আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
২২- ওমরার অধ্যায়
হাদীস নং:
আন্তর্জাতিক নং: ১৮৬৬
১১৬৯. যে ব্যক্তি পায়ে হেটে কাবার যিয়ারত করার মান্নত করে
১৭৪৪। ইবরাহীম ইবনে মুসা (রাহঃ) ......... উকবা ইবনে আমির (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমার বোন পায়ে হেটে হজ্জ করার মান্নত করেছিল। আমাকে এ বিষয়ে নবী (ﷺ) থেকে ফতোয়া আনার নির্দেশ করলে আমি নবী (ﷺ) কে বিষয়টি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলাম। তিনি বললেনঃ পায়ে হেঁটেও চলুক, সওয়ারও হোক।*
ইয়াযীদ ইবনে আবু হাবীব (রাহঃ) বলেন, আবুল খায়ের (রাহঃ) উকবা (রাযিঃ) থেকে কখনো বিচ্ছিন্ন হতেন না।
*আহলে হাদীসগণ এ হাদীসের ভিত্তিতে বলেন, পায়ে হ্যাঁটার মান্নত করে যদি পরে হাটতে না পারে আর সওয়ার হয়ে হজ্জে যাত্রা করে তাহলে তার ওপর কোন 'জন্তু' ওয়াজিব হবে না। কিন্তু আলী (রাযিঃ) ও ইবনে উমর (রাযিঃ) হতে অপর হাদীসে এসেছে, এমন হলে একটি বকরি 'হাদী' স্বরূপ দান করবে। এটি ইমাম আবু হানীফারও মাযহাব। আর সক্ষম হওয়া সত্ত্বেও যদি সওয়ার হয়ে হজ্জে যায় তাহলে কসম ভাঙ্গার কাফফারা দিতে হবে।
ইয়াযীদ ইবনে আবু হাবীব (রাহঃ) বলেন, আবুল খায়ের (রাহঃ) উকবা (রাযিঃ) থেকে কখনো বিচ্ছিন্ন হতেন না।
*আহলে হাদীসগণ এ হাদীসের ভিত্তিতে বলেন, পায়ে হ্যাঁটার মান্নত করে যদি পরে হাটতে না পারে আর সওয়ার হয়ে হজ্জে যাত্রা করে তাহলে তার ওপর কোন 'জন্তু' ওয়াজিব হবে না। কিন্তু আলী (রাযিঃ) ও ইবনে উমর (রাযিঃ) হতে অপর হাদীসে এসেছে, এমন হলে একটি বকরি 'হাদী' স্বরূপ দান করবে। এটি ইমাম আবু হানীফারও মাযহাব। আর সক্ষম হওয়া সত্ত্বেও যদি সওয়ার হয়ে হজ্জে যায় তাহলে কসম ভাঙ্গার কাফফারা দিতে হবে।


বর্ণনাকারী: