আল মুওয়াত্তা-ইমাম মুহাম্মাদ রহঃ
১- পবিত্রতা অর্জনের অধ্যায়
হাদীস নং: ৭০
- পবিত্রতা অর্জনের অধ্যায়
ঋতুবতী স্ত্রীর সাথে মেলামেশা করা
৭০। সালেম ইবনে আব্দুল্লাহ ও সুলায়মান ইবনে ইয়াসার (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তাদেরকে জিজ্ঞেস করা হলো, স্ত্রী হায়েয থেকে পাক হয়ে যাবার কাছাকাছি এসে গেছে, কিন্তু এখনো গোসল করেনি, এমতাবস্থায় স্বামী কি তার সাথে সংগম করতে পারে? তারা উভয়ে বলেন, গোসল করার আগ পর্যন্ত সংগমে রত হতে পারবে না।*
ইমাম মুহাম্মাদ (রাহঃ) বলেন, আমাদেরও এই মত। স্ত্রীর উপর নামায হালাল না হওয়া পর্যন্ত স্বামী তার সাথে সংগম করতে পারবে না। ইমাম আবু হানীফারও এই মত।
* হানাফী মাযহাবে হায়েযের সর্বোচ্চ সময়সীমা দশ দিন। ইমাম আবু হানীফা, মুহাম্মাদ ও আবু ইউসুফের মতে এই সীমা অতিক্রান্ত হওয়ার পর গোসলের পূর্বেই সঙ্গমে রত হওয়া জায়েয। দশ দিনের পূর্বে হায়েয বন্ধ হয়ে গেলে গোসলের পূর্বে সঙ্গম করা জায়েয নয়। কিন্তু ইমাম মালেক, শাফিঈ ও জমহূর আলেমদের মতে সর্বনিম্ন বা সর্বোচ্চ সময়সীমার শর্ত নেই। তাদের মতে কেবল গোসলের পরই সংগমে লিপ্ত হওয়া জায়েয, গোসলের পূর্বে নয় (অনুবাদ)।
ইমাম মুহাম্মাদ (রাহঃ) বলেন, আমাদেরও এই মত। স্ত্রীর উপর নামায হালাল না হওয়া পর্যন্ত স্বামী তার সাথে সংগম করতে পারবে না। ইমাম আবু হানীফারও এই মত।
* হানাফী মাযহাবে হায়েযের সর্বোচ্চ সময়সীমা দশ দিন। ইমাম আবু হানীফা, মুহাম্মাদ ও আবু ইউসুফের মতে এই সীমা অতিক্রান্ত হওয়ার পর গোসলের পূর্বেই সঙ্গমে রত হওয়া জায়েয। দশ দিনের পূর্বে হায়েয বন্ধ হয়ে গেলে গোসলের পূর্বে সঙ্গম করা জায়েয নয়। কিন্তু ইমাম মালেক, শাফিঈ ও জমহূর আলেমদের মতে সর্বনিম্ন বা সর্বোচ্চ সময়সীমার শর্ত নেই। তাদের মতে কেবল গোসলের পরই সংগমে লিপ্ত হওয়া জায়েয, গোসলের পূর্বে নয় (অনুবাদ)।
أبواب الطهارة
أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، أَخْبَرَنِي الثِّقَةُ عِنْدِي، عَنْ سَالِمِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، وَسُلَيْمَانَ بْنِ يَسَارٍ، " أَنَّهُمَا سُئِلا عَنِ الْحَائِضِ هَلْ يُصِيبُهَا زَوْجُهَا إِذَا رَأَتِ الطُّهرَ قَبْلَ أَنْ تَغْتَسِلَ؟ فَقَالا: لا حَتَّى تَغْتَسِلَ ".
قَالَ مُحَمَّدٌ: وَبِهَذَا نَأْخُذُ، لا تُباشَرُ حَائِضٌ عِنْدَنَا حَتَّى تَحِلَّ لَهَا الصَّلاةُ أَوْ تَجِبَ عَلَيْهَا، وَهُوَ قَوْلُ أَبِي حَنِيفَةَ رَحِمَهُ اللَّهُ.
قَالَ مُحَمَّدٌ: وَبِهَذَا نَأْخُذُ، لا تُباشَرُ حَائِضٌ عِنْدَنَا حَتَّى تَحِلَّ لَهَا الصَّلاةُ أَوْ تَجِبَ عَلَيْهَا، وَهُوَ قَوْلُ أَبِي حَنِيفَةَ رَحِمَهُ اللَّهُ.