আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
৫৮- যবাহ করা ও শিকারের অধ্যায়
হাদীস নং: ৫১১৩
আন্তর্জতিক নং: ৫৫০৯
পরিচ্ছেদঃ ২৯১৯. যে জন্তু পালিয়ে যায় তার হুকুম বন্য জন্তুর মত।
ইবনে মাস‘উদ (রাযিঃ) এ ফতোয়া দিয়েছেন।
ইবনে ‘আব্বাস (রাযিঃ) বলেছেনঃ তোমার অধীনস্থ যে জন্তু তোমাকে অক্ষম করে দেয়, সে শিকারের ন্যায়। যে উট কুয়ায় পড়ে যায়, তার যে স্থানে তোমার পক্ষে সম্ভব হয় আঘাত (যবেহ) কর।
‘আলী, ইবনে ‘উমর এবং ‘আয়িশা (রাযিঃ)-ও এইমত পোষণ করেন।
ইবনে মাস‘উদ (রাযিঃ) এ ফতোয়া দিয়েছেন।
ইবনে ‘আব্বাস (রাযিঃ) বলেছেনঃ তোমার অধীনস্থ যে জন্তু তোমাকে অক্ষম করে দেয়, সে শিকারের ন্যায়। যে উট কুয়ায় পড়ে যায়, তার যে স্থানে তোমার পক্ষে সম্ভব হয় আঘাত (যবেহ) কর।
‘আলী, ইবনে ‘উমর এবং ‘আয়িশা (রাযিঃ)-ও এইমত পোষণ করেন।
৫১১৩। ‘আমর ইবনে ‘আলী (রাহঃ) ......... রাফি‘ ইবনে খাদীজ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বললেনঃ আমি বললামঃ ইয়া রাসুলাল্লাহ! আমরা আগামী দিন শত্রুর সন্মুখীন হব, অথচ আমাদের কাছে কোন ছুরি নেই।
নবী করীম (ﷺ) বললেনঃ তুমি ত্বরান্বিত করবে কিংবা তিনি বলেছেনঃ তাড়াতাড়ি (যবেহ) করবে। যা রক্ত প্রবাহিত করে এবং এতে আল্লাহর নাম নেওয়া হয়, তা খাও। তবে দাঁত ও নখ দ্বারা নয়। তোমাকে বলছিঃ দাঁত হল হাড় আর নখ হল হাবশীদের ছুরি। আমরা কিছু উট ও বকরি গনিমত হিসাবে পেলাম। সেগুলো থেকে একটি উট পালিয়ে যায়। একজন সেটির উপর তীর নিক্ষেপ করলে আল্লাহ উটটি আটকিয়ে দেন। তখন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেনঃ এ সকল গৃহপালিত উটের মধ্যে বন্যপশুর স্বভাব রয়েছে। কাজেই তন্মধ্যে কোনটি যদি তোমাদের নিয়ন্ত্রনের বাইরে চলে যায়, তা হলে তার সাথে অনুরূপ ব্যবহার করবে।

তাহকীক:
তাহকীক নিষ্প্রয়োজন