কিতাবুস সুনান - ইমাম আবু দাউদ রহঃ
১. পাক-পবিত্রতার অধ্যায়
হাদীস নং: ২৬২
আন্তর্জাতিক নং: ২৬২
১০৫. ঋতুকালীন নামাযের কাযা করার প্রয়োজন নেই।
২৬২. মুসা .... মুআযা হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, জনৈকা মহিলা আয়িশা (রাযিঃ)-কে জিজ্ঞাসা করে যে, ঋতুবতী স্ত্রীলোকেরা ঋতুকালীন সময়ে পরিত্যক্ত নামাযের কাযা আদায় করবে কি? তিনি বলেন, তুমি কি হারূরা* গ্রামের অধিবাসিনী? (জেনে রেখ) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সময়ে আমরা ঋতুগ্রস্ত হলে, ঐ সময়ের কাযা নামায আদায় করতাম না এবং উক্ত সময়ের কাযা নামায আদায়ের জন্য আমরা আদিষ্টও হইনি।
* কালোা নগরী থেকে দুই মাইল দূরে হারূরা নামক পল্লী অবস্থিত। সেখানকার খারিজী অধিবাসীবৃন্দ যারা হযরত আলী (রাযিঃ)-কে শহীদ করে- তাদের ঋতুবর্তী স্ত্রীদেরকে ঋতুকালীন সময়ের কাযা নামায আদায়ের জন্য কঠোরভাবে নির্দেশ দিত। এজন্য এই হাদীসে হযরত আয়েশা (রাযিঃ) উক্ত স্ত্রীলোকটিকে সেখানকার অধিবাসিনী কিনা- তা জানতে চেয়েছেন। – (অনুবাদক)
* কালোা নগরী থেকে দুই মাইল দূরে হারূরা নামক পল্লী অবস্থিত। সেখানকার খারিজী অধিবাসীবৃন্দ যারা হযরত আলী (রাযিঃ)-কে শহীদ করে- তাদের ঋতুবর্তী স্ত্রীদেরকে ঋতুকালীন সময়ের কাযা নামায আদায়ের জন্য কঠোরভাবে নির্দেশ দিত। এজন্য এই হাদীসে হযরত আয়েশা (রাযিঃ) উক্ত স্ত্রীলোকটিকে সেখানকার অধিবাসিনী কিনা- তা জানতে চেয়েছেন। – (অনুবাদক)
باب فِي الْحَائِضِ لاَ تَقْضِي الصَّلاَةَ
حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ إِسْمَاعِيلَ، حَدَّثَنَا وُهَيْبٌ، حَدَّثَنَا أَيُّوبُ، عَنْ أَبِي قِلاَبَةَ، عَنْ مُعَاذَةَ، أَنَّ امْرَأَةً، سَأَلَتْ عَائِشَةَ أَتَقْضِي الْحَائِضُ الصَّلاَةَ فَقَالَتْ أَحَرُورِيَّةٌ أَنْتِ لَقَدْ كُنَّا نَحِيضُ عِنْدَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَلاَ نَقْضِي وَلاَ نُؤْمَرُ بِالْقَضَاءِ .
