আল মুওয়াত্তা-ইমাম মুহাম্মাদ রহঃ
৬- হজ্ব - উমরার অধ্যায়
হাদীস নং: ৩৮৩
- হজ্ব - উমরার অধ্যায়
মীকাতসমূহের বর্ণনা।
৩৮৩। নাফে (রাহঃ) বলেন, ইবনে উমার (রাযিঃ) ঈলিয়া (বায়তুল মুকাদ্দাস) থেকে ইহরাম বেঁধেছেন।
ইমাম মুহাম্মাদ (রাহঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ যেসব মীকাত নির্দিষ্ট করে দিয়েছেন, আমরা তা-ই অনুসরণ করি। যে ব্যক্তি হজ্জ অথবা উমরার নিয়াত করেছে তার জন্য ইরাম বাঁধা ছাড়া মীকাত অতিক্রম করা জায়েয নয়। ইহরাম বেঁধেই কেবল মীকাত অতিক্রম করা যায়। ইবনে উমার (রাযিঃ) যে ফারআ নামক এলাকা থেকে ইহরাম বেঁধেছিলেন তার কারণ, যুল হুলাইফার তুলনায় এ স্থানটি মক্কার অধিক নিকটে। যুল হুলাইফার সম্মুখভাগে আল-জুহফা নামে আরো একটি মীকাত রয়েছে। রাসূলুল্লাহ ﷺ মদীনাবাসীদের আল-জুহফা থেকে ইহরাম বাঁধার অনুমতি দিয়েছেন। কেননা আল-জুহফাও একটি মীকাত । আমরা জানতে পেরেছি যে, নবী ﷺ বলেছেনঃ
من أحب منكم أن يستمتع بثيابه إلى الجحفة فليفعل
“তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি আল-জুহফা পর্যন্ত পোশাক-পরিচ্ছদসহ যেতে চায় সে যেতে পারে।**
এই রিওয়ায়াতটি আমরা আবু ইউসুফ (রাহঃ)-এর সূত্রে জানতে পেরেছি । তিনি ইসহাক ইবনে রাশেদের সূত্রে, তিনি আবু জাফর মুহাম্মাদ ইবনে আলীর সূত্রে নবী ﷺ -এর এ হাদীস সংগ্রহ করেছেন।
ইমাম মুহাম্মাদ (রাহঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ যেসব মীকাত নির্দিষ্ট করে দিয়েছেন, আমরা তা-ই অনুসরণ করি। যে ব্যক্তি হজ্জ অথবা উমরার নিয়াত করেছে তার জন্য ইরাম বাঁধা ছাড়া মীকাত অতিক্রম করা জায়েয নয়। ইহরাম বেঁধেই কেবল মীকাত অতিক্রম করা যায়। ইবনে উমার (রাযিঃ) যে ফারআ নামক এলাকা থেকে ইহরাম বেঁধেছিলেন তার কারণ, যুল হুলাইফার তুলনায় এ স্থানটি মক্কার অধিক নিকটে। যুল হুলাইফার সম্মুখভাগে আল-জুহফা নামে আরো একটি মীকাত রয়েছে। রাসূলুল্লাহ ﷺ মদীনাবাসীদের আল-জুহফা থেকে ইহরাম বাঁধার অনুমতি দিয়েছেন। কেননা আল-জুহফাও একটি মীকাত । আমরা জানতে পেরেছি যে, নবী ﷺ বলেছেনঃ
من أحب منكم أن يستمتع بثيابه إلى الجحفة فليفعل
“তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি আল-জুহফা পর্যন্ত পোশাক-পরিচ্ছদসহ যেতে চায় সে যেতে পারে।**
এই রিওয়ায়াতটি আমরা আবু ইউসুফ (রাহঃ)-এর সূত্রে জানতে পেরেছি । তিনি ইসহাক ইবনে রাশেদের সূত্রে, তিনি আবু জাফর মুহাম্মাদ ইবনে আলীর সূত্রে নবী ﷺ -এর এ হাদীস সংগ্রহ করেছেন।
كتاب الحج
أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، أَخْبَرَنِي الثِّقَةُ عِنْدِي، أَنَّ ابْنَ عُمَرَ «أَحْرَمَ مِنْ إِيلِيَّاءَ» ، قَالَ مُحَمَّدٌ: وَبِهَذَا نَأْخُذُ، هَذِهِ مَوَاقِيتُ وَقَّتَهَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَلا يَنْبَغِي لأَحَدٍ أَنْ يُجَاوِزَهَا إِذَا أَرَادَ حَجًّا إِلا مُحْرِمًا، فَأَمَّا إِحْرَامُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ مِنَ الْفُرُعِ وَهُوَ دُونَ ذِي الْحُلَيْفَةِ إِلَى مَكَّةَ، فَإِنَّ أَمَامَهَا وَقْتٌ آخَرُ وَهُوَ الْجُحْفَةُ، وَقَدْ رُخِّصَ لأَهْلِ الْمَدِينَةِ أَنْ يُحْرِمُوا مِنَ الْجُحْفَةِ لأَنَّهَا وَقْتٌ مِنَ الْمَوَاقِيتِ بَلَغَنَا، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، أَنَّهُ قَالَ: «مَنْ أَحَبَّ مِنْكُمْ أَنْ يَسْتَمْتِعَ بِثِيَابِهِ إِلَى الْجُحْفَةِ فَلْيَفْعَلْ» ، أَخْبَرَنَا بِذَلِكَ أَبُو يُوسُفَ، عَنْ إِسْحَاقَ بْنِ رَاشِدٍ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ عَلِيٍّ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ