আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
৯- আযান-ইকামতের অধ্যায়
হাদীস নং: ৬৫৯
আন্তর্জাতিক নং: ৬৯২
৪৪৬. গোলাম ও আযাদকৃত গোলামের ইমামতি।
আয়িশা (রাযিঃ) এর গোলাম যাকওয়ান কুরআন শরীফ দেখে কিরাআত পড়ে আয়িশা (রাযিঃ) এর ইমামতি করতেন।
এবং অবৈধ সন্তান, বেদুঈন ও নাবালিগের* ইমামতি।
নবী (ﷺ) বলেছেনঃ তাদের মধ্যে যে কুরআন সম্বন্ধে অধিক জ্ঞান রাখে, সে তাদের ইমামতি করবে।
ইমাম বুখারী (রাহঃ) বলেন, বিনা কারণে গোলামকে জামাআতে উপস্থিত হতে নিষেধ করা যাবেনা।
* নাবালিগের ইমামতি কোন কোন মাযহাবে জায়িয আছে। তবে হানাফী মাযহাব মতে প্রাপ্তবয়স্ক লোকের ফরয সালাত নাবালিগের ইমামতিতে বৈধ নয় ।
আয়িশা (রাযিঃ) এর গোলাম যাকওয়ান কুরআন শরীফ দেখে কিরাআত পড়ে আয়িশা (রাযিঃ) এর ইমামতি করতেন।
এবং অবৈধ সন্তান, বেদুঈন ও নাবালিগের* ইমামতি।
নবী (ﷺ) বলেছেনঃ তাদের মধ্যে যে কুরআন সম্বন্ধে অধিক জ্ঞান রাখে, সে তাদের ইমামতি করবে।
ইমাম বুখারী (রাহঃ) বলেন, বিনা কারণে গোলামকে জামাআতে উপস্থিত হতে নিষেধ করা যাবেনা।
* নাবালিগের ইমামতি কোন কোন মাযহাবে জায়িয আছে। তবে হানাফী মাযহাব মতে প্রাপ্তবয়স্ক লোকের ফরয সালাত নাবালিগের ইমামতিতে বৈধ নয় ।
৬৫৯। ইবরাহীম ইবনে মুনযির (রাহঃ) ......... আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন যে, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর মদীনায় আগমনের পূর্বে মুহাজিরগণের প্রথম দল যখন কুবা এলাকার কোন এক স্থানে এলেন, তখন আবু হুযাইফা (রাযিঃ) এর আযাদকৃত গোলাম সালিম (রাযিঃ) তাঁদের ইমামতি করতেন। তাঁদের মধ্যে তিনি কুরআন সম্পর্কে অধিক অভিজ্ঞ ছিলেন।
بَابُ إِمَامَةِ العَبْدِ وَالمَوْلَى وَكَانَتْ عَائِشَةُ: «يَؤُمُّهَا عَبْدُهَا ذَكْوَانُ مِنَ المُصْحَفِ» وَوَلَدِ البَغِيِّ وَالأَعْرَابِيِّ، وَالغُلاَمِ الَّذِي لَمْ يَحْتَلِمْ " لِقَوْلِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «يَؤُمُّهُمْ أَقْرَؤُهُمْ لِكِتَابِ اللَّهِ» (نـ) وَلَا يُمْنَعُ الْعَبْدُ مِنَ الْجَمَاعَةِ بِغَيْرِعِلَّةٍ
692 - حَدَّثَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ المُنْذِرِ، قَالَ: حَدَّثَنَا أَنَسُ بْنُ عِيَاضٍ، عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ، عَنْ نَافِعٍ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ، قَالَ: «لَمَّا قَدِمَ المُهَاجِرُونَ الأَوَّلُونَ العُصْبَةَ - مَوْضِعٌ بِقُبَاءٍ - قَبْلَ مَقْدَمِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ يَؤُمُّهُمْ سَالِمٌ مَوْلَى أَبِي حُذَيْفَةَ، وَكَانَ أَكْثَرَهُمْ قُرْآنًا»
