আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
৫১- কুরআনের তাফসীর অধ্যায়
হাদীস নং:
আন্তর্জাতিক নং: ৪৬৫৫
২৩৯২. আল্লাহ তাআলার বাণীঃ (হে মুশরিকদল) তোমরা তারপর দেশে চার মাস ( যিলকাদ, যিলহাজ্জ, মুহাররাম, রজব) কাল পরিভ্রমন কর ও জেনে রাখ যে, তোমরা আল্লাহকে হীনবল করতে পারবে না। নিশ্চয় আল্লাহ কাফেরদের লাঞ্চিত করে থাকেন (৯ঃ ২) سيحوا سيروا পরিভ্রমন করা।
৪২৯৯। সাঈদ ইবনে উফায়র (রাহঃ) ......... আবু হুরায়রা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আবু বকর (রাযিঃ) নবম হিজারীর হজ্জে আমাকে এ নির্দেশ দিয়ে পাঠিয়ে দেন যে, আমি কুরবানীর দিন ঘোষণাকারীদের সঙ্গে মিনায় (সমবেত লোকদের) এ ঘোষণা করে দেই যে, এ বছরের পর কোন মুশরিক হজ্জ করার জন্য আসবে না। আল্লাহর ঘর উলঙ্গ অবস্থা তাওয়াফ করবে না।
হুমাইদ ইবনে আব্দুর রহমান (রাযিঃ) বলেনঃ রাসূল (ﷺ) আলী (রাযিঃ) কে পুনরায় এ নির্দেশ দিয়ে প্রেরণ করলেন যে, তুমি সূরা বারাআতের বিধানসমূহ ঘোষণা করে দাও। আবু হুরায়রা (রাযিঃ) বলেন, মিনায় অবস্থানকারীদের মাঝে (কুরবানীর পর) আলী (রাযিঃ) আমাদের সাথে ছিলেন এবং সূরা বারাআতের বিধানসমূহ ঘোষণা করলেন, এ বছরের পর কোন মুশরিক হজ্জ করার জন্য আসবে না। কেউ উলঙ্গ অবস্থায় আল্লাহর ঘর তাওয়াফ করবে না। আবু আব্দুল্লাহ (র.) বলেনঃ أَذَنهم অর্থ, তাদেরকে জানিয়ে দিয়েছেন।
হুমাইদ ইবনে আব্দুর রহমান (রাযিঃ) বলেনঃ রাসূল (ﷺ) আলী (রাযিঃ) কে পুনরায় এ নির্দেশ দিয়ে প্রেরণ করলেন যে, তুমি সূরা বারাআতের বিধানসমূহ ঘোষণা করে দাও। আবু হুরায়রা (রাযিঃ) বলেন, মিনায় অবস্থানকারীদের মাঝে (কুরবানীর পর) আলী (রাযিঃ) আমাদের সাথে ছিলেন এবং সূরা বারাআতের বিধানসমূহ ঘোষণা করলেন, এ বছরের পর কোন মুশরিক হজ্জ করার জন্য আসবে না। কেউ উলঙ্গ অবস্থায় আল্লাহর ঘর তাওয়াফ করবে না। আবু আব্দুল্লাহ (র.) বলেনঃ أَذَنهم অর্থ, তাদেরকে জানিয়ে দিয়েছেন।
