আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
৬০- পানীয় দ্রব্যাদীর অধ্যায়
হাদীস নং:
আন্তর্জাতিক নং: ৫৫৯৮
২৯৫৯. ‘বাযাক’ (অর্থাৎ আঙ্গুরের সামান্য পাকানো রস)-এর বর্ণনা। এবং যারা নেশার উদ্রেককারী যাবতীয় পানীয় নিষিদ্ধ বলেন তার বর্ণনা।
‘উমর, আবু ‘উবাইদা ও মু‘আয (রাযিঃ) ‘তিলা’ অর্থাৎ আঙ্গুরের যে রসকে পাকিয়ে এক-তৃতীয়াংশ করা হয়েছে, তা পান করার জায়েয মনে করেন।
বারা ও আবু জুহায়ফা (রাযিঃ) পাকিয়ে অর্ধেক থাকাবস্থায় রস পান করছেন।
ইবনে ‘আব্বাস (রাযিঃ) বলেছেন : আমি তাজা অবস্থায় থাকা পর্যন্ত আঙ্গুরের রস পান করেছি।
‘উমর (রাযিঃ) বলেছেনঃ আমি উবাইদুল্লাহর মূখ থেকে শরাবের ঘ্রাণ পেয়েছি এবং তাকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসাও করেছি। যদি তা নেশার সৃষ্টি করত, তাহেল আমি বেত্রাঘাত করতাম।
‘উমর, আবু ‘উবাইদা ও মু‘আয (রাযিঃ) ‘তিলা’ অর্থাৎ আঙ্গুরের যে রসকে পাকিয়ে এক-তৃতীয়াংশ করা হয়েছে, তা পান করার জায়েয মনে করেন।
বারা ও আবু জুহায়ফা (রাযিঃ) পাকিয়ে অর্ধেক থাকাবস্থায় রস পান করছেন।
ইবনে ‘আব্বাস (রাযিঃ) বলেছেন : আমি তাজা অবস্থায় থাকা পর্যন্ত আঙ্গুরের রস পান করেছি।
‘উমর (রাযিঃ) বলেছেনঃ আমি উবাইদুল্লাহর মূখ থেকে শরাবের ঘ্রাণ পেয়েছি এবং তাকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসাও করেছি। যদি তা নেশার সৃষ্টি করত, তাহেল আমি বেত্রাঘাত করতাম।
৫১৯৭। মুহাম্মাদ ইবনে কাসীর (রাহঃ) ......... আবুল জুওয়ায়রিয়া (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি ইবনে ‘আব্বাস (রাযিঃ)-কে ‘বাযাক’ সম্পর্কে প্রশ্ন করেছিলাম। তিনি উত্তর দিলেনঃ মুহাম্মাদ (ﷺ) ‘বাযাক’ উৎপাদনের পূর্বে চলে গেছেন। কাজেই যে জিনিস নেশা সৃষ্টি করে থাকে তাই হারাম। তিনি বলেনঃ হালাল পানীয় পবিত্র। তিনি বলেন হালাল ও পবিত্র পানীয় ব্যতীত অন্যান্য পানীয় ঘৃণ্য হারাম।
