আল জামিউল কাবীর- ইমাম তিরমিযী রহঃ
৮. নবীজী ﷺ থেকে বর্ণিত রোযার অধ্যায়
হাদীস নং: ৭৬৬
আন্তর্জাতিক নং: ৭৬৬
রোযার ফযীলত।
৭৬৪. কুতায়বা (রাহঃ) ..... আবু হুরায়রা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল (ﷺ) ইরশাদ করেন, সায়েমের জন্য দু‘টি আনন্দ। একটি আনন্দ হলো যখন সে ইফতার করে; আরেকটি হলো যখন সে তার রবের সঙ্গে সাক্ষাত করবে। - ইবনে মাজাহ ১৬৩৮, মুসলিম
ইমাম আবু ঈসা (রাহঃ) বলেন, এই হাদীসটি হাসান-সহীহ।
ইমাম আবু ঈসা (রাহঃ) বলেন, এই হাদীসটি হাসান-সহীহ।
باب مَا جَاءَ فِي فَضْلِ الصَّوْمِ
حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الْعَزِيزِ بْنُ مُحَمَّدٍ، عَنْ سُهَيْلِ بْنِ أَبِي صَالِحٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " لِلصَّائِمِ فَرْحَتَانِ فَرْحَةٌ حِينَ يُفْطِرُ وَفَرْحَةٌ حِينَ يَلْقَى رَبَّهُ " . قَالَ أَبُو عِيسَى وَهَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ .
হাদীসের ব্যাখ্যা:
রোযাদারের জন্য দুটি আনন্দঃ
হাদীস শরীফে বর্ণিত আছে- রাসূল (সা.) বলেছেন, ‘রোযাদারের জন্য দুটি আনন্দ। একটি ইফতারের সময়, অন্যটি তার মালিক আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাৎ লাভের সময়।’
রোযাদারের ইফতারের সময় আনন্দ হলো সারাদিন উপবাসের পর সূর্য অস্তের প্রাক্কালে ইফতার সামনে নিয়ে বসে থাকেন। যখন তার সামনে বিভিন্ন প্রকারের খাবার থাকে। তখন তার মনটা আনন্দ পায়। কারণ সারাদিন অনাহারে থাকার দরুন ক্ষুধার তীব্রতা দেখা দেয়। রোযাদার ব্যক্তি সারাদিন ক্ষুধার জ্বালা-যন্ত্রণা নিয়ে ইফতারের পূর্ব মুহূর্তে বিভিন্ন রকমের ফল ও খাদ্য নিয়ে বসে আছে। কিন্তু সে খায় না। কেন আমরা এ কাজ করি? এর কারণ হলো মহান রাব্বুল আলামিনের ভয় আমাদের অন্তরে আছে বলেই নিবৃত্ত থাকি। এ নিবৃত্ত থাকা তাক্বওয়ার কারণেই।
রোযাদার ব্যক্তির দ্বিতীয় আনন্দ হলো কিয়ামতের দিন রোযাদাররা মহান রাব্বুল আলামিনকে দেখবে। এ দেখার মধ্যে দিয়ে বান্দার যে কত দিন, মাস, বছর, শতাব্দী চলে যাবে সেটা বান্দা টের পাবে না।
হাদীস শরীফে বর্ণিত আছে- রাসূল (সা.) বলেছেন, ‘রোযাদারের জন্য দুটি আনন্দ। একটি ইফতারের সময়, অন্যটি তার মালিক আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাৎ লাভের সময়।’
রোযাদারের ইফতারের সময় আনন্দ হলো সারাদিন উপবাসের পর সূর্য অস্তের প্রাক্কালে ইফতার সামনে নিয়ে বসে থাকেন। যখন তার সামনে বিভিন্ন প্রকারের খাবার থাকে। তখন তার মনটা আনন্দ পায়। কারণ সারাদিন অনাহারে থাকার দরুন ক্ষুধার তীব্রতা দেখা দেয়। রোযাদার ব্যক্তি সারাদিন ক্ষুধার জ্বালা-যন্ত্রণা নিয়ে ইফতারের পূর্ব মুহূর্তে বিভিন্ন রকমের ফল ও খাদ্য নিয়ে বসে আছে। কিন্তু সে খায় না। কেন আমরা এ কাজ করি? এর কারণ হলো মহান রাব্বুল আলামিনের ভয় আমাদের অন্তরে আছে বলেই নিবৃত্ত থাকি। এ নিবৃত্ত থাকা তাক্বওয়ার কারণেই।
রোযাদার ব্যক্তির দ্বিতীয় আনন্দ হলো কিয়ামতের দিন রোযাদাররা মহান রাব্বুল আলামিনকে দেখবে। এ দেখার মধ্যে দিয়ে বান্দার যে কত দিন, মাস, বছর, শতাব্দী চলে যাবে সেটা বান্দা টের পাবে না।
