কিতাবুস সুনান - ইমাম আবু দাউদ রহঃ
২২. খাদ্যদ্রব্য-পানাহার সংক্রান্ত অধ্যায়
হাদীস নং: ৩৭১৬
আন্তর্জাতিক নং: ৩৭৫৮
৪৬১. ঈশার নামায এবং রাতের খাবার একত্রিত হলে।
৩৭১৬. মুহাম্মাদ ইবনে হাতিম (রাহঃ) ......... জাবির ইবনে আব্দিল্লাহ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ খানা বা অন্য কোন কাজের জন্য নামায বিলম্বিত করা উচিত নয়।*
* বস্তুত এমনভাবে খাদ্য গ্রহণ করা বা কোন কাজে মশগুল হওয়া উচিত নয়, যাতে নামাযের সময় অতিবাহিত হয়ে যায়, অথবা জামা'আত তরক হয়ে যায়। আর খাবার জিনিস সামনে হাজির হলে তা গ্রহণের নির্দেশ এজন্য দেওয়া হয়েছে যে, যদি কেউ ক্ষুধার্ত থাকাবস্থায় আগে খাবার না খায়, তবে নামাযের মধ্যে তার খাওয়ার খেয়াল আসতে পারে। আর খাওয়ার পর নামায আদায় করলে, খাওয়ার খেয়াল নামাযের মধ্যে আসবে না, বরং স্বস্তির সাথে সে নামায আদায় করতে পারবে। অতএব নামাযের আগে অথবা পরে খাদ্য গ্রহণ করা উচিত। - (অনুবাদক)
* বস্তুত এমনভাবে খাদ্য গ্রহণ করা বা কোন কাজে মশগুল হওয়া উচিত নয়, যাতে নামাযের সময় অতিবাহিত হয়ে যায়, অথবা জামা'আত তরক হয়ে যায়। আর খাবার জিনিস সামনে হাজির হলে তা গ্রহণের নির্দেশ এজন্য দেওয়া হয়েছে যে, যদি কেউ ক্ষুধার্ত থাকাবস্থায় আগে খাবার না খায়, তবে নামাযের মধ্যে তার খাওয়ার খেয়াল আসতে পারে। আর খাওয়ার পর নামায আদায় করলে, খাওয়ার খেয়াল নামাযের মধ্যে আসবে না, বরং স্বস্তির সাথে সে নামায আদায় করতে পারবে। অতএব নামাযের আগে অথবা পরে খাদ্য গ্রহণ করা উচিত। - (অনুবাদক)
باب إِذَا حَضَرَتِ الصَّلاَةُ وَالْعَشَاءُ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ حَاتِمِ بْنِ بَزِيعٍ، حَدَّثَنَا مُعَلَّى، - يَعْنِي ابْنَ مَنْصُورٍ - عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ مَيْمُونٍ، عَنْ جَعْفَرِ بْنِ مُحَمَّدٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " لاَ تُؤَخِّرِ الصَّلاَةَ لِطَعَامٍ وَلاَ لِغَيْرِهِ " .
