আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
১৯- জানাযার অধ্যায়
হাদীস নং:
আন্তর্জাতিক নং: ১৩২২
৮৩৯. জানাযার নামাযের নিয়ম।
নবী (ﷺ) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি জানাযার নামায আদায় করবে..... । তিনি (ﷺ) বলেন, তোমরা তোমাদের সঙ্গীর জন্য (জানাযার) নামায আদায় কর। আরো বলেছেনঃ তোমরা নাজাশী বাদশাহর জন্য (জানাযার) নামায আদায় কর।
নবী (ﷺ) একে নামায বলেছেন, (অথচ) এর মধ্যে রুকূ’ ও সিজদা নেই এবং এতে কথা বলা যায় না, এতে রয়েছে তাকবীর ও তাসলীম।
ইবনে উমর (রাযিঃ) পবিত্রতা ছাড়া (জানাযার) নামায আদায় করতেন না। এবং সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তকালে এ নামায আদায় করতেন না। (তাকবীর কালে) দু’ হাত উত্তোলন করতেন।
হাসান (বসরী) (রাহঃ) বলেন, আমি সাহাবীগণকে এ অবস্থায় পেয়েছি যে, তাদের জানাযার নামাযের (ইমামতের) জন্য তাকেই অধিকতর যোগ্য মনে করা হত, যাকে তাদের ফরয নামাযসমূহে (ইমামতের) জন্য তাঁরা পছন্দ করতেন। ঈদের দিন (নামায কালে) বা জানাযার নামায আদায় কালে কারো উযু নষ্ট হয়ে গেলে, তিনি পানি তালাশ করতেন, তায়াম্মুম করতেন না। কেউ জানাযার কাছে পৌছে লোকদের নামাযরত দেখলে তাকবীর বলে তাতে শামীল হয়ে যেতেন।
সাঈদ ইবনে মুসায়্যাব (রাহঃ) বলেছেন, দিনে হোক বা রাতে, বিদেশে হোক কিংবা দেশে, (জানাযার নামাযে) চার তাকবীরই বলবে।
আনাস (রাযিঃ) বলেছেন, (প্রথম) এক তাকবীর হল নামাযের উদ্বোধন।
আল্লাহ্ তাআলা বলেছেন: তাদের (মুনাফিকদের) কেউ মারা গেলে কখনও তার জন্য নামায (জানাযা) আদায় করবে না। (সূরা তাওবাঃ৮৪) এ ছাড়াও জানাযার নামাযে রয়েছে একাধিক কাতার ও ইমাম (থাকার বিধান)।
নবী (ﷺ) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি জানাযার নামায আদায় করবে..... । তিনি (ﷺ) বলেন, তোমরা তোমাদের সঙ্গীর জন্য (জানাযার) নামায আদায় কর। আরো বলেছেনঃ তোমরা নাজাশী বাদশাহর জন্য (জানাযার) নামায আদায় কর।
নবী (ﷺ) একে নামায বলেছেন, (অথচ) এর মধ্যে রুকূ’ ও সিজদা নেই এবং এতে কথা বলা যায় না, এতে রয়েছে তাকবীর ও তাসলীম।
ইবনে উমর (রাযিঃ) পবিত্রতা ছাড়া (জানাযার) নামায আদায় করতেন না। এবং সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তকালে এ নামায আদায় করতেন না। (তাকবীর কালে) দু’ হাত উত্তোলন করতেন।
হাসান (বসরী) (রাহঃ) বলেন, আমি সাহাবীগণকে এ অবস্থায় পেয়েছি যে, তাদের জানাযার নামাযের (ইমামতের) জন্য তাকেই অধিকতর যোগ্য মনে করা হত, যাকে তাদের ফরয নামাযসমূহে (ইমামতের) জন্য তাঁরা পছন্দ করতেন। ঈদের দিন (নামায কালে) বা জানাযার নামায আদায় কালে কারো উযু নষ্ট হয়ে গেলে, তিনি পানি তালাশ করতেন, তায়াম্মুম করতেন না। কেউ জানাযার কাছে পৌছে লোকদের নামাযরত দেখলে তাকবীর বলে তাতে শামীল হয়ে যেতেন।
সাঈদ ইবনে মুসায়্যাব (রাহঃ) বলেছেন, দিনে হোক বা রাতে, বিদেশে হোক কিংবা দেশে, (জানাযার নামাযে) চার তাকবীরই বলবে।
আনাস (রাযিঃ) বলেছেন, (প্রথম) এক তাকবীর হল নামাযের উদ্বোধন।
আল্লাহ্ তাআলা বলেছেন: তাদের (মুনাফিকদের) কেউ মারা গেলে কখনও তার জন্য নামায (জানাযা) আদায় করবে না। (সূরা তাওবাঃ৮৪) এ ছাড়াও জানাযার নামাযে রয়েছে একাধিক কাতার ও ইমাম (থাকার বিধান)।
১২৪৩। সুলাইমান ইবনে হারব (রাহঃ) ......... শা’বী (রাহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, এমন এক সাহাবী আমাকে খবর দিয়েছেন, যিনি তোমাদের নবী (ﷺ) এর সঙ্গে একটি পৃথক কবরের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন। তিনি (নবী ﷺ) ইমামতি করলেন, আমরা তাঁর পিছনে কাতার করলাম এবং নামায আদায় করলাম।
(শায়বানী (রাহঃ) বলেন,) আমরা (শা’বীকে) জিজ্ঞাসা করলাম, হে আবু আমর! আপনাকে এ হাদীস কে বর্ণনা করেছেন? তিনি বললেন, ইবনে আব্বাস (রাযিঃ)।
(শায়বানী (রাহঃ) বলেন,) আমরা (শা’বীকে) জিজ্ঞাসা করলাম, হে আবু আমর! আপনাকে এ হাদীস কে বর্ণনা করেছেন? তিনি বললেন, ইবনে আব্বাস (রাযিঃ)।
