মুসনাদে আহমদ- ইমাম আহমদ রহঃ (আল-ফাতহুর রব্বানী)
৭. নামাযের অধ্যায়
হাদীস নং: ১২
আন্তর্জাতিক নং: ৪৮৪
 নামাযের অধ্যায়
(২) পরিচ্ছেদঃ পাঁচ ওয়াক্ত নামাযের মর্যাদা ও সেগুলোর দ্বারা গুনাহ মাফ হওয়া প্রসঙ্গে
(১২) হুমরান থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, উসমান (রা) মুসলমান হবার পর থেকে প্রতিদিন একবার করে গোসল করতেন। একদিন আমি তাঁর ওযূর পানি দিলাম। তিনি ওযূ শেষ করে বললেন, আমি তোমাদেরকে একটা হাদীস শুনাতে চাই, যা আমি মহানবী (ﷺ) হতে শুনেছি। তারপর বললেন, এখন আমার মনে হচ্ছে তা তোমাদের না শুনানোই ভাল । তখন হাকাম ইবন্ আস বললেন, আমিরুল মু'মিনীন, তা যদি (আমাদের জন্য) কল্যাণকর হয় তাহলে তা আমরা তা গ্রহণ করবো। আর যদি অকল্যাণকর হয় তাহলে তা থেকে বিরত থাকবো। রাবী বলেন, তখন তিনি বললেন, আমি তা তোমাদের শুনাব। রাসূল (ﷺ) এভাবে ওযূ করলেন। তারপর বললেন, যে এ রকম উত্তমভাবে ওযূ করবে, অতঃপর নামাযে দাঁড়াবে, রুকু সিজদাগুলো ভাল করে আদায় করবে, তার সে নামায এবং অপর নামাযের মধ্যে কৃত গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে। যতক্ষণ না ধ্বংসাত্মক কোন গুনাহ করবে অর্থাৎ কবীরা গুনাহ করবে।
كتاب الصلاة
(2) باب فى فضل الصلوات الخمس وانها مكفرة للذنوب
(12) عن حمران قال كان عثمان رضى الله عنه يغتسل كلَّ يوم مرَّة من منذ أسلم فوضعت وضوءًا له ذات يوم للصَّلاة، فلمَّا توضَّأ قال إنِّي أردت أن أحدِّثكم بحديثٍ سمعته من رسول الله صلى الله عليه وسلم، ثمَّ قال بدا لى أن لا أحدِّثكموه فقال الحكم بن العاص يا أمير المؤمنين إن كان خيرًا فنأخذ به أو شرًّا فنتَّقيه، قال فقال فإنِّي محدِّثكم به، توضَّأ رسول الله صلى الله عليه وسلم هذا الوضوء ثمَّ قال من توضأ هذا الوضوء فأحسن الوضوء، ثمَّ قام إلى الصَّلاة فأتمَّ ركوعها وسجودها كفَّرت عنه ما بينها وبين الصَّلاة الأخرى ما لم يصب مقتلةً، يعنى كبيرةً