আল জামিউল কাবীর- ইমাম তিরমিযী রহঃ
২১. নবীজী ﷺ থেকে বর্ণিত জিহাদের বিধানাবলী
হাদীস নং: ১৬১২
আন্তর্জাতিক নং: ১৬১২
যে মুহুর্তে যুদ্ধ করা মুস্তাহাব।
১৬১৮। মুহাম্মাদ ইবনে বাশশার (রাহঃ) ......... নু‘মান ইবনে মুকাররিন (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি নবী (ﷺ)-এর সঙ্গে যুদ্ধে শরীক হয়েছি। ফজর হয়ে গেলে সূর্য না উঠা পর্যন্ত তিনি যুদ্ধ থেকে বিরত থাকতেন। সূর্য উদিত হওয়ার পর তিনি যুদ্ধ করতেন। দিনের ঠিক মধ্যভাগে যুদ্ধ থেকে বিরতি করতেন যতক্ষণ না (সূর্য পশ্চিম দিকে) ঢলে পড়ে। সূর্য (পশ্চিম দিকে) ঢলে পড়লে আসর পর্যন্ত যুদ্ধ করতেন। পরে আসরের নামায পর্যন্ত যুদ্ধ বিরত করতেন। আসরের নামাযের পর আবার লড়াই করতেন। বলা হতো, এই সময় আল্লাহর সাহায্যের হাওয়া প্রবাহিত হয়। মুমিনরা তাদের নামাযে সেনাবাহিনীর জন্য খুব দুআ করতেন।
নু‘মান ইবনে মুকাররিন (রাযিঃ) থেকে এই হাদীসটি আরো অধিক মুত্তাসিল রূপে বর্ণিত আছে। নু‘মান ইবনে মুকাররিন (রাযিঃ)-এর সাক্ষাত কাতাদা (রাহঃ) পান নি। কেননা, উমর (রাযিঃ)-এর খিলাফত কালে নু‘মান (রাযিঃ) মারা গিয়েছেন।
নু‘মান ইবনে মুকাররিন (রাযিঃ) থেকে এই হাদীসটি আরো অধিক মুত্তাসিল রূপে বর্ণিত আছে। নু‘মান ইবনে মুকাররিন (রাযিঃ)-এর সাক্ষাত কাতাদা (রাহঃ) পান নি। কেননা, উমর (রাযিঃ)-এর খিলাফত কালে নু‘মান (রাযিঃ) মারা গিয়েছেন।
باب مَا جَاءَ فِي السَّاعَةِ الَّتِي يُسْتَحَبُّ فِيهَا الْقِتَالُ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ، حَدَّثَنَا مُعَاذُ بْنُ هِشَامٍ، حَدَّثَنِي أَبِي، عَنْ قَتَادَةَ، عَنِ النُّعْمَانِ بْنِ مُقَرِّنٍ، قَالَ غَزَوْتُ مَعَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فَكَانَ إِذَا طَلَعَ الْفَجْرُ أَمْسَكَ حَتَّى تَطْلُعَ الشَّمْسُ فَإِذَا طَلَعَتْ قَاتَلَ فَإِذَا انْتَصَفَ النَّهَارُ أَمْسَكَ حَتَّى تَزُولَ الشَّمْسُ فَإِذَا زَالَتِ الشَّمْسُ قَاتَلَ حَتَّى الْعَصْرِ ثُمَّ أَمْسَكَ حَتَّى يُصَلِّيَ الْعَصْرَ ثُمَّ يُقَاتِلُ . قَالَ وَكَانَ يُقَالُ عِنْدَ ذَلِكَ تَهِيجُ رِيَاحُ النَّصْرِ وَيَدْعُو الْمُؤْمِنُونَ لِجُيُوشِهِمْ فِي صَلاَتِهِمْ . قَالَ أَبُو عِيسَى وَقَدْ رُوِيَ هَذَا الْحَدِيثُ عَنِ النُّعْمَانِ بْنِ مُقَرِّنٍ بِإِسْنَادٍ أَوْصَلَ مِنْ هَذَا . وَقَتَادَةُ لَمْ يُدْرِكِ النُّعْمَانَ بْنَ مُقَرِّنٍ وَمَاتَ النُّعْمَانُ بْنُ مُقَرِّنٍ فِي خِلاَفَةِ عُمَرَ .


বর্ণনাকারী: