আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
৫৬- পানাহার সংক্রান্ত অধ্যায়
হাদীস নং:
আন্তর্জাতিক নং: ৫৪৫৭
২৮৮৭. রুমাল প্রসঙ্গে
৫০৬২। ইবরাহীম ইবনে মুনযির (রাহঃ) ......... জাবির ইবনে ‘আব্দুল্লাহ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। আগুনে স্পর্শ বস্তু খাওয়ার পর উযু করা সম্বন্ধে তাকে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বললেনঃ না, উযু করতে হবে না। নবী করীম (ﷺ) -এর যুগে তো আমরা এরূপ খাদ্য কমই পেতাম। যখন আমরা তা পেতাম তখন আমাদের তো হাতের তালু, হাত ও পা ছাড়া কোন রুমাল ছিল না (আমরা এগুলোতে মুছে ফেলতাম)। তারপর (নতুন) উযু না করেই আমরা নামায আদায় করতাম।
হাদীসের ব্যাখ্যা:
আগুনে পাকানো খাদ্য খেলে অযু নষ্ট হয় না। আর এটাই হানাফী মাযহাবের মত। (আল-মাবসূত লিসসারাখসী: ১/৭৯)
আরো প্রমাণিত হয় যে, আগুনে পাকানো খাদ্য খেলে অযু নষ্ট হওয়া সম্পর্কে যে সকল হাদীস বর্ণিত আছে তা হযরত জাবের রা. কর্তৃক বর্ণিত হাদীস (নাসাঈ: ১৮৫,সুনানে আবু দাউদ: ১৯২) ও ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বকরীর রানের (পাকানো) গোশ্ত খেয়ে সলাত আদায় করলেন কিন্তু উযূ করেননি। (সহীহ : বুখারী ২০৭, মুসলিম ৩৫৪) হাদীস দ্বারা রহিত হয়ে গেছে।
আরো প্রমাণিত হয় যে, আগুনে পাকানো খাদ্য খেলে অযু নষ্ট হওয়া সম্পর্কে যে সকল হাদীস বর্ণিত আছে তা হযরত জাবের রা. কর্তৃক বর্ণিত হাদীস (নাসাঈ: ১৮৫,সুনানে আবু দাউদ: ১৯২) ও ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বকরীর রানের (পাকানো) গোশ্ত খেয়ে সলাত আদায় করলেন কিন্তু উযূ করেননি। (সহীহ : বুখারী ২০৭, মুসলিম ৩৫৪) হাদীস দ্বারা রহিত হয়ে গেছে।
