কিতাবুস সুনান- ইমাম ইবনে মাজা রহঃ
২৩. হজ্ব - উমরার অধ্যায়
হাদীস নং: ২৯৯১
আন্তর্জাতিক নং: ২৯৯১
রমযান মাসে উমরা করার বর্ণনা
২৯৯১। আবু বাকর ইবন আবু শায়বা (রাহঃ)...... ওয়াহব ইব্ন খানবাশ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলেছেনঃ রমযান মাসের উমরা (সাওয়াবের ক্ষেত্রে) হজ্জের সমতুল্য।
بَاب الْعُمْرَةِ فِي رَمَضَانَ
حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، وَعَلِيُّ بْنُ مُحَمَّدٍ، قَالاَ حَدَّثَنَا وَكِيعٌ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ بَيَانٍ، وَجَابِرٍ، عَنِ الشَّعْبِيِّ، عَنْ وَهْبِ بْنِ خَنْبَشٍ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ " عُمْرَةٌ فِي رَمَضَانَ تَعْدِلُ حِجَّةً " .
হাদীসের ব্যাখ্যা:
রমজানে ওমরাহ করলে হজের সমতুল্য সওয়াব
পবিত্র রমজান মাসে ওমরাহ পালন করলে হজের সমতুল্য সওয়াব পাওয়া যায়। এই জন্য যাদের সুযোগ ও সামর্থ্য রয়েছে, তারা সম্ভব হলে রমজানে পবিত্র ওমরাহ পালন করা উচিত। এতে রমজানের পবিত্রতা রক্ষা ও ইবাদত সুন্দরভাবে পালনের পাশাপাশি বিপুল সওয়াব লাভও হবে।
আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী করিম (সা.) এক আনসারি নারীকে বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে হজ করতে তোমার বাধা কিসের?’ ইবনে আব্বাস (রা.) নারীর নাম বলেছিলেন; কিন্তু আমি ভুলে গিয়েছি। ওই নারী বলল, ‘আমাদের একটি পানি বহনকারী উট ছিল; কিন্তু তাতে অমুকের পিতা ও তার পুত্র (অর্থাৎ মহিলার স্বামী ও ছেলে) আরোহণ করে চলে গেছেন। আর আমাদের জন্য রেখে গেছেন পানি বহনকারী আরেকটি উট, যার দ্বারা আমরা পানি বহন করে থাকি।’ নবী (সা.) বলেন, ‘আচ্ছা, রমজান এলে তখন ওমরাহ করে নিয়ো। কেননা রমজানের একটি ওমরাহ একটি হজের সমতুল্য।’ (বুখারি, হাদিস : ১৭৮২)
আল্লাহ তাআলা আমাদের সুন্দরভাবে আল্লাহর সন্তুষ্টি মোতাবেক রমজান কাটানোর তাওফিক দান করুন। আমিন।
পবিত্র রমজান মাসে ওমরাহ পালন করলে হজের সমতুল্য সওয়াব পাওয়া যায়। এই জন্য যাদের সুযোগ ও সামর্থ্য রয়েছে, তারা সম্ভব হলে রমজানে পবিত্র ওমরাহ পালন করা উচিত। এতে রমজানের পবিত্রতা রক্ষা ও ইবাদত সুন্দরভাবে পালনের পাশাপাশি বিপুল সওয়াব লাভও হবে।
আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী করিম (সা.) এক আনসারি নারীকে বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে হজ করতে তোমার বাধা কিসের?’ ইবনে আব্বাস (রা.) নারীর নাম বলেছিলেন; কিন্তু আমি ভুলে গিয়েছি। ওই নারী বলল, ‘আমাদের একটি পানি বহনকারী উট ছিল; কিন্তু তাতে অমুকের পিতা ও তার পুত্র (অর্থাৎ মহিলার স্বামী ও ছেলে) আরোহণ করে চলে গেছেন। আর আমাদের জন্য রেখে গেছেন পানি বহনকারী আরেকটি উট, যার দ্বারা আমরা পানি বহন করে থাকি।’ নবী (সা.) বলেন, ‘আচ্ছা, রমজান এলে তখন ওমরাহ করে নিয়ো। কেননা রমজানের একটি ওমরাহ একটি হজের সমতুল্য।’ (বুখারি, হাদিস : ১৭৮২)
আল্লাহ তাআলা আমাদের সুন্দরভাবে আল্লাহর সন্তুষ্টি মোতাবেক রমজান কাটানোর তাওফিক দান করুন। আমিন।


বর্ণনাকারী: