কিতাবুস সুনান (আলমুজতাবা) - ইমাম নাসায়ী রহঃ
২৬. বিবাহ-শাদীর অধ্যায়
হাদীস নং: ৩২২৩
আন্তর্জাতিক নং: ৩২২৩
আযাদকৃত গোলামের সাথে আরবী স্বাধীন নারীর বিবাহ
৩২২৬. ইমরান ইবনে বাক্কার ইবনে রাশিদ (রাহঃ) ......... আয়েশা (রাযিঃ) বলেন, আবু হুযায়ফা ইবনে উতবা ইবনে রবীআ ইবনে আব্দ শামস ছিলেন ঐ সকল লোকের মধ্যে যারা রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) এর সঙ্গে বদর যুদ্ধে শরীক ছিলেন। তিনি সালিম নামে এক ব্যক্তিকে পুত্র বানিয়ে নিয়েছিলেন এবং তার সাথে তার ভ্রাতৃকন্যা হিন্দা বিনতে ওয়ালীল ইবনে উতবা ইবনে রবীআ ইবনে আব্দ শামস-এর বিবাহ দেন। আর সে ছিল এক আনসারী মহিলার ক্রীতদাস। যেমন রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) যায়দ-কে ছেলে হিসাবে গ্ৰহণ করেছিলেন।
জাহিলী যুগে নিয়ম ছিল, যদি কেউ কাউকেও পোষ্যপুত্র হিসেবে গ্রহণ করতো, লোক তাকে তার ছেলে বলেই ডাকতো এবং এ ছেলে ঐ লোকের ওয়ারিস হতো। এ ব্যাপারে আল্লাহ তাআলা এ আয়াত নাযিল করেনঃ
ادْعُوهُمْ لِآبَائِهِمْ هُوَ أَقْسَطُ عِنْدَ اللَّهِ فَإِنْ لَمْ تَعْلَمُوا آبَاءَهُمْ فَإِخْوَانُكُمْ فِي الدِّينِ وَمَوَالِيكُمْ
অর্থঃ তোমরা তাদের ডাক তাদের পিতৃ-পরিচয়ে, ইহা আল্লাহর দৃষ্টিতে অধিক ন্যায়সঙ্গত; যদি তোমরা তাদের পিতৃ-পরিচয় না জান, তবে তারা তোমাদের ধর্মীয় ভাই এবং বন্ধু। (৩৩ঃ ৫)।
এরপর যার পিতৃ পরিচয় না থাকতো, সে বন্ধু বা ধৰ্মীয় ভাই হিসেবে পরিগণিত হতো। (সংক্ষিপ্ত)
জাহিলী যুগে নিয়ম ছিল, যদি কেউ কাউকেও পোষ্যপুত্র হিসেবে গ্রহণ করতো, লোক তাকে তার ছেলে বলেই ডাকতো এবং এ ছেলে ঐ লোকের ওয়ারিস হতো। এ ব্যাপারে আল্লাহ তাআলা এ আয়াত নাযিল করেনঃ
ادْعُوهُمْ لِآبَائِهِمْ هُوَ أَقْسَطُ عِنْدَ اللَّهِ فَإِنْ لَمْ تَعْلَمُوا آبَاءَهُمْ فَإِخْوَانُكُمْ فِي الدِّينِ وَمَوَالِيكُمْ
অর্থঃ তোমরা তাদের ডাক তাদের পিতৃ-পরিচয়ে, ইহা আল্লাহর দৃষ্টিতে অধিক ন্যায়সঙ্গত; যদি তোমরা তাদের পিতৃ-পরিচয় না জান, তবে তারা তোমাদের ধর্মীয় ভাই এবং বন্ধু। (৩৩ঃ ৫)।
এরপর যার পিতৃ পরিচয় না থাকতো, সে বন্ধু বা ধৰ্মীয় ভাই হিসেবে পরিগণিত হতো। (সংক্ষিপ্ত)
تَزَوُّجُ الْمَوْلَى الْعَرَبِيَّةَ
أَخْبَرَنَا عِمْرَانُ بْنُ بَكَّارِ بْنِ رَاشِدٍ قَالَ حَدَّثَنَا أَبُو الْيَمَانِ قَالَ أَنْبَأَنَا شُعَيْبٌ عَنْ الزُّهْرِيِّ قَالَ أَخْبَرَنِي عُرْوَةُ بْنُ الزُّبَيْرِ عَنْ عَائِشَةَ أَنَّ أَبَا حُذَيْفَةَ بْنَ عُتْبَةَ بْنِ رَبِيعَةَ بْنِ عَبْدِ شَمْسٍ وَكَانَ مِمَّنْ شَهِدَ بَدْرًا مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ تَبَنَّى سَالِمًا وَأَنْكَحَهُ ابْنَةَ أَخِيهِ هِنْدَ بِنْتَ الْوَلِيدِ بْنِ عُتْبَةَ بْنِ رَبِيعَةَ بْنِ عَبْدِ شَمْسٍ وَهُوَ مَوْلًى لِامْرَأَةٍ مِنْ الْأَنْصَارِ كَمَا تَبَنَّى رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ زَيْدًا وَكَانَ مَنْ تَبَنَّى رَجُلًا فِي الْجَاهِلِيَّةِ دَعَاهُ النَّاسُ ابْنَهُ فَوَرِثَ مِنْ مِيرَاثِهِ حَتَّى أَنْزَلَ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ فِي ذَلِكَ ادْعُوهُمْ لِآبَائِهِمْ هُوَ أَقْسَطُ عِنْدَ اللَّهِ فَإِنْ لَمْ تَعْلَمُوا آبَاءَهُمْ فَإِخْوَانُكُمْ فِي الدِّينِ وَمَوَالِيكُمْ فَمَنْ لَمْ يُعْلَمْ لَهُ أَبٌ كَانَ مَوْلًى وَأَخًا فِي الدِّينِ مُخْتَصَرٌ
