আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
৬৬- দুআ - যিকরের অধ্যায়
হাদীস নং: ৫৮৬৬
আন্তর্জাতিক নং: ৬৩০৪ - ৬৩০৫
৩৩৪৪. দুআ-যিকরের অধ্যায়ঃ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ তোমরা আমাকে ডাকো, আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দিব,
নিশ্চয়ই যারা অহংকারবশত আমার ইবাদত থেকে বিমুখ থাকে, তারা অবশ্যই জাহান্নামে প্রবেশ করবে লাঞ্ছিত হয়ে (40:60)।
পরিচ্ছেদ: প্রত্যেক নবীর একটি মকবুল দুআ রয়েছে।
নিশ্চয়ই যারা অহংকারবশত আমার ইবাদত থেকে বিমুখ থাকে, তারা অবশ্যই জাহান্নামে প্রবেশ করবে লাঞ্ছিত হয়ে (40:60)।
পরিচ্ছেদ: প্রত্যেক নবীর একটি মকবুল দুআ রয়েছে।
৫৮৬৬। ইসমাঈল (রাহঃ).......আবু হুরায়রা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ প্রত্যেক নবীর এমন একটি মকবুল দু'আ রয়েছে, যা তিনি করে থাকেন। আমার ইচ্ছা, আমি আমার সে দু'আর অধিকার আখিরাতে আমার উম্মতের শাফাআতের জন্য মুলতবি রাখি।
অন্য এক সূত্রে আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত, নবী করীম (ﷺ) বলেছেন যে, প্রত্যেক নবীই যা চাওয়ার তা তিনি চেয়ে নিয়েছেন। অথবা নবী করীম (ﷺ) বলেছেন, প্রত্যেক নবীকে যে দু'আর অধিকার দেওয়া হয়েছিল, তিনি সে দোয়া করে নিয়েছেন এবং তা কবুল হয়ে গিয়েছে। কিন্তু আমি আমার দু'আকে কিয়ামতের দিনে আমার উম্মতের শাফায়াতের জন্য রেখে দিয়েছি।
অন্য এক সূত্রে আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত, নবী করীম (ﷺ) বলেছেন যে, প্রত্যেক নবীই যা চাওয়ার তা তিনি চেয়ে নিয়েছেন। অথবা নবী করীম (ﷺ) বলেছেন, প্রত্যেক নবীকে যে দু'আর অধিকার দেওয়া হয়েছিল, তিনি সে দোয়া করে নিয়েছেন এবং তা কবুল হয়ে গিয়েছে। কিন্তু আমি আমার দু'আকে কিয়ামতের দিনে আমার উম্মতের শাফায়াতের জন্য রেখে দিয়েছি।
كِتَابُ الدَّعَوَاتِ قَوْلُهُ تَعَالَى {ادْعُونِي أَسْتَجِبْ لَكُمْ إِنَّ الَّذِينَ يَسْتَكْبِرُونَ عَنْ عِبَادَتِي سَيَدْخُلُونَ جَهَنَّمَ دَاخِرِينَ}
بَابٌ وَلِكُلِّ نَبِيٍّ دَعْوَةٌ مُسْتَجَابَةٌ
بَابٌ وَلِكُلِّ نَبِيٍّ دَعْوَةٌ مُسْتَجَابَةٌ
حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ، قَالَ: حَدَّثَنِي مَالِكٌ، عَنْ أَبِي الزِّنَادِ، عَنِ الأَعْرَجِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: «لِكُلِّ نَبِيٍّ دَعْوَةٌ مُسْتَجَابَةٌ يَدْعُو بِهَا، وَأُرِيدُ أَنْ أَخْتَبِئَ دَعْوَتِي شَفَاعَةً لِأُمَّتِي فِي الآخِرَةِ»
وَقَالَ لِي خَلِيفَةُ: قَالَ مُعْتَمِرٌ، سَمِعْتُ أَبِي، عَنْ أَنَسٍ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: «كُلُّ نَبِيٍّ سَأَلَ سُؤْلًا» أَوْ قَالَ: «لِكُلِّ نَبِيٍّ دَعْوَةٌ قَدْ دَعَا بِهَا فَاسْتُجِيبَ، فَجَعَلْتُ دَعْوَتِي شَفَاعَةً لِأُمَّتِي يَوْمَ القِيَامَةِ»
وَقَالَ لِي خَلِيفَةُ: قَالَ مُعْتَمِرٌ، سَمِعْتُ أَبِي، عَنْ أَنَسٍ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: «كُلُّ نَبِيٍّ سَأَلَ سُؤْلًا» أَوْ قَالَ: «لِكُلِّ نَبِيٍّ دَعْوَةٌ قَدْ دَعَا بِهَا فَاسْتُجِيبَ، فَجَعَلْتُ دَعْوَتِي شَفَاعَةً لِأُمَّتِي يَوْمَ القِيَامَةِ»
