আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
৫০- নবীজীর সাঃ যুদ্ধাভিযানসমূহ
হাদীস নং:
আন্তর্জাতিক নং: ৪৩১৩
২২১৭.লাঈস [ইবনে সা‘দ (রাহঃ)] বলেছেন, ইউনুস আমার কাছে ইবনে শিহাব থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেছেন, আব্দুল্লাহ ইবনে সালাবা ইবনে সুআইব (রাযিঃ) আমাকে (হাদীসটি) বর্ণনা করেছেন, আর মক্কা বিজয়ের বছর নবী কারীম (ﷺ) তার মুখমণ্ডল মাসাহ করে দিয়েছিলেন।*
*লায়স ইবন সা‘দের উপরোক্ত সনদের মাধ্যমে এখানে কোন হাদীস বর্ণনা করা উদ্দেশ্য নয়, কেবল এ কথা প্রমাণ করাই উদ্দেশ্য যে, এ সনদ থেকে বোঝা যায়, আবদুল্লাহ্ ইবন সালাবা নবী কারীম (ﷺ)-এর সুহবত লাভ করেছেন এবং মক্কা বিজয়ের সময় তিনি নবী কারীম (ﷺ)-এর সাথে ছিলেন।
*লায়স ইবন সা‘দের উপরোক্ত সনদের মাধ্যমে এখানে কোন হাদীস বর্ণনা করা উদ্দেশ্য নয়, কেবল এ কথা প্রমাণ করাই উদ্দেশ্য যে, এ সনদ থেকে বোঝা যায়, আবদুল্লাহ্ ইবন সালাবা নবী কারীম (ﷺ)-এর সুহবত লাভ করেছেন এবং মক্কা বিজয়ের সময় তিনি নবী কারীম (ﷺ)-এর সাথে ছিলেন।
৩৯৭৯। ইসহাক (রাহঃ) .... মুজাহিদ (রাহঃ) থেকে বর্ণিত যে, মক্কা বিজয়ের দিন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) খুতবার জন্য দাঁড়িয়ে বললেন, যেদিন আল্লাহ্ সমুদয় আসমান ও যমীন সৃষ্টি করেছেন, সেই দিন থেকেই তিনি মক্কা নগরীকে সম্মান দান করেছেন। তাই আল্লাহ্ কর্তৃক এ সম্মান প্রদানের কারণে এটি কিয়ামত দিবস পর্যন্ত সম্মানিত থাকবে। আমার পূর্বেকার কারো জন্য তা (কখনো) হালাল করা হয়নি, আমার পরবর্তী কারো জন্যও তা হালাল করা হবে না। আর আমার জন্যও মাত্র একদিনের সামান্য অংশের জন্যই তা হালাল করা হয়েছিল। এখানে অবস্থিত শিকারকে তাড়ানো যাবে না, কাঁটাযুক্ত বৃক্ষের কাঁটাতেও কাস্তে ব্যবহারে করা যাবে না। ঘাস কাটা যাবে না। রাস্তায় পড়ে থাকা কোন জিনিসকে মালিকের হাতে পৌঁছেয়ে দেওয়ার উদ্দেশ্যে হারানো প্রাপ্তি সংবাদ প্রচারকারী ব্যতীত অন্য কেউ তুলতে পাবে না।
এ ঘোষণা শুনে আব্বাস ইবনে আব্দুল মুত্তালিব (রাযিঃ) বললেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! ইযখির ঘাস ব্যতীত। কেননা ইযখির ঘাস আমাদের কর্মকার ও বাড়ির (ঘরের ছাউনির) কাজে প্রয়োজন হয়। তখন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) চুপ থাকলেন। এর কিছুক্ষণ পরে বললেন, ইযখির ব্যতীত। ইযখির ঘাস কাটা জায়েয।
অন্য সনদে ইবনে জুবায়ের (রাহঃ) .... ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) থেকে অনুরূপ বর্ণিত রয়েছে। তাছাড়া এ হাদীস আবু হুরায়রা (রাযিঃ) ও নবী কারীম (ﷺ) থেকে বর্ণনা করেছেন।
এ ঘোষণা শুনে আব্বাস ইবনে আব্দুল মুত্তালিব (রাযিঃ) বললেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! ইযখির ঘাস ব্যতীত। কেননা ইযখির ঘাস আমাদের কর্মকার ও বাড়ির (ঘরের ছাউনির) কাজে প্রয়োজন হয়। তখন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) চুপ থাকলেন। এর কিছুক্ষণ পরে বললেন, ইযখির ব্যতীত। ইযখির ঘাস কাটা জায়েয।
অন্য সনদে ইবনে জুবায়ের (রাহঃ) .... ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) থেকে অনুরূপ বর্ণিত রয়েছে। তাছাড়া এ হাদীস আবু হুরায়রা (রাযিঃ) ও নবী কারীম (ﷺ) থেকে বর্ণনা করেছেন।


বর্ণনাকারী: