আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
২১- হজ্জ্বের অধ্যায়
হাদীস নং: ১৬২৪
আন্তর্জাতিক নং: ১৭৩২ - ১৭৩৩
১০৮৯. কুরবানীর দিন তাওয়াফে যিয়ারত করা।
আবুয যুবাইর (রাহঃ) আয়িশা (রাযিঃ) ও ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে, নবী (ﷺ) তাওয়াফে যিয়ারত রাত পর্যন্ত বিলম্ব করেছেন।
আবু হাসসান (রাহঃ) সূত্রে ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত যে, নবী (ﷺ) মিনার দিনগুলোতে বায়তুল্লাহর তাওয়াফ করতেন।
আর আবু নু’আইম (রাহঃ) ... ইবনে উমর (রাযিঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি একবার তাওয়াফ করলেন, এরপর কায়লুলা করেন এবং তারপর মিনায় আসেন অর্থাৎ কুরবানীর দিন। আব্দুর রাযযাক (রাহঃ) এটি মারফু’ হাদীস হিসাবে বর্ণনা করেছেন এবং বলেছেন, আমার নিকট উবাইদুল্লাহ (রাহঃ) এ হাদীসটি বর্ণনা করেছেন।
আবুয যুবাইর (রাহঃ) আয়িশা (রাযিঃ) ও ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে, নবী (ﷺ) তাওয়াফে যিয়ারত রাত পর্যন্ত বিলম্ব করেছেন।
আবু হাসসান (রাহঃ) সূত্রে ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত যে, নবী (ﷺ) মিনার দিনগুলোতে বায়তুল্লাহর তাওয়াফ করতেন।
আর আবু নু’আইম (রাহঃ) ... ইবনে উমর (রাযিঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি একবার তাওয়াফ করলেন, এরপর কায়লুলা করেন এবং তারপর মিনায় আসেন অর্থাৎ কুরবানীর দিন। আব্দুর রাযযাক (রাহঃ) এটি মারফু’ হাদীস হিসাবে বর্ণনা করেছেন এবং বলেছেন, আমার নিকট উবাইদুল্লাহ (রাহঃ) এ হাদীসটি বর্ণনা করেছেন।
১৬২৪। ইয়াহয়া ইবনে বুকাইর (রাহঃ) ......... আয়িশা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমরা নবী (ﷺ) এর সঙ্গে হজ্জ আদায় করে কুরবানীর দিন তাওয়াফে যিয়ারত করলাম। এ সময় সাফিয়্যা (রাযিঃ) এর হায়য দেখা দিল। তখন নবী (ﷺ) তাঁর সঙ্গে তা ইচ্ছা করছিলেন যা একজন পুরুষ তার স্ত্রীর সঙ্গে ইচ্ছা করে থাকে। আমি আরয করলাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! তিনি তো হায়েযা। রাসূল (ﷺ) বললেনঃ তবে তো সে আমাদের আটকিয়ে ফেলবে। তারা বললেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! সাফিয়্যা (রাযিঃ) তো কুরবানীর দিন তাওয়াফে যিয়ারত করে নিয়েছেন। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেনঃ তবে রওয়ানা হও।
কাসিম, উরওয়া ও আসাদ (রাহঃ) সূত্রে আয়িশা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত যে, সাফিয়্যা কুরবানীর দিন তাওয়াফে যিয়ারত আদায় করেছেন।
কাসিম, উরওয়া ও আসাদ (রাহঃ) সূত্রে আয়িশা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত যে, সাফিয়্যা কুরবানীর দিন তাওয়াফে যিয়ারত আদায় করেছেন।
باب الزِّيَارَةِ يَوْمَ النَّحْرِ وَقَالَ أَبُو الزُّبَيْرِ: عَنْ عَائِشَةَ، وَابْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمْ،: «أَخَّرَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الزِّيَارَةَ إِلَى اللَّيْلِ» وَيُذْكَرُ عَنْ أَبِي حَسَّانَ، عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا، «أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ يَزُورُ البَيْتَ أَيَّامَ مِنًى»
1732 - وَقَالَ لَنَا أَبُو نُعَيْمٍ: حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ، عَنْ نَافِعٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا «أَنَّهُ طَافَ طَوَافًا وَاحِدًا ثُمَّ يَقِيلُ، ثُمَّ يَأْتِي مِنًى، يَعْنِي يَوْمَ النَّحْرِ» وَرَفَعَهُ عَبْدُ الرَّزَّاقِ، أَخْبَرَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ
1732 - وَقَالَ لَنَا أَبُو نُعَيْمٍ: حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ، عَنْ نَافِعٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا «أَنَّهُ طَافَ طَوَافًا وَاحِدًا ثُمَّ يَقِيلُ، ثُمَّ يَأْتِي مِنًى، يَعْنِي يَوْمَ النَّحْرِ» وَرَفَعَهُ عَبْدُ الرَّزَّاقِ، أَخْبَرَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ
1733 - حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ بُكَيْرٍ، حَدَّثَنَا اللَّيْثُ، عَنْ جَعْفَرِ بْنِ رَبِيعَةَ، عَنِ الأَعْرَجِ، قَالَ: حَدَّثَنِي أَبُو سَلَمَةَ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، أَنَّ عَائِشَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهَا قَالَتْ: حَجَجْنَا مَعَ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَأَفَضْنَا يَوْمَ النَّحْرِ، فَحَاضَتْ صَفِيَّةُ فَأَرَادَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مِنْهَا مَا يُرِيدُ الرَّجُلُ مِنْ أَهْلِهِ، فَقُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنَّهَا حَائِضٌ، قَالَ: «حَابِسَتُنَا هِيَ» ، قَالُوا: يَا رَسُولَ اللَّهِ أَفَاضَتْ يَوْمَ النَّحْرِ، قَالَ: «اخْرُجُوا» وَيُذْكَرُ عَنِ القَاسِمِ، وَعُرْوَةَ، وَالأَسْوَدِ، عَنْ عَائِشَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهَا، أَفَاضَتْ صَفِيَّةُ يَوْمَ النَّحْرِ
