আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
২১- হজ্জ্বের অধ্যায়
হাদীস নং:
আন্তর্জাতিক নং: ১৬২৩
১০২৮. তাওয়াফ শুরু করার পর থেমে গেলে।
আতা (রাহঃ) বলেন, কেউ তাওয়াফ করার সময় নামাযের ইকামত দেওয়া হলে অথবা কাউকে তাঁর স্থান থেকে হটিয়ে দেওয়া হলে সালামের পর ঐ স্থান থেকে তাওয়াফ আবার শুরু করবে যেখান থেকে তা বন্ধ হয়েছিল। ইবনে উমর ও আব্দুর রহমান ইবনে আবু বকর (রাযিঃ) থেকেও অনুরূপ উল্লেখ রয়েছে।
পরিচ্ছেদঃ ১০২৯. নবী করীম (ﷺ) তাওয়াফের সাত চক্কর পূর্ণ করে দু’রাকআত নামায আদায় করেছেন।
নাফি (রাহঃ) বলেন, ইবনে উমর (রাযিঃ) প্রতি সাত চক্কর শেষে দু’রাকআত নামায আদায় করতেন। ইসমাঈল ইবনে উমাইয়া (রাহঃ) বলেন, আমি যুহরীকে বললাম, আতা (রাহঃ) বলেন, তাওয়াফের দু’ রাক’আতের ক্ষেত্রে ফরয নামায আদায় করে নিলে তা যথেষ্ঠ হবে। তখন যুহরি (রাহঃ) বললেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর তরীকা অবলম্বন করাই উত্তম, যতবার নবী করীম (ﷺ) (তাওয়াফের) সাত চক্কর পূর্ণ করেছেন, ততবার তার পর দু’ রাক’আত নামায আদায় করেছেন।
আতা (রাহঃ) বলেন, কেউ তাওয়াফ করার সময় নামাযের ইকামত দেওয়া হলে অথবা কাউকে তাঁর স্থান থেকে হটিয়ে দেওয়া হলে সালামের পর ঐ স্থান থেকে তাওয়াফ আবার শুরু করবে যেখান থেকে তা বন্ধ হয়েছিল। ইবনে উমর ও আব্দুর রহমান ইবনে আবু বকর (রাযিঃ) থেকেও অনুরূপ উল্লেখ রয়েছে।
পরিচ্ছেদঃ ১০২৯. নবী করীম (ﷺ) তাওয়াফের সাত চক্কর পূর্ণ করে দু’রাকআত নামায আদায় করেছেন।
নাফি (রাহঃ) বলেন, ইবনে উমর (রাযিঃ) প্রতি সাত চক্কর শেষে দু’রাকআত নামায আদায় করতেন। ইসমাঈল ইবনে উমাইয়া (রাহঃ) বলেন, আমি যুহরীকে বললাম, আতা (রাহঃ) বলেন, তাওয়াফের দু’ রাক’আতের ক্ষেত্রে ফরয নামায আদায় করে নিলে তা যথেষ্ঠ হবে। তখন যুহরি (রাহঃ) বললেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর তরীকা অবলম্বন করাই উত্তম, যতবার নবী করীম (ﷺ) (তাওয়াফের) সাত চক্কর পূর্ণ করেছেন, ততবার তার পর দু’ রাক’আত নামায আদায় করেছেন।
১৫২৫। কূতায়বা (রাহঃ) ......... আমর (রাহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমরা ইবনে উমর (রাযিঃ) কে জিজ্ঞাসা করলাম, উমরাকারীর জন্য সাফা ও মারওয়া সা‘য়ী করার পূর্বে স্ত্রী সহবাস বৈধ হবে কি? তিনি বললেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) মক্কায় উপনীত হয়ে সাত চক্করে বায়তুল্লাহর তাওয়াফ সমাপ্ত করে মাকামে ইবরাহীমের পিছনে দু’রাকআত নামায আদায় করেন, তারপর সাফা ও মারওয়া সা‘ঈ করেন।
এরপর ইবনে উমর (রাযিঃ) তিলাওয়াত করেন, “তোমাদের জন্য রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর মধ্যে উত্তম আদর্শ রয়েছে।”
(রাবী) আমর (রাহঃ) বলেন, আমি জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ (রাযিঃ) কে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বললেন, সাফা ও মারওয়া সা’ঈ করার পূর্বে স্ত্রী সহবাস বৈধ নয়।
এরপর ইবনে উমর (রাযিঃ) তিলাওয়াত করেন, “তোমাদের জন্য রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর মধ্যে উত্তম আদর্শ রয়েছে।”
(রাবী) আমর (রাহঃ) বলেন, আমি জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ (রাযিঃ) কে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বললেন, সাফা ও মারওয়া সা’ঈ করার পূর্বে স্ত্রী সহবাস বৈধ নয়।
