আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
২১- হজ্জ্বের অধ্যায়
হাদীস নং:
আন্তর্জাতিক নং: ১৭৫০
১০৯৮. প্রতিটি কংকরের সাথে তাকবীর বলা। নবী (ﷺ) থেকে ইবনে উমর (রাযিঃ) এ কথাটি বর্ণনা করেছেন।
১৬৩৯। মুসাদ্দাদ (রাহঃ) ......... আ’মাশ (রাহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি হাজ্জাজকে মিম্বরের উপর এরূপ বলতে শুনেছি, যে সূরার মধ্যে বাকারার উল্লেখ রয়েছে, যে সূরার মধ্যে আলে ইমরানের উল্লেখ রয়েছে এবং যে সূরার মধ্যে নিসা এর উল্লেখ রয়েছে (অর্থাৎ সে সূরা বাকারা, সূরা আলে ইমরান ও সূরা নিসা পছন্দ করত না--ইফাবা।)
বর্ণনাকারী আ’মাশ (রাহঃ) বলেন, এ ব্যাপারটি আমি ইবরাহীম (রাহঃ)-কে বললাম। তিনি বললেন, আমার কাছে আব্দুর রহমান ইবনে ইয়াযীদ (রাহঃ) বর্ণনা করেছেন যে, জামরায়ে আকাবাতে কংকর মারার সময় তিনি ইবনে মাস’উদ (রাযিঃ) এর সঙ্গে ছিলেন। ইবনে মাস’উদ (রাযিঃ) বাতন ওয়াদীতে গাছটির বরাবর এসে জামরাকে সামনে রেখে দাঁড়ালেন এবং তাকবীর সহকারে কংকর মারলেন। এরপর বললেন, সে সত্তার কসম যিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই, এ স্থানেই দাঁড়িয়ে ছিলেন তিনি, যাঁর উপর নাযিল হয়েছে সূরা বাকারা (অর্থাৎ সূরা বাকারা বলা বৈধ)।
বর্ণনাকারী আ’মাশ (রাহঃ) বলেন, এ ব্যাপারটি আমি ইবরাহীম (রাহঃ)-কে বললাম। তিনি বললেন, আমার কাছে আব্দুর রহমান ইবনে ইয়াযীদ (রাহঃ) বর্ণনা করেছেন যে, জামরায়ে আকাবাতে কংকর মারার সময় তিনি ইবনে মাস’উদ (রাযিঃ) এর সঙ্গে ছিলেন। ইবনে মাস’উদ (রাযিঃ) বাতন ওয়াদীতে গাছটির বরাবর এসে জামরাকে সামনে রেখে দাঁড়ালেন এবং তাকবীর সহকারে কংকর মারলেন। এরপর বললেন, সে সত্তার কসম যিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই, এ স্থানেই দাঁড়িয়ে ছিলেন তিনি, যাঁর উপর নাযিল হয়েছে সূরা বাকারা (অর্থাৎ সূরা বাকারা বলা বৈধ)।
