْكَ الْجَدُّ
(হে আল্লাহ! আমাদের প্রতিপালক প্রশংসা আপনারই জন্য যা আসমানপূর্ণ ও যমীনপূর্ণ এবং পূর্ণতা ছাড়াও যতটূকু আপনি ইচ্ছা করেন। হে প্রশংসা ও মর্যাদার অধিকারী! আপনি যা দান করবেন তা রোধ করার কেউ নেই। আর আপনি যা রোধ করবেন তা দান করারও কেউ নেই। এবং কোনও সম্পদশালীকেই তার সস্পদ আপনার শাস্তি থেকে বাচাতে পারবে না।)
হাকাম বলেন, আমি একথা আব্দুর রহমান ইবনে আবু লায়লার নিকট বললাম। তিনি বললেন, আমি বারা ইবনে আযিব (রাযিঃ) কে বলতে শুনেছি, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর রুকু এবং রুকু হতে দাঁড়ান, তারপর সিজদা এবং দুই সিজদার মধ্যবর্তী সময় এ সকল প্রায়ই সমান সমান হত। শুবা (রাহঃ) বলেন, আমি আমর ইবনে মুররা’র সাথে এ হাদীস নিয়ে আলোচনা করলাম। তিনি বললেন, আমি আব্দুর রহমান ইবনে আবু লায়লাকে দেখেছি, তার নামায এরূপ ছিল না।
اللَّهُمَّ رَبَّنَا لَكَ الْحَمْدُ مِلْءَ السَّمَوَاتِ وَمِلْءَ الأَرْضِ وَمِلْءَ مَا شِئْتَ مِنْ شَىْءٍ بَعْدُ أَهْلَ الثَّنَاءِ وَالْمَجْدِ لاَ مَانِعَ لِمَا أَعْطَيْتَ وَلاَ مُعْطِيَ لِمَا مَنَعْتَ وَلاَ يَنْفَعُ ذَا الْجَدِّ مِنْكَ الْجَدُّ
(হে আল্লাহ! আমাদের প্রতিপালক প্রশংসা আপনারই জন্য যা আসমানপূর্ণ ও যমীনপূর্ণ এবং পূর্ণতা ছাড়াও যতটূকু আপনি ইচ্ছা করেন। হে প্রশংসা ও মর্যাদার অধিকারী! আপনি যা দান করবেন তা রোধ করার কেউ নেই। আর আপনি যা রোধ করবেন তা দান করারও কেউ নেই। এবং কোনও সম্পদশালীকেই তার সস্পদ আপনার শাস্তি থেকে বাচাতে পারবে না।)
হাকাম বলেন, আমি একথা আব্দুর রহমান ইবনে আবু লায়লার নিকট বললাম। তিনি বললেন, আমি বারা ইবনে আযিব (রাযিঃ) কে বলতে শুনেছি, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর রুকু এবং রুকু হতে দাঁড়ান, তারপর সিজদা এবং দুই সিজদার মধ্যবর্তী সময় এ সকল প্রায়ই সমান সমান হত। শুবা (রাহঃ) বলেন, আমি আমর ইবনে মুররা’র সাথে এ হাদীস নিয়ে আলোচনা করলাম। তিনি বললেন, আমি আব্দুর রহমান ইবনে আবু লায়লাকে দেখেছি, তার নামায এরূপ ছিল না।
باب اعْتِدَالِ أَرْكَانِ الصَّلاَةِ وَتَخْفِيفِهَا فِي تَمَامٍ
وَحَدَّثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ مُعَاذٍ الْعَنْبَرِيُّ، حَدَّثَنَا أَبِي، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنِ الْحَكَمِ، قَالَ غَلَبَ عَلَى الْكُوفَةِ رَجُلٌ - قَدْ سَمَّاهُ - زَمَنَ ابْنِ الأَشْعَثِ فَأَمَرَ أَبَا عُبَيْدَةَ بْنَ عَبْدِ اللَّهِ أَنْ يُصَلِّيَ بِالنَّاسِ فَكَانَ يُصَلِّي فَإِذَا رَفَعَ رَأْسَهُ مِنَ الرُّكُوعِ قَامَ قَدْرَ مَا أَقُولُ اللَّهُمَّ رَبَّنَا لَكَ الْحَمْدُ مِلْءَ السَّمَوَاتِ وَمِلْءَ الأَرْضِ وَمِلْءَ مَا شِئْتَ مِنْ شَىْءٍ بَعْدُ أَهْلَ الثَّنَاءِ وَالْمَجْدِ لاَ مَانِعَ لِمَا أَعْطَيْتَ وَلاَ مُعْطِيَ لِمَا مَنَعْتَ وَلاَ يَنْفَعُ ذَا الْجَدِّ مِنْكَ الْجَدُّ . قَالَ الْحَكَمُ فَذَكَرْتُ ذَلِكَ لِعَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ أَبِي لَيْلَى فَقَالَ سَمِعْتُ الْبَرَاءَ بْنَ عَازِبٍ يَقُولُ كَانَتْ صَلاَةُ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم وَرُكُوعُهُ وَإِذَا رَفَعَ رَأْسَهُ مِنَ الرُّكُوعِ وَسُجُودُهُ وَمَا بَيْنَ السَّجْدَتَيْنِ قَرِيبًا مِنَ السَّوَاءِ . قَالَ شُعْبَةُ فَذَكَرْتُهُ لِعَمْرِو بْنِ مُرَّةَ فَقَالَ قَدْ رَأَيْتُ ابْنَ أَبِي لَيْلَى فَلَمْ تَكُنْ صَلاَتُهُ هَكَذَا .
