আল জামিউল কাবীর- ইমাম তিরমিযী রহঃ
৮. নবীজী ﷺ থেকে বর্ণিত রোযার অধ্যায়
হাদীস নং: ৭১৮
আন্তর্জাতিক নং: ৭১৮
রোযার কাফ্ফারা।
৭১৬. কুতায়বা (রাহঃ) ..... ইবনে উমর (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত যে, নবী (ﷺ) বলেছেনঃ কেউ যদি তার রমযানের রোযা রেখে মারা যায় তবে তার পক্ষ থেকে প্রতি দিনের রোযার জন্য একজন করে মিসকীনকে যেন আহার করানো হয়। - ইবনে মাজাহ ১৭৫৭
ইমাম আবু ঈসা (রাযিঃ) বলেন, এই সনদ ছাড়া ইবনে উমর (রাযিঃ) বর্ণিত হাদীসটি মারফু রূপে বর্ণিত আছে বলে আমাদের জানা নাই। ইবনে উমর (রাযিঃ) থেকে তাঁর উক্তি হিসাবে মাউকুফরূপে বর্ণনাটি সহীহ্। এই বিষয়ে আলিমগণের মতভেদ রয়েছে। কোন কোন আলিম বলেন, মৃত ব্যক্তির পক্ষ থেকে রোযা আদায় করা যায়। এ হল ইমাম আহমাদ ও ইসহাক (রাহঃ)-এর অভিমত। তাঁরা বলেন, মৃত ব্যক্তির উপর যদি মান্নত হিসাবে কোন রোযা থাকে তবে তার পক্ষ থেকে রোযা আদায় করা যাবে। আর যদি তার দায়িত্বে রমযান মাসের কাযা থেকে থাকে তবে তার পক্ষ থেকে মিসকীনদের আহার করাবে। ইমাম মালিক, সুফিয়ান ও শাফিঈ (রাহঃ) বলেন, একজন আরেকজনের পক্ষ থেকে রোযা পালন করতে পারবে না। রাবী আশআস হলেন, ইবনে সওয়ার আর মুহাম্মাদ হলেন মুহাম্মাদ ইবনে আব্দুর রহমান ইবনে আবু লায়লা।
ইমাম আবু ঈসা (রাযিঃ) বলেন, এই সনদ ছাড়া ইবনে উমর (রাযিঃ) বর্ণিত হাদীসটি মারফু রূপে বর্ণিত আছে বলে আমাদের জানা নাই। ইবনে উমর (রাযিঃ) থেকে তাঁর উক্তি হিসাবে মাউকুফরূপে বর্ণনাটি সহীহ্। এই বিষয়ে আলিমগণের মতভেদ রয়েছে। কোন কোন আলিম বলেন, মৃত ব্যক্তির পক্ষ থেকে রোযা আদায় করা যায়। এ হল ইমাম আহমাদ ও ইসহাক (রাহঃ)-এর অভিমত। তাঁরা বলেন, মৃত ব্যক্তির উপর যদি মান্নত হিসাবে কোন রোযা থাকে তবে তার পক্ষ থেকে রোযা আদায় করা যাবে। আর যদি তার দায়িত্বে রমযান মাসের কাযা থেকে থাকে তবে তার পক্ষ থেকে মিসকীনদের আহার করাবে। ইমাম মালিক, সুফিয়ান ও শাফিঈ (রাহঃ) বলেন, একজন আরেকজনের পক্ষ থেকে রোযা পালন করতে পারবে না। রাবী আশআস হলেন, ইবনে সওয়ার আর মুহাম্মাদ হলেন মুহাম্মাদ ইবনে আব্দুর রহমান ইবনে আবু লায়লা।
باب مَا جَاءَ فِي الْكَفَّارَةِ فِي الصَّوْمِ
حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ، حَدَّثَنَا عَبْثَرُ بْنُ الْقَاسِمِ، عَنْ أَشْعَثَ، عَنْ مُحَمَّدٍ، عَنْ نَافِعٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " مَنْ مَاتَ وَعَلَيْهِ صِيَامُ شَهْرٍ فَلْيُطْعِمْ عَنْهُ مَكَانَ كُلِّ يَوْمٍ مِسْكِينًا " . قَالَ أَبُو عِيسَى حَدِيثُ ابْنِ عُمَرَ لاَ نَعْرِفُهُ مَرْفُوعًا إِلاَّ مِنْ هَذَا الْوَجْهِ وَالصَّحِيحُ عَنِ ابْنِ عُمَرَ مَوْقُوفٌ قَوْلُهُ . وَاخْتَلَفَ أَهْلُ الْعِلْمِ فِي هَذَا الْبَابِ فَقَالَ بَعْضُهُمْ يُصَامُ عَنِ الْمَيِّتِ . وَبِهِ يَقُولُ أَحْمَدُ وَإِسْحَاقُ قَالاَ إِذَا كَانَ عَلَى الْمَيِّتِ نَذْرُ صِيَامٍ يَصُومُ عَنْهُ وَإِذَا كَانَ عَلَيْهِ قَضَاءُ رَمَضَانَ أَطْعَمَ عَنْهُ . وَقَالَ مَالِكٌ وَسُفْيَانُ وَالشَّافِعِيُّ لاَ يَصُومُ أَحَدٌ عَنْ أَحَدٍ . قَالَ وَأَشْعَثُ هُوَ ابْنُ سَوَّارٍ . وَمُحَمَّدٌ هُوَ عِنْدِي ابْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ أَبِي لَيْلَى .
