কিতাবুস সুনান - ইমাম আবু দাউদ রহঃ
৩৫. সুন্নাহের গুরুত্ব ও আকাঈদ অধ্যায়
হাদীস নং: ৪৫৭৬
আন্তর্জাতিক নং: ৪৬৪৮
৯. খিলাফাত সম্পর্কে।
৪৫৭৬. মুহাম্মাদ ইবনে আলা (রাহঃ) ..... আব্দুল্লাহ ইবনে জালিম মাযিনী (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি সাঈদ ইবনে যায়দ ইবনে আমর ইবনে নুফায়ল (রাযিঃ) থেকে শ্রবণ করেছি যে, যখন অমুক ব্যক্তি কূফায় এসে অমুক ব্যক্তিকে খুতবা দেওয়ার জন্য দাঁড় করিয়ে দেয়, তখন সাঈদ ইবনে যায়দ (রাযিঃ) আমার হাত ধরে বলেনঃ তুমি কি ঐ জালিম ব্যক্তিকে দেখছো না; আমি নয়জন ব্যক্তি সম্পর্কে সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, তারা জান্নাতী। আর আমি যদি দশম ব্যক্তি সম্পর্কেও সাক্ষ্য দেই, তবুও আমি গুনাহগার হবো না।
এ কথা শুনে আমি জিজ্ঞাসা করিঃ ঐ নয় ব্যক্তি কারা? তিনি বলেনঃ একদা রাসূলুল্লাহ (ﷺ) হিরা পর্বতের উপর উঠলে, তা কাঁপতে থাকে। তখন নবী (ﷺ) বলেনঃ ওহে হিরা! তুমি স্থির হও। আমি আবার প্রশ্ন করিঃ ঐ নয় ব্যক্তি কে কে? তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ তারা হলোঃ ১। আবু বকর (রাযিঃ) ২। উমর (রাযিঃ) ৩। উছমান (রাযিঃ) ৪। আলী (রাযিঃ) ৫। তালহা (রাযিঃ) ৬। যুবাইর (রাযিঃ) ৭। সা’দ ইবনে আবী ওয়াক্কাস (রাযিঃ) ৮। আব্দুর রহমান ইবনে আওফ (রাযিঃ) ৯। এরপর আমি জিজ্ঞাসা করিঃ দশম ব্যক্তিটি কে? তিনি কিছুক্ষণ চুপ থাকার পর বলেনঃ আমি নিজে।*
* এখানে আটজন সাহাবীর নাম উল্লেখের পর দশম সাহাবীর নাম উল্লেখ করা হয়েছে। নবম সাহাবীর নাম উল্লেখ নেই। তিনি হলেন- সা'দ ইব্ন মালিক (রাযিঃ)। -অনুবাদক
এ কথা শুনে আমি জিজ্ঞাসা করিঃ ঐ নয় ব্যক্তি কারা? তিনি বলেনঃ একদা রাসূলুল্লাহ (ﷺ) হিরা পর্বতের উপর উঠলে, তা কাঁপতে থাকে। তখন নবী (ﷺ) বলেনঃ ওহে হিরা! তুমি স্থির হও। আমি আবার প্রশ্ন করিঃ ঐ নয় ব্যক্তি কে কে? তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ তারা হলোঃ ১। আবু বকর (রাযিঃ) ২। উমর (রাযিঃ) ৩। উছমান (রাযিঃ) ৪। আলী (রাযিঃ) ৫। তালহা (রাযিঃ) ৬। যুবাইর (রাযিঃ) ৭। সা’দ ইবনে আবী ওয়াক্কাস (রাযিঃ) ৮। আব্দুর রহমান ইবনে আওফ (রাযিঃ) ৯। এরপর আমি জিজ্ঞাসা করিঃ দশম ব্যক্তিটি কে? তিনি কিছুক্ষণ চুপ থাকার পর বলেনঃ আমি নিজে।*
* এখানে আটজন সাহাবীর নাম উল্লেখের পর দশম সাহাবীর নাম উল্লেখ করা হয়েছে। নবম সাহাবীর নাম উল্লেখ নেই। তিনি হলেন- সা'দ ইব্ন মালিক (রাযিঃ)। -অনুবাদক
باب فِي الْخُلَفَاءِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْعَلاَءِ، عَنِ ابْنِ إِدْرِيسَ، أَخْبَرَنَا حُصَيْنٌ، عَنْ هِلاَلِ بْنِ يِسَافٍ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ ظَالِمٍ، وَسُفْيَانَ، عَنْ مَنْصُورٍ، عَنْ هِلاَلِ بْنِ يِسَافٍ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ ظَالِمٍ الْمَازِنِيِّ، قَالَ ذَكَرَ سُفْيَانُ رَجُلاً فِيمَا بَيْنَهُ وَبَيْنَ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ ظَالِمٍ الْمَازِنِيِّ قَالَ سَمِعْتُ سَعِيدَ بْنَ زَيْدِ بْنِ عَمْرِو بْنِ نُفَيْلٍ قَالَ لَمَّا قَدِمَ فُلاَنٌ الْكُوفَةَ أَقَامَ فُلاَنٌ خَطِيبًا فَأَخَذَ بِيَدِي سَعِيدُ بْنُ زَيْدٍ فَقَالَ أَلاَ تَرَى إِلَى هَذَا الظَّالِمِ فَأَشْهَدُ عَلَى التِّسْعَةِ إِنَّهُمْ فِي الْجَنَّةِ وَلَوْ شَهِدْتُ عَلَى الْعَاشِرِ لَمْ إِيثَمْ - قَالَ ابْنُ إِدْرِيسَ وَالْعَرَبُ تَقُولُ آثَمْ - قُلْتُ وَمَنِ التِّسْعَةُ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم وَهُوَ عَلَى حِرَاءٍ " اثْبُتْ حِرَاءُ إِنَّهُ لَيْسَ عَلَيْكَ إِلاَّ نَبِيٌّ أَوْ صِدِّيقٌ أَوْ شَهِيدٌ " . قُلْتُ وَمَنِ التِّسْعَةُ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم وَأَبُو بَكْرٍ وَعُمَرُ وَعُثْمَانُ وَعَلِيٌّ وَطَلْحَةُ وَالزُّبَيْرُ وَسَعْدُ بْنُ أَبِي وَقَّاصٍ وَعَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ عَوْفٍ . قُلْتُ وَمَنِ الْعَاشِرُ فَتَلَكَّأَ هُنَيَّةً ثُمَّ قَالَ أَنَا . قَالَ أَبُو دَاوُدَ رَوَاهُ الأَشْجَعِيُّ عَنْ سُفْيَانَ عَنْ مَنْصُورٍ عَنْ هِلاَلِ بْنِ يِسَافٍ عَنِ ابْنِ حَيَّانَ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ ظَالِمٍ بِإِسْنَادِهِ .


বর্ণনাকারী: