আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ

২২- ওমরার অধ্যায়

হাদীস নং:
আন্তর্জাতিক নং: ১৭৯৫
১১২২. উমরা আদায়কারী কখন হালাল হবে।
১৬৭৮। মুহাম্মাদ ইবনে বাশশার (রাহঃ) ......... আবু মুসা আশ’আরী (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী (ﷺ) মক্কার বাতহায় অবতরণ করলে আমি তাঁর নিকট গেলাম। তিনি বললেনঃ তুমি কি হজ্জ করেছ? আমি বললাম, হ্যাঁ। তিনি বললেনঃ তুমি কিসের ইহরাম বেঁধেছিলে? আমি বললাম, নবী (ﷺ) এর ইহরামের মত আমিও ইহরামের তালবিয়া পাঠ করেছি। তিনি বললেনঃ ভাল করেছ। এখন বায়তুল্লাহ এবং সাফা-মারওয়ার সা’ঈ করে হালাল হয়ে যাও। তারপর আমি বায়তুল্লাহ এবং সাফা-মারওয়ার সা’য়ী করে কায়স গোত্রের এক মহিলার কাছে গেলাম। সে আমার মাথার উকুন বেছে দিল। এরপর আমি হজ্জের ইহরাম বাঁধলাম এবং উমর (রাযিঃ)-এর খিলাফত পর্যন্ত আমি এভাবেই ফতোয়া দিতে থাকি। উমর (রাযিঃ) বললেন, যদি আমরা আল্লাহর কিতাব গ্রহণ করি তা তো আমাদের পূর্ণ করার নির্দেশ দেয়। আর যদি আমরা নবী (ﷺ) এর বাণী গ্রহণ করি তাহলে নবী (ﷺ) কুরবানীর জানোয়ার তার স্থানে পৌছার পূর্ব পর্যন্ত হালাল হননি।
tahqiqতাহকীক:তাহকীক নিষ্প্রয়োজন