আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
৪৯- নবীজী সাঃ ও সাহাবা রাঃ ; মর্যাদা ও বিবিধ ফাযায়েল
হাদীস নং:
আন্তর্জাতিক নং: ৩৭০৩
২০৮৮. আবুল হাসান আলী ইবনে আবু তালিব কুরাইশী হাশিমী (রাযিঃ)- এর মর্যাদা
৩৪৩৮। আব্দুল্লাহ ইবনে মাসলামা (রাহঃ) .... আবু হাযিম (রাহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, এক ব্যক্তি সাহল ইবনে সা‘দ (রাযিঃ)- এর খেদমতে হাযির হয়ে বললেন, মদীনার অমুক আমীর মিম্বারের নিকটে বসে আলী (রাযিঃ) সম্পর্কে অপ্রিয় কথা বলছে। তিনি বললেন, সে কি বলছে? সে বলল, সে তাকে আবু তুরাব (রাযিঃ) বলে উল্লেখ করছে। সাহল (রাযিঃ) (একথা শুনে) হেসে দিলেন এবং বললেন, আল্লাহর কসম, তাঁর এ নাম নবী কারীম (ﷺ)-ই রেখেছিলেন। এ নাম অপেক্ষা তাঁর নিকট অধিক প্রিয় আর কোন নাম ছিল না। আমি (নাম রাখার) ঘটনাটি জানার জন্য সাহল (রাযিঃ)- এর আগ্রহ প্রকাশ করলাম এবং তাকে বললাম, হে আবু আব্বাস, এটা কিভাবে হয়েছিল।
তিনি বললেন, (একদিন) আলী (রাযিঃ) ফাতিমা (রাযিঃ)- এর নিকট গেলেন এবং কিছুক্ষণ পর ফিরে এসে মসজিদে শুয়ে রইলেন। (অল্পক্ষণ পর) নবী কারীম (ﷺ) এসে জিজ্ঞাসা করলেন, তোমার চাচাত ভাই (আলী) কোথায়? তিনি বললেন, মসজিদে। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) তাঁর উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়লেন। পরে তিনি তাঁকে এমন অবস্থায় পেলেন যে তাঁর চাঁদর পিঠ থেকে সরে গিয়েছে। তাঁর পিঠে ধূলা-বালি লেগে গেছে। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) তাঁর পিঠ থেকে ধুলা-বালি ঝাড়তে ঝাড়তে বলতে লাগলেন, উঠে বস হে আবু তুরাব। এ কথাটি তিনি দু’বার বলেছিলেন।
তিনি বললেন, (একদিন) আলী (রাযিঃ) ফাতিমা (রাযিঃ)- এর নিকট গেলেন এবং কিছুক্ষণ পর ফিরে এসে মসজিদে শুয়ে রইলেন। (অল্পক্ষণ পর) নবী কারীম (ﷺ) এসে জিজ্ঞাসা করলেন, তোমার চাচাত ভাই (আলী) কোথায়? তিনি বললেন, মসজিদে। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) তাঁর উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়লেন। পরে তিনি তাঁকে এমন অবস্থায় পেলেন যে তাঁর চাঁদর পিঠ থেকে সরে গিয়েছে। তাঁর পিঠে ধূলা-বালি লেগে গেছে। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) তাঁর পিঠ থেকে ধুলা-বালি ঝাড়তে ঝাড়তে বলতে লাগলেন, উঠে বস হে আবু তুরাব। এ কথাটি তিনি দু’বার বলেছিলেন।
