কিতাবুস সুনান (আলমুজতাবা) - ইমাম নাসায়ী রহঃ
৫. নামাযের অধ্যায়
হাদীস নং: ৪৭৭
আন্তর্জাতিক নং: ৪৭৭
সফর অবস্থায় আসরের নামায
৪৭৮। কুতায়বা (রাহঃ) ......... আনাস ইবনে মালিক (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) মদীনাতে যোহরের নামায চার রাক’আত এবং যুল হুলাইফায় (সফর অবস্থায়) আসরের নামায দুই রাক’আত আদায় করেন।
باب صلاة العصر في السفر
أَخْبَرَنَا قُتَيْبَةُ، قَالَ حَدَّثَنَا حَمَّادٌ، عَنْ أَيُّوبَ، عَنْ أَبِي قِلاَبَةَ، عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم صَلَّى الظُّهْرَ بِالْمَدِينَةِ أَرْبَعًا وَصَلَّى الْعَصْرَ بِذِي الْحُلَيْفَةِ رَكْعَتَيْنِ .
হাদীসের ব্যাখ্যা:
মদীনা শহরের বাইরেই জুল হুলাইফা অবস্থিত। রসূল স. হজ্বের সফরে রওনা হয়ে মদীনা শহরের বাইরে গিয়ে কসর নামায পড়তে শুরু করলেন। এ থেকে প্রমাণিত হয় যে, সফরের নিয়তে নিজ শহরের সীমানা পার হলেই কসর শুরু হবে। এটাই হানাফী মাহাবের মত। (শামী: ২/১২১)
কারো আবাসন শহরের বাইরে হলে যে সীমানার মধ্যে তার সামাজিক যোগাযোগ ঘনিষ্ঠ থাকে বা দৈনন্দিন প্রয়োজন পূরণে যতটুকু এলাকা জুড়ে সে সচরাচর চলাফেরা করে থাকে সেটা তার নিজ এলাকা হিসেবে গণ্য হবে। সফরের নিয়তে এ এলাকা ছেড়ে বাইরে গেলে তার কসরের বিধান শুরু হবে। এমনিভাবে সফর থেকে প্রত্যাবর্তনের সময় ঐ এলাকায় ঢুকে পড়লে সে নামায পুরা পড়া শুরম্ন করবে।
কারো আবাসন শহরের বাইরে হলে যে সীমানার মধ্যে তার সামাজিক যোগাযোগ ঘনিষ্ঠ থাকে বা দৈনন্দিন প্রয়োজন পূরণে যতটুকু এলাকা জুড়ে সে সচরাচর চলাফেরা করে থাকে সেটা তার নিজ এলাকা হিসেবে গণ্য হবে। সফরের নিয়তে এ এলাকা ছেড়ে বাইরে গেলে তার কসরের বিধান শুরু হবে। এমনিভাবে সফর থেকে প্রত্যাবর্তনের সময় ঐ এলাকায় ঢুকে পড়লে সে নামায পুরা পড়া শুরম্ন করবে।
