আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
৮- নামাযের ওয়াক্তের বিবরণ
হাদীস নং: ৫০৪
আন্তর্জাতিক নং: ৫২৯
৩৫৭। নির্ধারিত সময় থেকে বিলম্বে নামায আদায় করে তার হক নষ্ট করা।
৫০৪। মুসা ইবনে ইসমাঈল (রাহঃ) .... আনাস (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আজকাল কোন জিনিসই সে অবস্থায় পাই না, যেমন নবী (ﷺ) এর যুগে ছিল। প্রশ্ন করা হল, নামাযও কি? তিনি বললেন, সে ক্ষেত্রেও যা হক নষ্ট করার তা-কি তোমরা করনি?*
*অর্থাৎ, মুস্তাহাব ওয়াক্তে নামায আদায় না করে দেরী করে আদায় করা, কিংবা যথাসময়ে আদায় না করে সময় চলে যাওয়ার পর আদায় করা। মুহাল্লাব (রাহঃ) এর মতে, এখানে মুস্তাহাব সময় থেকে বিলম্ব করে আদায় করার কথা বুঝানো হয়েছে। কেননা, সে সময়কার গভর্নর হাজ্জাজ ইবন ইউসুফ ও বাদশাহ ওয়ালীদ ইবনে আব্দুল মালিক দেরী করে নামায আদায় করতেন। মূলতঃ আনাস (রাযিঃ) সেদিকেই ইঙ্গিত করেছেন।--আইনী।
*অর্থাৎ, মুস্তাহাব ওয়াক্তে নামায আদায় না করে দেরী করে আদায় করা, কিংবা যথাসময়ে আদায় না করে সময় চলে যাওয়ার পর আদায় করা। মুহাল্লাব (রাহঃ) এর মতে, এখানে মুস্তাহাব সময় থেকে বিলম্ব করে আদায় করার কথা বুঝানো হয়েছে। কেননা, সে সময়কার গভর্নর হাজ্জাজ ইবন ইউসুফ ও বাদশাহ ওয়ালীদ ইবনে আব্দুল মালিক দেরী করে নামায আদায় করতেন। মূলতঃ আনাস (রাযিঃ) সেদিকেই ইঙ্গিত করেছেন।--আইনী।
باب تَضْيِيعِ الصَّلاَةِ عَنْ وَقْتِهَا
529 - حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ إِسْمَاعِيلَ، قَالَ: حَدَّثَنَا مَهْدِيٌّ، عَنْ غَيْلاَنَ، عَنْ أَنَسٍ، قَالَ: " مَا أَعْرِفُ شَيْئًا مِمَّا كَانَ عَلَى عَهْدِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، قِيلَ: الصَّلاَةُ؟ قَالَ: أَلَيْسَ ضَيَّعْتُمْ مَا ضَيَّعْتُمْ فِيهَا "
