আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
২১- হজ্জ্বের অধ্যায়
হাদীস নং:
আন্তর্জাতিক নং: ১৬৭৫
১০৫৮. মাগরিব এবং ’ইশা উভয় নামাযের জন্য আযান ও ইকামত দেওয়া
১৫৭০। আমর ইবনে খালিদ (রাহঃ) ......... আব্দুর রহমান ইবনে ইয়াযিদ (রাহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আব্দুল্লাহ (রাযিঃ) হজ্জ আদায় করলেন। তখন ইশার আযানের সময় বা তার কাছাকাছি সময় আমরা মুযদালিফা পৌঁছলাম। তিনি এক ব্যক্তিকে আদেশ দিলেন। সে আযান দিল এবং ইকামত বলল। তিনি মাগরিব আদায় করলেন এবং এরপর আরো দু’ রাক’আত আদায় করলেন। তারপর তিনি রাতের খাবার আনালেন এবং তা খেয়ে নিলেন। (রাবী বলেন) তারপর তিনি একজনকে আদেশ দিলেন। আমার মনে হয়, লোকটি আযান দিল এবং ইকামত বলল।
আমর (রাহঃ) বলেন, আমার বিশ্বাস এ সন্দেহ যুহাইর (রাহঃ) থেকেই হয়েছে। তারপর তিনি দু’ রাক’আত ইশার নামায আদায় করলেন। ফজর হওয়ামাত্রই তিনি বললেনঃ এ সময়, এ দিনে, এ স্থানে, এ নামায ব্যতীত নবী (ﷺ) আর কোন নামায আদায় করেননি। আব্দুল্লাহ (রাযিঃ) বলেন, এ দু’টি নামায তাঁদের প্রচলিত ওয়াক্ত থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাই লোকেরা মুযদালিফা পৌঁছার পর মাগরিব আদায় করেন এবং ফজরের সময় হওয়া মাত্র ফজরের নামায আদায় করেন। আব্দুল্লাহ (রাযিঃ) বলেন, আমি নবী (ﷺ) কে এইরূপ করতে দেখেছি।
আমর (রাহঃ) বলেন, আমার বিশ্বাস এ সন্দেহ যুহাইর (রাহঃ) থেকেই হয়েছে। তারপর তিনি দু’ রাক’আত ইশার নামায আদায় করলেন। ফজর হওয়ামাত্রই তিনি বললেনঃ এ সময়, এ দিনে, এ স্থানে, এ নামায ব্যতীত নবী (ﷺ) আর কোন নামায আদায় করেননি। আব্দুল্লাহ (রাযিঃ) বলেন, এ দু’টি নামায তাঁদের প্রচলিত ওয়াক্ত থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাই লোকেরা মুযদালিফা পৌঁছার পর মাগরিব আদায় করেন এবং ফজরের সময় হওয়া মাত্র ফজরের নামায আদায় করেন। আব্দুল্লাহ (রাযিঃ) বলেন, আমি নবী (ﷺ) কে এইরূপ করতে দেখেছি।
