আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
৫১- কুরআনের তাফসীর অধ্যায়
হাদীস নং:
আন্তর্জাতিক নং: ৪৭৮৬
২৪৯৩ আল্লাহ তাআলার বাণীঃ আর যদি তোমরা আল্লাহ তার রাসুল ও আখিরাতের জীবন কামনা কর, তবে তোমাদের মধ্যে যারা সৎকর্মশীল আল্লাহ তাদের জন্য মহা প্রতিদান প্রস্তুত রেখেছেন।
কাতাদাহ (রাহঃ) বলেন, وَاذْكُرْنَ مَا يُتْلٰى فِيْ بُيُوْتِكُنَّ مِنْ اٰيٰتِ اللهِ وَالْحِكْمَةِ এর মধ্যে اٰيٰتِ দ্বারা কুরআন, সুন্নাহ ও হিকমত বোঝানো হয়েছে।
লাইস (রাহঃ) ... নবী (সা:)-এর সহধর্মণিী আয়িশা (রাযিঃ) বলেন, যখন রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)-কে তাঁর সহধর্মিণীদের ব্যাপারে ইখতিয়ার দেয়ার নির্দেশ দেয়া হল, তখন তিনি প্রথমে আমাকে বললেন, তোমাকে একটি বিষয় সম্পর্কে বলব। তাড়াহুড়া না করে তুমি তোমার আববা ও আম্মার সঙ্গে পরামর্শ করে নিবে। আয়িশা (রাযিঃ) বলেন, তিনি অবশ্যই জানতেন, আমার আববা-আম্মা তাঁর থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার কথা বলবেন না। আয়িশা (রাযিঃ) বলেন, এরপর তিনি বললেন, আল্লাহ্ তাআলা বলেছেনঃ وَإِنْ كُنْتُنَّ تُرِدْنَ اللهَ وَرَسُوْلَه” وَالدَّارَ الْاٰخِرَةَ فَإِنَّ اللهَ أَعَدَّ لِلْمُحْسِنٰتِ مِنْكُنَّ أَجْرًا عَظِيْمًا ‘‘হে নবী! আপনি আপনার স্ত্রীগণকে বলুন, তোমরা যদি পার্থিব জীবন ও তার ভূষণ কামনা কর.....মহা প্রতিদান পর্যন্ত। আয়িশা (রাযিঃ) বলেন, এর মধ্যে আমার আববা-আম্মার সাথে পরামর্শের কী আছে? আমি তো আল্লাহ্, তাঁর রাসূল এবং আখিরাতের জীবন চাই। আয়িশা (রাযিঃ) বলেনঃ নবী (ﷺ)-এর অন্যান্য সহধর্মিণী আমার অনুরূপ জবাব দিলেন।
তাঁর মুতাবাআত করেছেন মূসা ইবনে আ'ইয়ান মা‘মার-যুহরী-আবু সালামা সূত্রে, আর আবদুর রাযযাক ও আবু সুফিয়ান মা‘মারী -মা‘মার-যুহরী-উরওয়া- হযরত আয়েশা রা, সূত্রে ।
কাতাদাহ (রাহঃ) বলেন, وَاذْكُرْنَ مَا يُتْلٰى فِيْ بُيُوْتِكُنَّ مِنْ اٰيٰتِ اللهِ وَالْحِكْمَةِ এর মধ্যে اٰيٰتِ দ্বারা কুরআন, সুন্নাহ ও হিকমত বোঝানো হয়েছে।
লাইস (রাহঃ) ... নবী (সা:)-এর সহধর্মণিী আয়িশা (রাযিঃ) বলেন, যখন রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)-কে তাঁর সহধর্মিণীদের ব্যাপারে ইখতিয়ার দেয়ার নির্দেশ দেয়া হল, তখন তিনি প্রথমে আমাকে বললেন, তোমাকে একটি বিষয় সম্পর্কে বলব। তাড়াহুড়া না করে তুমি তোমার আববা ও আম্মার সঙ্গে পরামর্শ করে নিবে। আয়িশা (রাযিঃ) বলেন, তিনি অবশ্যই জানতেন, আমার আববা-আম্মা তাঁর থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার কথা বলবেন না। আয়িশা (রাযিঃ) বলেন, এরপর তিনি বললেন, আল্লাহ্ তাআলা বলেছেনঃ وَإِنْ كُنْتُنَّ تُرِدْنَ اللهَ وَرَسُوْلَه” وَالدَّارَ الْاٰخِرَةَ فَإِنَّ اللهَ أَعَدَّ لِلْمُحْسِنٰتِ مِنْكُنَّ أَجْرًا عَظِيْمًا ‘‘হে নবী! আপনি আপনার স্ত্রীগণকে বলুন, তোমরা যদি পার্থিব জীবন ও তার ভূষণ কামনা কর.....মহা প্রতিদান পর্যন্ত। আয়িশা (রাযিঃ) বলেন, এর মধ্যে আমার আববা-আম্মার সাথে পরামর্শের কী আছে? আমি তো আল্লাহ্, তাঁর রাসূল এবং আখিরাতের জীবন চাই। আয়িশা (রাযিঃ) বলেনঃ নবী (ﷺ)-এর অন্যান্য সহধর্মিণী আমার অনুরূপ জবাব দিলেন।
তাঁর মুতাবাআত করেছেন মূসা ইবনে আ'ইয়ান মা‘মার-যুহরী-আবু সালামা সূত্রে, আর আবদুর রাযযাক ও আবু সুফিয়ান মা‘মারী -মা‘মার-যুহরী-উরওয়া- হযরত আয়েশা রা, সূত্রে ।
৪৪২৮। মুহাম্মাদ ইবনে আব্দুর রহীম (রাহঃ) ......... আনাস ইবনে মালিক (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, এ আয়াতটি,وَتُخْفِي فِي نَفْسِكَ مَا اللَّهُ مُبْدِيهِ “(তুমি তোমার অন্তরে যা গোপন করছ, আল্লাহ্ তা প্রকাশ করে দিচ্ছেন।)” জয়নাব বিনতে জাহাশ এবং যায়দ ইবনে হারিসা সম্পর্কে অবতীর্ণ হয়েছে।
