আল জামিউল কাবীর- ইমাম তিরমিযী রহঃ
১৫. শাসনকার্য পরিচালনা ও আদালত-বিচার অধ্যায়
হাদীস নং: ১৩৪৫
আন্তর্জাতিক নং: ১৩৪৫
সাক্ষীর সঙ্গে কসমও গ্রহণ করা।
১৩৪৯. আলী ইবনে হুজর (রাহঃ) ....... জাফর ইবনে মুহাম্মাদ তৎপিতা মুহাম্মাদ (রাহঃ) থেকে বর্ণিত যে, নবী (ﷺ) একজন সাক্ষী ও কসমের মাধ্যমে ফায়সালা দিয়েছেন। তিনি বলেন, আর আলী (রাযিঃ)ও তোমাদের মাঝে এরূপ ফায়সালা দিয়েছেন।
ইমাম আবু ঈসা (রাহঃ) বলেন, এটি অধিকতর সহীহ। সুফিয়ান ছাওরী (রাহঃ)ও এটিকে জাফর ইবনে মুহাম্মাদ তৎপিতা মুহাম্মাদ সূত্রে নবী (ﷺ) থেকে মুরসাল রূপে বর্ণনা করেছেন। আব্দুল আযীয ইবনে আবু সালামা ও ইয়াহয়া ইবনে আবু সুলায়ম (রাহঃ) ও এই হাদীসটি জাফর ইবনে মুহাম্মাদ (রাহঃ) তৎপিতা মুহাম্মাদ আলী (রাযিঃ) সূত্রে নবী (ﷺ) থেকে বর্ণনা করেছেন।
সাহাবী ও অপরাপর আলিম এতদনুসারে আমল করেছেন। অধিকার ও সম্পদ জাতীয় বিষয়ে একজন সাক্ষীসহ কসমের মাধ্যমে ফায়সালা প্রদান জায়েয বলে তারা মনে করেন। এ হল ইমাম মালিক ইবনে আনাস, শাফিঈ, আহমাদ ও ইসহাক (রাহঃ) এর অভিমত। তারা বললেন, অধিকার ও ধন-সম্পদ জাতীয় বিষয় ছাড়া একজন সাক্ষী ও কসমের মাধ্যমে ফায়সালা প্রদান করা যাবে না। কুফাবাসী কিছু সংখ্যক আলিম এবং অপরাপর কতক আলিম কোন ক্ষেত্রেই একজন সাক্ষী ও কসমের মাধ্যমে ফয়সালা প্রদান জায়েজ বলে মনে করেন না।
ইমাম আবু ঈসা (রাহঃ) বলেন, এটি অধিকতর সহীহ। সুফিয়ান ছাওরী (রাহঃ)ও এটিকে জাফর ইবনে মুহাম্মাদ তৎপিতা মুহাম্মাদ সূত্রে নবী (ﷺ) থেকে মুরসাল রূপে বর্ণনা করেছেন। আব্দুল আযীয ইবনে আবু সালামা ও ইয়াহয়া ইবনে আবু সুলায়ম (রাহঃ) ও এই হাদীসটি জাফর ইবনে মুহাম্মাদ (রাহঃ) তৎপিতা মুহাম্মাদ আলী (রাযিঃ) সূত্রে নবী (ﷺ) থেকে বর্ণনা করেছেন।
সাহাবী ও অপরাপর আলিম এতদনুসারে আমল করেছেন। অধিকার ও সম্পদ জাতীয় বিষয়ে একজন সাক্ষীসহ কসমের মাধ্যমে ফায়সালা প্রদান জায়েয বলে তারা মনে করেন। এ হল ইমাম মালিক ইবনে আনাস, শাফিঈ, আহমাদ ও ইসহাক (রাহঃ) এর অভিমত। তারা বললেন, অধিকার ও ধন-সম্পদ জাতীয় বিষয় ছাড়া একজন সাক্ষী ও কসমের মাধ্যমে ফায়সালা প্রদান করা যাবে না। কুফাবাসী কিছু সংখ্যক আলিম এবং অপরাপর কতক আলিম কোন ক্ষেত্রেই একজন সাক্ষী ও কসমের মাধ্যমে ফয়সালা প্রদান জায়েজ বলে মনে করেন না।
باب مَا جَاءَ فِي الْيَمِينِ مَعَ الشَّاهِدِ
حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ حُجْرٍ، أَخْبَرَنَا إِسْمَاعِيلُ بْنُ جَعْفَرٍ، حَدَّثَنَا جَعْفَرُ بْنُ مُحَمَّدٍ، عَنْ أَبِيهِ، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم قَضَى بِالْيَمِينِ مَعَ الشَّاهِدِ الْوَاحِدِ . قَالَ وَقَضَى بِهَا عَلِيٌّ فِيكُمْ . قَالَ أَبُو عِيسَى وَهَذَا أَصَحُّ وَهَكَذَا رَوَى سُفْيَانُ الثَّوْرِيُّ عَنْ جَعْفَرِ بْنِ مُحَمَّدٍ عَنْ أَبِيهِ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم مُرْسَلاً . وَرَوَى عَبْدُ الْعَزِيزِ بْنُ أَبِي سَلَمَةَ وَيَحْيَى بْنُ سُلَيْمٍ هَذَا الْحَدِيثَ عَنْ جَعْفَرِ بْنِ مُحَمَّدٍ عَنْ أَبِيهِ عَنْ عَلِيٍّ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم . وَالْعَمَلُ عَلَى هَذَا عِنْدَ بَعْضِ أَهْلِ الْعِلْمِ مِنْ أَصْحَابِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم وَغَيْرِهِمْ رَأَوْا أَنَّ الْيَمِينَ مَعَ الشَّاهِدِ الْوَاحِدِ جَائِزٌ فِي الْحُقُوقِ وَالأَمْوَالِ . وَهُوَ قَوْلُ مَالِكِ بْنِ أَنَسٍ وَالشَّافِعِيِّ وَأَحْمَدَ وَإِسْحَاقَ وَقَالُوا لاَ يُقْضَى بِالْيَمِينِ مَعَ الشَّاهِدِ الْوَاحِدِ إِلاَّ فِي الْحُقُوقِ وَالأَمْوَالِ . وَلَمْ يَرَ بَعْضُ أَهْلِ الْعِلْمِ مِنْ أَهْلِ الْكُوفَةِ وَغَيْرِهِمْ أَنْ يُقْضَى بِالْيَمِينِ مَعَ الشَّاهِدِ الْوَاحِدِ .


বর্ণনাকারী: