আল মুসনাদুস সহীহ- ইমাম মুসলিম রহঃ
৪৭- সাহাবায়ে কিরামের রাঃ মানাকিব ও ফাযায়েল
হাদীস নং: ৬০২০
আন্তর্জাতিক নং: ১৭৪৮-৩
৫. সা’দ ইবনে আবু ওয়াক্কাস (রাযিঃ) এর ফযীলত
৬০২০। আবু বকর ইবনে আবি শাঈবা ও যুহাইর ইবনে হারব (রাহঃ) ......... মুসআব ইবনে সা’দ (রাযিঃ) তার পিতা থেকে বর্ণিত যে, তাঁর সম্পর্কে কুরআনের কিছু আয়াত অবতীর্ণ হলো। তিনি বলেন, তাঁর মা শপথ করে ফেলেছে যে, যতক্ষণ তিনি ইসলামকে অস্বীকার না করবেন ততক্ষণ তার সাথে কথা বলবে না খাবেও না, পানও করবে না। সে বললো, আল্লাহ তাআলা তোকে আদেশ করেছেন, পিতামাতার কথা মানতে। আর আমি তোর মা। আমি তোকে এ আদেশ করছি। মা তিন দিন পর্যন্ত কিছু খেলেন না। কষ্টে সে বেহুশ হয়ে গেলে উমরাহ নামক তার এক ছেলে তাকে পানি পান করালো। মা সা’দের উপর বদদুআ করতে লাগলো। তখন আল্লাহ তাআলা কুরআন শরীফে এ আয়াত অবতীর্ণ করলেনঃ আমি মানুষকে নির্দেশ দিয়েছি তার পিতামাতার প্রতি সদ্ব্যব্যবহার করতে। তবে ওরা যদি তোমার উপর বল প্রয়োগ করে, আমার সাথে এমন কিছু শরীক করতে যার সম্পর্কে তোমার কোন জ্ঞান নেই, তুমি তাদের মেনো না।” (২৯ঃ ৮) আর পৃথিবীতে তাদের সাথে বসবাস করবে সদ্ভাবে।” (৩১ঃ ১৫)
সা’দ বলেন, একবার রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর হাতে বিপূল পরিমাণ যুদ্ধলব্ধ সস্পদ আসলো। এতে একটি তলোয়ারও ছিল। আমি সেটা নিয়ে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর কাছে এলাম, বললাম এ তলোয়ারটি আমায় দান করুন। আর আমার অবস্থা তো আপনি জানেনই। তিনি বললেন এটা যেখান থেকে নিয়েছ সেখানেই রেখে দাও। আমি গেলাম এবং ইচ্ছে করলাম যে, এটাকে ভাণ্ডারে রেখে দেই; কিন্তু আমার মন আমাকে ধিক্কার দিল। অমনি রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর কাছে ফিরে এলাম। বললাম, আমায় এটা দান করুন তিনি উচু আওয়াযে বললেন, এটা যেখানে থেকে এনেছ সেখানে রেখে দাও। তখন আল্লাহ তাআলা অবতীর্ণ করলেনঃ তারা আপনাকে যুদ্ধ লব্ধ মাল সম্পর্কে প্রশ্ন করে।” (৮ঃ ১)।
তিনি বলেন, অসুস্থ হয়ে আমি রাসূলুল্লাহ (ﷺ) কে আসতে বললাম, তিনি আসলেন। আমি বললাম, আমাকে অনুমতি দান করুন, আমি যাকে ইচ্ছা তাকে আমার ধন-মাল বণ্টন করে দিয়ে দিই। তিনি অস্বীকৃতি জানালেন। আমি বললাম, আচ্ছা অর্ধেক (ধন-মাল বণ্টন করি)। তিনি তাও অস্বীকৃতি জানালেন। আমি বললাম আচ্ছা তবে এক-তৃতীয়াংশ (মাল দিয়ে দেই)। তিনি চুপ হয়ে রইলেন। পরবর্তীতে এক-তৃতীয়াংশ ধন-সম্পদ দান করাই অনুমোদিত হলো।
সা’দ বলেন একবার আমি আনসার ও মুহাজিরদের কিছু লোকের কাছে গেলাম। তারা আমাকে বললো, এসো, তোমায় আমরা আহার করাবো এবং মদ পান করাবো। এ ঘটনা মদ হারাম হওয়ার পূর্বের। আমি তাদের কাছে একটি বাগানে গেলাম। সেখানে উটের মাথার গোশত ভুনা হয়েছিল আর মদের একটা মশক ছিল। আমি তাদের সাথে গোশত খেলাম এবং মদ পান করলাম। সেখানে মুহাজির ও আনসারদের আলোচনা উঠলে আমি বললাম, মুহাজিররা আনসারদের চেয়ে উত্তম। এক লোক মাথার একটি চেয়াল (এর হাড়) দিয়ে আমাকে আঘাত করলো। আমার নাকে যখম হয়ে গেলো। আমি রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর কাছে এসে তা অবহিত করলাম। তখন আল্লাহ তাআলা আমার সম্পর্কে আয়াত নাযিল করলেনঃ “মদ, জুয়া, মুর্তি (পূজার বেদী) ও ভাগ্য নির্ণায়ক শর ঘৃণ্য বস্তু শয়তানের কাজ (৫ঃ ৯০)।
সা’দ বলেন, একবার রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর হাতে বিপূল পরিমাণ যুদ্ধলব্ধ সস্পদ আসলো। এতে একটি তলোয়ারও ছিল। আমি সেটা নিয়ে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর কাছে এলাম, বললাম এ তলোয়ারটি আমায় দান করুন। আর আমার অবস্থা তো আপনি জানেনই। তিনি বললেন এটা যেখান থেকে নিয়েছ সেখানেই রেখে দাও। আমি গেলাম এবং ইচ্ছে করলাম যে, এটাকে ভাণ্ডারে রেখে দেই; কিন্তু আমার মন আমাকে ধিক্কার দিল। অমনি রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর কাছে ফিরে এলাম। বললাম, আমায় এটা দান করুন তিনি উচু আওয়াযে বললেন, এটা যেখানে থেকে এনেছ সেখানে রেখে দাও। তখন আল্লাহ তাআলা অবতীর্ণ করলেনঃ তারা আপনাকে যুদ্ধ লব্ধ মাল সম্পর্কে প্রশ্ন করে।” (৮ঃ ১)।
তিনি বলেন, অসুস্থ হয়ে আমি রাসূলুল্লাহ (ﷺ) কে আসতে বললাম, তিনি আসলেন। আমি বললাম, আমাকে অনুমতি দান করুন, আমি যাকে ইচ্ছা তাকে আমার ধন-মাল বণ্টন করে দিয়ে দিই। তিনি অস্বীকৃতি জানালেন। আমি বললাম, আচ্ছা অর্ধেক (ধন-মাল বণ্টন করি)। তিনি তাও অস্বীকৃতি জানালেন। আমি বললাম আচ্ছা তবে এক-তৃতীয়াংশ (মাল দিয়ে দেই)। তিনি চুপ হয়ে রইলেন। পরবর্তীতে এক-তৃতীয়াংশ ধন-সম্পদ দান করাই অনুমোদিত হলো।
সা’দ বলেন একবার আমি আনসার ও মুহাজিরদের কিছু লোকের কাছে গেলাম। তারা আমাকে বললো, এসো, তোমায় আমরা আহার করাবো এবং মদ পান করাবো। এ ঘটনা মদ হারাম হওয়ার পূর্বের। আমি তাদের কাছে একটি বাগানে গেলাম। সেখানে উটের মাথার গোশত ভুনা হয়েছিল আর মদের একটা মশক ছিল। আমি তাদের সাথে গোশত খেলাম এবং মদ পান করলাম। সেখানে মুহাজির ও আনসারদের আলোচনা উঠলে আমি বললাম, মুহাজিররা আনসারদের চেয়ে উত্তম। এক লোক মাথার একটি চেয়াল (এর হাড়) দিয়ে আমাকে আঘাত করলো। আমার নাকে যখম হয়ে গেলো। আমি রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর কাছে এসে তা অবহিত করলাম। তখন আল্লাহ তাআলা আমার সম্পর্কে আয়াত নাযিল করলেনঃ “মদ, জুয়া, মুর্তি (পূজার বেদী) ও ভাগ্য নির্ণায়ক শর ঘৃণ্য বস্তু শয়তানের কাজ (৫ঃ ৯০)।
باب فِي فَضْلِ سَعْدِ بْنِ أَبِي وَقَّاصٍ رضى الله عنه
حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، وَزُهَيْرُ بْنُ حَرْبٍ، قَالاَ حَدَّثَنَا الْحَسَنُ بْنُ مُوسَى، حَدَّثَنَا زُهَيْرٌ، حَدَّثَنَا سِمَاكُ بْنُ حَرْبٍ، حَدَّثَنِي مُصْعَبُ بْنُ سَعْدٍ، عَنْ أَبِيهِ، أَنَّهُ نَزَلَتْ فِيهِ آيَاتٌ مِنَ الْقُرْآنِ - قَالَ - حَلَفَتْ أُمُّ سَعْدٍ أَنْ لاَ تُكَلِّمَهُ أَبَدًا حَتَّى يَكْفُرَ بِدِينِهِ وَلاَ تَأْكُلَ وَلاَ تَشْرَبَ . قَالَتْ زَعَمْتَ أَنَّ اللَّهَ وَصَّاكَ بِوَالِدَيْكَ وَأَنَا أُمُّكَ وَأَنَا آمُرُكَ بِهَذَا . قَالَ مَكَثَتْ ثَلاَثًا حَتَّى غُشِيَ عَلَيْهَا مِنَ الْجَهْدِ فَقَامَ ابْنٌ لَهَا يُقَالُ لَهُ عُمَارَةُ فَسَقَاهَا فَجَعَلَتْ تَدْعُو عَلَى سَعْدٍ فَأَنْزَلَ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ فِي الْقُرْآنِ هَذِهِ الآيَةَ ( وَوَصَّيْنَا الإِنْسَانَ بِوَالِدَيْهِ حُسْنًا) ( وَإِنْ جَاهَدَاكَ عَلَى أَنْ تُشْرِكَ بِي) وَفِيهَا ( وَصَاحِبْهُمَا فِي الدُّنْيَا مَعْرُوفًا) قَالَ وَأَصَابَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم غَنِيمَةً عَظِيمَةً فَإِذَا فِيهَا سَيْفٌ فَأَخَذْتُهُ فَأَتَيْتُ بِهِ الرَّسُولَ صلى الله عليه وسلم فَقُلْتُ نَفِّلْنِي هَذَا السَّيْفَ فَأَنَا مَنْ قَدْ عَلِمْتَ حَالَهُ . فَقَالَ " رُدُّهُ مِنْ حَيْثُ أَخَذْتَهُ " . فَانْطَلَقْتُ حَتَّى إِذَا أَرَدْتُ أَنْ أُلْقِيَهُ فِي الْقَبَضِ لاَمَتْنِي نَفْسِي فَرَجَعْتُ إِلَيْهِ فَقُلْتُ أَعْطِنِيهِ . قَالَ فَشَدَّ لِي صَوْتَهُ " رُدُّهُ مِنْ حَيْثُ أَخَذْتَهُ " . قَالَ فَأَنْزَلَ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ ( يَسْأَلُونَكَ عَنِ الأَنْفَالِ) قَالَ وَمَرِضْتُ فَأَرْسَلْتُ إِلَى النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فَأَتَانِي فَقُلْتُ دَعْنِي أَقْسِمْ مَالِي حَيْثُ شِئْتُ . قَالَ فَأَبَى . قُلْتُ فَالنِّصْفَ . قَالَ فَأَبَى . قُلْتُ فَالثُّلُثَ . قَالَ فَسَكَتَ فَكَانَ بَعْدُ الثُّلُثُ جَائِزًا . قَالَ وَأَتَيْتُ عَلَى نَفَرٍ مِنَ الأَنْصَارِ وَالْمُهَاجِرِينَ فَقَالُوا تَعَالَ نُطْعِمْكَ وَنَسْقِيكَ خَمْرًا . وَذَلِكَ قَبْلَ أَنْ تُحَرَّمَ الْخَمْرُ - قَالَ - فَأَتَيْتُهُمْ فِي حَشٍّ - وَالْحَشُّ الْبُسْتَانُ - فَإِذَا رَأْسُ جَزُورٍ مَشْوِيٌّ عِنْدَهُمْ وَزِقٌّ مِنْ خَمْرٍ - قَالَ - فَأَكَلْتُ وَشَرِبْتُ مَعَهُمْ - قَالَ - فَذُكِرَتِ الأَنْصَارُ وَالْمُهَاجِرُونَ عِنْدَهُمْ فَقُلْتُ الْمُهَاجِرُونَ خَيْرٌ مِنَ الأَنْصَارِ - قَالَ - فَأَخَذَ رَجُلٌ أَحَدَ لَحْيَىِ الرَّأْسِ فَضَرَبَنِي بِهِ فَجَرَحَ بِأَنْفِي فَأَتَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَأَخْبَرْتُهُ فَأَنْزَلَ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ فِيَّ - يَعْنِي نَفْسَهُ - شَأْنَ الْخَمْرِ ( إِنَّمَا الْخَمْرُ وَالْمَيْسِرُ وَالأَنْصَابُ وَالأَزْلاَمُ رِجْسٌ مِنْ عَمَلِ الشَّيْطَانِ)
হাদীসের ব্যাখ্যা:
এ হাদীছটিতে হযরত সা'দ রাযি. নিজ ঘটনা বর্ণনা করেন যে, তিনি বিদায় হজ্জের বছর মক্কা মুকার্রামায় কঠিন রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়েন। সংবাদ পেয়ে নবী কারীম সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁকে দেখতে আসেন। কোনও সাহাবী অসুস্থ হলে তাকে দেখতে আসা তাঁর সাধারণ অভ্যাস ছিল। তিনি অন্যদেরকেও রোগী দেখতে যাওয়ার প্রতি উৎসাহিত করেছেন। এটা তাঁর সুন্নত এবং এর অনেক ফযীলত।
হযরত সা'দ রাযি. বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে দেখতে আসলেন। আমি তাঁকে জানালাম যে, আমার ওয়ারিশ তো মাত্র আমার এক কন্যা। অন্যদিকে আমার সম্পদ প্রচুর। এ অবস্থায় আমি কি আমার সম্পদের তিন ভাগের দুইভাগ সদকা করে দিতে পারি? নবী সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিষেধ করলেন। তারপর তিনি অর্ধেকের কথা বললেন। তাও নিষেধ করলেন। শেষে যখন তিন ভাগের একভাগের কথা বললেন, তখন পরিমাণ হিসেবে এটাকেও বেশিই সাব্যস্ত করলেন, কিন্তু তা সত্ত্বেও অনুমতি দিয়ে দিলেন।
হাদীস থেকে শিক্ষণীয়ঃ
ক. কেউ অসুস্থ হয়েছে জানলে তাকে দেখতে যাওয়া উচিত। এটা প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নত।
খ. উল্লেখযোগ্য কোনও কাজ করতে চাইলে সে ব্যাপারে বিজ্ঞজনের সংগে পরামর্শ করা উচিত, যেমন হযরত সা'দ ইবন আবূ ওয়াক্কাস রাযি. তার সম্পদ দান করে দেওয়ার ব্যাপারে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লামের সংগে পরামর্শ করেছেন।
গ. মুমূর্ষু ব্যক্তি যদি তার সম্পদ দান করতে চায় বা সে সম্পর্কে অসিয়ত করতে চায়, তবে তা সর্বোচ্চ এক–তৃতীয়াংশের ভেতর করতে পারে, এর বেশি করা জায়েয নয়। উত্তম হল এক–তৃতীয়াংশেরও নিচে রাখা
হযরত সা'দ রাযি. বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে দেখতে আসলেন। আমি তাঁকে জানালাম যে, আমার ওয়ারিশ তো মাত্র আমার এক কন্যা। অন্যদিকে আমার সম্পদ প্রচুর। এ অবস্থায় আমি কি আমার সম্পদের তিন ভাগের দুইভাগ সদকা করে দিতে পারি? নবী সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিষেধ করলেন। তারপর তিনি অর্ধেকের কথা বললেন। তাও নিষেধ করলেন। শেষে যখন তিন ভাগের একভাগের কথা বললেন, তখন পরিমাণ হিসেবে এটাকেও বেশিই সাব্যস্ত করলেন, কিন্তু তা সত্ত্বেও অনুমতি দিয়ে দিলেন।
হাদীস থেকে শিক্ষণীয়ঃ
ক. কেউ অসুস্থ হয়েছে জানলে তাকে দেখতে যাওয়া উচিত। এটা প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নত।
খ. উল্লেখযোগ্য কোনও কাজ করতে চাইলে সে ব্যাপারে বিজ্ঞজনের সংগে পরামর্শ করা উচিত, যেমন হযরত সা'দ ইবন আবূ ওয়াক্কাস রাযি. তার সম্পদ দান করে দেওয়ার ব্যাপারে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লামের সংগে পরামর্শ করেছেন।
গ. মুমূর্ষু ব্যক্তি যদি তার সম্পদ দান করতে চায় বা সে সম্পর্কে অসিয়ত করতে চায়, তবে তা সর্বোচ্চ এক–তৃতীয়াংশের ভেতর করতে পারে, এর বেশি করা জায়েয নয়। উত্তম হল এক–তৃতীয়াংশেরও নিচে রাখা
ব্যাখ্যা সূত্রঃ_ রিয়াযুস সালিহীন (অনুবাদ- মাওলানা আবুল বাশার মুহাম্মাদ সাইফুল ইসলাম হাফি.)


বর্ণনাকারী: